পাতা:বংশ-পরিচয় (দ্বাদশ খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৫৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

' ৪৬৬ বংশ-পরিচয় নহে ; ভুলিও না তুমি জন্ম হইতেই মায়ের জন্য বলি প্রদত্ত , ভুলিও না-তোমায় সমাজ সে বিরাট মহামায়ের ছায়া মাত্ৰ ; ভুলিও না নীচ জাতি, মুখ, দরিদ্র, অজ্ঞ, মুচি, মেথর তোমার রক্ত, তোমার ভাই । হে বীব, সাহস অবলম্বন কর, সদৰ্পে DDYLiD DDBDBBYDBBDBDBBD BBBDBB SDDD SS S DBD BD ভারতবাসী দরিদ্র ভারতবাসী, ব্ৰাহ্মণ ভারতবাসী, চণ্ডাল ভারতবাসী আমার ভাই। তুমিও কটিমাত্র বস্ত্রাবৃত হইয়| সদৰ্পে ডাকিয়া বলভারতবাসী, আমার ভাই, ভারতবাসী আমার প্রাণ, ভারতের দেব-দেবী আমার ঈশ্বব, ভারতের সমাজ আমার শিশুশয্যা, আমার যৌবনের উপবন, আমার বাৰ্দ্ধক্যের বারাণসী । বল ভাই । ভারতের মুক্তিকা আমার স্বৰ্গ, ভারতের কল্যাণ আমার কল্যাণ, আর বল দিনরাত-হে গৌরীনাথ, হে জগদম্বে, আমায় মনুষ্যত্ব দাও —ম, আমার দুর্বলতা, কাপুরুষতা দূর কব, আমায় মানুষ কর” । ডাক্তার যতীন্দ্রনাথ সাম্প্রদায়িকতার মোটেই পক্ষপাতী নহেন। তিনি উদার ; “বসুধৈব কুটুম্বকম'-এই ক বা বাক্যটা তাহার প্রতি সুপ্রিযুক্ত হইতে পারে। যতীন্দ্রনাথ কোনও জাতি-বর্ণের নহেনগুণের ও যোগ্যতার পক্ষপাতী। ১৯৩১ খৃষ্টাব্দের ৮ই নভেম্বর কলিকাতার আলবাট হলে যে “আহমেদিয়া কনফারেন্স’ হইয়াছিল তাহাতে তিনি সভাপতির আসন গ্রহণ করিয়াছিলেন । সভাপতিরূপে তিনি যে ইংরেজী ভাষায় লিখিত সুচিন্তিত ও সার ,তৰ্ভ অভিভাষণ পাঠ করিয়াছিলেন নিয়ে তাহা সবিশেষ আগ্রহের সহিত উদ্ধৃত इरॅब्ल :-