পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৪২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

MOV) o বংশ-পরিচয় পরে হইয়াছিলেন বলিয়া সিভিলিয়ান হইতে পারেন নাই। পর বৎসর ৫১ জন সিভিলিয়ানের প্রয়োজন হইয়াছিল বটে, কিন্তু নূ্যনতম বয়সের পরিমাণ বুদ্ধি করিয়া ২১ বৎসর ধাৰ্য্য করায়, তাহার অভিভাবকগণ সিভিল DDBD DBBBD DD BBD DDBDBD DBBB DBD BDS DBDBB S অক্সফোর্ড হইতে স্যর গজনবী জৰ্ম্মণীর অন্তর্গত জেনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ও তথা হইতে পরে মিউনিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভৰ্ত্তি হন । অতঃপর তিনি কয়েক বৎসর ফ্রান্স ও ইটালীতে অবস্থান করিয়া ফরাসী ও ইটালীয় ভাষায় বুৎপত্তি লাভ করেন । তিনি ইউরোপের প্ৰায় সর্বত্র ও আফ্রিকা পরিভ্রমণ করেন । অবশেষে তিনি ভারতে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন করিয়া ময়মনসিংহ জেলার টাঙ্গাইল মহকুমার অন্তবত্তী স্বীয় জমীদারী-পরিচালন কাৰ্য্যে ব্ৰতী হন । অনারারী ম্যাজিষ্টেট ১৮৯৪ খৃষ্টাব্দে গবৰ্ণমেণ্ট তাহাকে টাঙ্গাইলের প্রথম শ্রেণীর অনারারী ম্যাজিষ্ট্রেটের পদে নিযুক্ত করেন। তিনি যতদিন জীবিত থাকিবেন। ততদিন এই পদে অধিষ্ঠিত রহিবেন । যে সময়ে টাঙ্গাইল মহকুমায় মাত্র একজন মহকুমা-হাকিম ও একজন সাব-ডেপুটী ছিলেন এবং যে সময়ে মহকুমা-হাকিমকে প্ৰধানতঃ সফরে বাহির হইতে হইত ও সাব-ডেপুটীকে ট্রেজারির কার্য্য করিতে হইত, সেই সময়ে সার গাজনবী মহকুমার বহু ফৌজদারী মামলার বিচার করিতেন। এইভাবে অনারারী ম্যাজিষ্ট্রেটের কাৰ্য্য তিনি বহু বৎসর করিয়াছিলেন । অনারারী ম্যাজিষ্ট্রেটরূপে তিনি বিচার-কাৰ্য্যে সরকারের যেরূপ সাহায্য করিয়াছিলেন এবং মৰ্তাহার দেশবাসীকে সুবিচার বিতরণ করিয়াছিলেন, তাহাতে গবর্ণমেণ্ট গ্ৰীত হইয়া ১৯১১ খৃষ্টাব্দে তঁহাকে রৌপ্য-পদক পুরস্কার দিয়াছিলেন ।