পাতা:বংশ-পরিচয় (দশম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(SR বংশ-পরিচয় নিৰ্ম্মাণ করেন। রাস্তাটীি নিৰ্ম্মাণ অবধি ইহার নিৰ্ম্মাতারা প্ৰতি বৎসর। ইহার সংস্কার করিয়া আসিতেছিলেন। এ পৰ্য্যন্ত র্তাহারা ২০ হাজার টাকা এই রাস্তার জন্য ব্যয় করিয়াছেন। রাস্তাটীি ফেরীফাণ্ড, ঘোষপাডা রোড ও রেলওয়ে লাইন অতিক্ৰম করিয়া গিয়াছে। নদীতীর হইতে রেলওয়ে লাইন পৰ্যন্ত এক মাইল ব্যাপী রাস্তা পাকা । রেলওয়ে লাইন হইতে জাফরপুর। পৰ্যন্ত প্ৰায় দুই মাইল ব্যাপী রাস্তাও পাকা, কিন্তু তাহার অবস্থা অত্যন্ত মন্দ। এই রাস্তার পর একটা কঁচা রাস্তা আছে। বারাকপুরে যে সমস্ত সৈন্য সামন্ত থাকে, তাহারা জাফরপুরে কুচকাওয়াজ শিক্ষা করে, ঘোষপাড়া রোড হইতে জাফরপুর। পৰ্য্যন্ত এই সমস্ত সৈন্যদের অশ্ব, কামান প্ৰভৃতি যুদ্ধ সরঞ্জাম লওয়ার ফলে রাস্তাটা এতদূর শোচনীয় হইয়া পড়িয়াছে যে, বর্ষাকালে এই রাস্তা দিয়া লোক চলাচল কষ্টকর। ১৮৮২ খ্ৰীষ্টাব্দে এই ঘটনাটি ঘটে এবং ১৮৮৩ খ্ৰীষ্টাব্দে যে ভদ্রলোকদের ব্যয়ে এই রাস্তা নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল এবং রাস্তাটির সংস্কার হইতেছিল, তাহারা প্ৰধান সেনাপতির নিকট দরখাস্ত করিয়া রাস্তাটির সংস্কার সাধন ও যখন DD DBBDS DLSYBD DTB K DBBDBB BBDD DD করিবার জন্য অনুরোধ করিয়াছিলেন। তিন হাজার টাকা হইলে রাস্তাটির সংস্কার হইতে পারে বলিয়া মোটামুটি হিসাব করা গিয়াছে। কিন্তু প্ৰধান সেনাপতি জানাইয়াছেন, তিনি এ বিষয়ে কোন প্ৰকাৱ হস্তক্ষেপ করিতে চান না । প্ৰধান সেনাপতির এই আদেশ পাইয়া উপরোক্ত ভদ্রলোকগণ রাস্তাটির সংস্কার সাধন আর করিতেছেন না। আমি যখন নবাবগঞ্জের নিকট তাঁবুতে ছিলাম, তখন এই ব্যাপারটী ৬/ঐধর মণ্ডলের পুত্ৰ অদ্বৈতচরণ মণ্ডল মহাশয় আমার গোচর করেন। আমি রাস্তাটীি পৰ্য্যবেক্ষণ ও পরিদর্শন করি এবং দেখিতে পাই যে, রাস্তায় মধ্যে মধ্যে