পাতা:বংশ-পরিচয় (তৃতীয় খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৮৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বৰ্গীয় হরিমোহন ঠাকুর g(R) বন্ধুবান্ধবের মধ্যে কাহারও পারিবারিক বিবাদ বিসম্বাদ ঘটিলে মধ্যস্থা থাকিয় তাহার মীমাংসা করিয়া দেওয়া। ইহার পুরস্কার ও প্রতিদান স্বরূপ তিনি আর কিছু না পাইলেও প্রিয়জনের অকপট প্রীতি ও KLL BBBD DDD DDD DBD DBBDLDBBD DS পরিমিত সদ্ব্যয় ও সুনিয়মিত শৃঙ্খলে কাৰ্য্য করিয়া, রঘুনন্দন তাহার ষ্টেটকে শনৈ: শনৈঃ উন্নতির সোপানে আরোহণ করাইমাছিলেন । তিনি দেশীয় শিল্পের উন্নতিসাধনের জন্য তঁহার জমিদারীর মধ্যে যত প্ৰকার শিল্পকার ছিল, তাহদেৱ সকলকে একত্র করিয়া প্ৰথমে সামান্য রূপ এক প্রদর্শনী আরম্ভ করেন, পরে তঁহার নিজের ঐকান্তিক দৃঢ় যত্ন ও চেষ্টায় উহা একটি বাৎসরিক প্রদর্শনীতে পরিণত হয়। কিয়াৎকাল পরে ঐ চেষ্টা ও বহু অর্থ ব্যয়ের ফলে উগ্ৰ উত্তরোত্তর বুদ্ধি প্ৰাপ্ত হইলে তিনি ঐ প্রদর্শনীকে স্থায়াভাবে মেলার আকার ধারণ করাহঁতে পারিয়াছিলেন। এইরূপে তিনি অনেক লুপ্ত প্ৰায় শিল্পের পুনরুদ্ধার করিয়াছিলেন । ঐ মেলা। তিনি “হাঁর ঠাকুরের মেলা” বা “পতিরাম ঠাকুর মেলা” নামে অভিহিত করেন । ঐ মেলা অদ্যাবধি হইয়া থাকে । ঐ প্রদর্শনী ১২৭৮ সালে প্ৰথম আরম্ভ হয়। তিনি যে বৃক্ষের বীজ বপন করিয়া গিয়াছেন, তাহা এক্ষণে বৃহৎ বৃক্ষে পরিণত হইয়া কত শত শিল্পজীবির ও ব্যবসায়ীর আশ্ৰয় স্থান হইয়াছে। ঐ মেলার সময় গরু, মহিষ, হস্তী, ঘোড়া, উট ইত্যাদি পশু ও নানা দেশীয় রেমশী পশমী বস্ত্ৰ, নানাবিধ বাসন, সোনা, রূপার গহনা ইত্যাদি আমদানি হইয়া ব্যবসার বৃহৎ কেন্দ্ৰস্থল হইয়া থাকে। শিল্পী ও ব্যবসায়ীদের উৎসাহবৰ্দ্ধনার্থ মেডেলাদিও পুরস্কার দেওয়া হইয়া থাকে । DDBDDDB DBLLGBGBEDBK DBDBBDDDL DBBB DBDBBLDBDB DDS পাখ্যায়ের একমাত্র দুহিতা শ্ৰীমতী মুক্তকেশী দেবীর পাণিগ্ৰহণ R