পাতা:বংশ-পরিচয় (ত্রয়োদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

9 o Vy বংশ-পরিচয় পারি নাই ; যে পৰ্য্যন্ত তাহা না শিখিভেছি সে পৰ্য্যন্ত শান্তভাবেই থাকিব। ইহার পর ভূদেববাবু নিজের ব্যবহারের জন্য একটা ভূটিয়া টাট্ট কিনিয়াছিলেন। উহা খুব ঠাণ্ডা ছিল বলিয়া উহার নাম রাখিয়াछिgव्लन्-“श्वेiख्” । কবিবর হেমচন্দ্রের “ভারত-বিলাপ’ “ভূদেব-চরিতে” এ সম্বন্ধে যাহা লিখিত হইয়াছে তাহা এই :- *৬/হেমচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের “হতাশের আক্ষেপ” ১৮৬৯ অব্দের ২৯শে জানুয়ারী এডুকেশন গেজেটে প্রকাশিত হয়। তাহার পর মধ্যে মধ্যে তঁহার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কবিতাবলীর অনেকগুলি উহাতে প্ৰকাশিত হয়। তিনি মধ্যে মধ্যে (ৰ্তাহার প্রিয় বন্ধু এবং ভূদেববাবুর জামাত ) ৬/বামা-রণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের সহিত চুচুড়ার বাড়ীতে আসিয়া ভূদেববাবুর সহিত দেখা করিতেন। ভারতের পূর্ব গৌরবের কথা অনেকই হইত। হেমবাবু স্বদেশভক্তিতে পরিষিক্ত হইয়া ভূদেববাবুরই বিশেষ প্রীতির জন্য “ভারতসঙ্গীত” লিখিয়া পাঠাইলে ভূদেববাবু বলিয়া পাঠান, “জন কত শ্বেত প্রহরী পাহারা দেখিয়া নয়নে লেগেছে ধাধ”-বাক্যটা ভারতের সম্মেলন সাধন জন্য বিধি প্রেরিত ইংরাজ গবৰ্ণমেণ্টকে উল্লেখ করে ; ভঁহা ঠিক নয়। বর্তমানকে লক্ষ্য করিয়া কিছু লিখিতে হইলে নরম সুরই সঙ্গত। তাহাতে হেমবাবু ভারতবিলাপ লিখিয়া পাঠান। উহাতে ভূদেববাবুর উপরোক্ত পরামর্শের এবং পূর্বের লিখিত অপ্রকাশিত “ভারত সঙ্গীতে’র প্রতি লক্ষ্য আছে-ভায়ে ভয়ে লিখি কি লিখিব আর, নহিলে শুনিতে এ বীণা ঝঙ্কার। সেটা (১০ই জুন ১৮৭০) প্ৰকাশিত হইল। কিন্তু ভারতসঙ্গীতের ন্যায় অতুল্য স্বদেশভক্তির উদ্দীপক কবিতাটী প্ৰকাশ না করায় দেশের ক্ষতি, এই বিবেচনায় ভূদেববাবু