পাতা:বংশ-পরিচয় (ত্রয়োদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্থ্যর গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় SVevo অতুল রাজসম্মান, দিয়াছেন। ভগবান আমরা কি দিব। আর ভক্তিপুষ্পাঞ্জলি বিনে ॥ সতত প্ৰজাবৎসল, যশোজ্যোতি সুবিমল রেখেছি বিপুল রাজ্য, কি আশ্চৰ্য্য সুশাসনে। তোমারি গুণের তরে, দৃঢ়ভক্তি শ্রেমিডোরে রয়েছে মোদের প্রাণ, বাধা তব সিংহাসনে ৷” গুরুদাসবাবুর চরিত্রের এক বিশেষ গুণ ছিল তাহার গুণগ্ৰাহিত্ব । “বাল্মীকি-প্ৰতিভা”য় তরুণ কবি রবীন্দ্রনাথকে অবতীর্ণ হইতে দেখিয়া তিনি তঁাহাকে উৎসাহিত করিবার জন্য লিখিয়াছিলেন “উঠ বঙ্গভূমি মাতঃ ঘুমায়ে থেকে না। আর । অজ্ঞান-তিমিরে তব সুপ্ৰভাত হলো হের । উঠেছে নবীন রবি, নব জগতের ছবি, নব “বাল্মীকি-প্রতিভা” দেখাইতে পুনৰ্বার! হের তাহে প্রাণভরে, সুখতৃষ্ণা যাবে দূরে ঘুচিবে মনের ভ্রান্তি, পালে শান্তি অনিবার। ‘মণিময় ধূলিরাশি, খোজ যাহা দিবানিশি ও ভাবে মজিলে মন, খুজিতে চাবে না। আর ।” বঙ্গের তোরণ-দ্বারে বঙ্গবিভাগকালে যখন জাতীয় শিক্ষার শুভশঙ্খ বাজিয়া উঠিয়াছিল এবং বঙ্গীয় জাতীয় শিক্ষা-পরিষৎ সংস্থাপিত হইয়াছিল, তখন স্যর গুরুদাস র্তাহার অগ্রগণ্য উদ্যোক্তার আসন গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। বঙ্গীয় জাতীয় শিক্ষা-মন্দিরের ছাত্ৰগণের পারিতোষিক-বিতরণ-সভায় তাহার রচিত একটী সঙ্গীত গীত হইয়াছিল। गथौड qई “ভুল না। আনন্দময়ে আজি এ আনন্দ দিনে সুখে ন্থৈৰ্য্য দুঃখে ধৈৰ্য্য কে দিবে। আর তিনি বিনে।