(ζ ο বংশ-পরিচয় গিরিবালাকে বিবাহ করেন । ইহাদের ছয় পুত্র ও দুই কন্যা হয় । বিপিনবিহারী এবং তঁহার কনিষ্ঠ ভ্রাতা লালবিহারী উভয়েই সাতিশয় মাতৃভক্ত ছিলেন। মাতাও পুত্ৰগত প্ৰাণা ছিলেন। বিপিনবিহারীর মৃত্যুর দারুণ শোকে তিনি মুহমান হইয়া বাতুলতাগ্ৰস্ত হইয়া পড়েন। বঙ্গাব্দ ১৩১২ সালের ২১শে পৌষ ( ইং ৩রা ফেব্রুয়ারী ১৯০৬ সালে ) বাকীপুরে মুরাদপুর মহল্লার মাখানীর কুয়া পল্লীতে র্তাহার কনিষ্ঠ পুত্ৰ লালবিহারীর বাসাবাটীতে ৭২ বৎসর বয়সে প্ৰায় ৪ মাস ভুগিয়া তিনি CFちすTT5 エび歪エ ] Pਤ s ১ । নলিনবিহারী বসু ( জ্যেষ্ঠ পুত্র )-জন্ম পাটনা, ১৮৭৮ খ্ৰীষ্টাব্দের ১ার। মাচ্চ ; সান্নিপাতিক জ্বরবিকারে ৯ দিন ভুগিয়া ৯ বৎসর বয়সে পকীপুরে তাহার খুল্লতাতের বাসায় ৬ই ফেব্রুয়ারি, ১৮৮৭ সালে অকালে নৃত্যুমুখে পতিত হয় । শৈশবে বিশেষ প্ৰতিভার পরিচয় দিয়াছিল । ২ । পুলিনবিহারী বসু (২য় পুত্র )—জন্ম পাটনা, ইং ১৪ই জুলাই, こッレ・愛総t帝; エ ১৮ই ডিসেম্বর, ১৯০৯ খ্ৰীঃ কলিকাতায় । ইনি বি-এ অবধি পড়িয়াছিলেন । ১৪ পরগণার অন্তর্গত কোণা, হালিসহর এবং ভগলী-নিবাসী স্বৰ্গীয় রায় বাহাদুর ঈশানচন্দ্ৰ মিত্র, সি-আই-ই, এবং স্বৰ্গীয় রায় বাহাদুর মহেন্দ্ৰচন্দ্ৰ মিত্র, সি-আই-ই মহোদয়গণের তৃতীয় ভ্ৰাতা সব ডেপুটি ৬/হরিশচন্দ্ৰ মিত্ৰ মহাশয়ের তৃতীয় কন্যা শ্ৰীমতী হেমনলিনীর সহিত। ১৮৯৮ খৃঃ মার্চ মাসে ইহার বিবাহ হয় । পুলিনবিহারী কিছুকাল হাতোয়া-রাজের সব এসিষ্ট্যাণ্ট
