পাতা:বংশ-পরিচয় (প্রথম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিঘাপতিয়া-রাজবংশ । እዓው: ১৭৩০ খৃষ্টাব্দে মহারাজা রামজীবনের মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে ff DDD BBB BBDD DBDBBBBD EB K DDS BDLDLD অভিভাবক নিযুক্ত করিয়া যান। দয়ারাম রাজা রাধাকান্তেরও দেওয়ান ছিলেন এবং তিনি অকালে পরলোক গমন করিলে দয়ারাম তাহার বিধবা পত্নী স্বনামপ্ৰসিদ্ধ। রাণী ভবানীর দেওয়ান হন। ইহারই সময়ে দয়ারাম বৃদ্ধ বয়সে দেওয়ানের কৰ্ম্ম হইতে অবসর গ্রহণ করিয়াছিলেন । রাণী ভবানী দয়ারামকে এত বিশ্বাস করিতেন যে, তঁহার অসংখ্য দানপত্রে তাহার নাম স্বাক্ষর করিতে তিনি দয়ারামকে ক্ষমতা ब्रां एछबनी ७ बांब्रांम দিয়াছিলেন। রাণী ভবানী দানে মুক্তহস্তা ছিলেন। তিনি সকল সদনুষ্ঠানেই অর্থসাহায্য করিতেন । রাণী ভবানী লোকহিতকর কাৰ্য্যে অসঙ্কোচে অর্থ দান করিতেন ; এই দান-ব্যাপারের সহিত দেওয়ান দয়ারামের অবিচ্ছিন্ন সহযোগিতা ছিল। এই কারণে এবং তঁহার নিজের বহু দানের জন্য তাহার নাম লোকে বিশেষতঃ রাজসাহীর অধিবাসিগণ এখনও পৰ্য্যন্ত ক্লীতজ্ঞতার সহিত স্মরণ করিয়া থাকে । দেওয়ান দয়ারাম সকলের সম্মানের পাত্র ছিলেন এবং তখনকার কালে বাঙ্গালার মুখ্য ব্যক্তিগণ র্তাহার পরামর্শ গ্ৰহণ করিতেন। বৃদ্ধ বয়সে দয়ারাম পরলোক গমন করেন। মৃত্যুকালে তিনি পাঁচটী কন্যা ও একমাত্র পুত্ৰ জগন্নাথকে রাখিয়া যান। যে সকল তালুক দয়ারাম তাহার বংশধরগণের জন্য রাখিয়া গিয়াছেন সেইগুলি সমস্তই মহারাজা রামজীবন বা রাণী ভবানীর দান। জগন্নাথ পিতৃ-সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হইলেন বটে, কিন্তু অনতিবিলম্বেই ১৭৭১ খৃষ্টাব্দের ভীষণ দুৰ্ভিক্ষ উপস্থিত হইল। শুনা যায়, এই