ጕ9&aቻ” বংশ-পরিচয় কাৰ্য্য করেন। ১৯৩৫ সালের মে মাসে ভূতপূৰ্ব ভারত সম্রাট পঞ্চম জর্জ ও মহারাণী মেরির রজত জয়ন্তী উপলক্ষে ফরিদপুর সহরে হিন্দু জনসাধারণের পক্ষে যে সমস্ত দেবাৰ্চনা, সংকীৰ্ত্তণ ও শোভাযাত্রা হয়, রায় বাহাদুর তৎসমুদায়ের ব্যয়ভার বহন করেন। উক্ত রজত জয়ন্তী উপলক্ষে ভারত সম্রাট প্রদত্ত “জুবিলি পদক” তিনি উপহার পাইয়াছেন। ১৯৩৫ সালের ৩রা জুন ভারত সম্রাটের জন্মতিথি উপলক্ষে গবৰ্ণমেণ্ট তাহাকে “রায় বাহাদুর” উপাধিতে छूशिड করেন । ১৩১২ সালের ২৩শে আষাঢ় খুলনা জেলার বাগেরহাট মহকুমার অন্তর্গত মূলঘর নিবাসী কুলীন বিষ্ণুদাস বংশোদ্ভব ৬/আশুতোষ রায়ের কন্যা শ্ৰীমতী প্ৰফুল্লময়ী দেবীর সহিত তাহার শুভ পরিণয় হয় । তিনি স্বামীর যোগ্য সহধৰ্ম্মিণী । তঁহারই জন্য রায় বাহাদুরের বিশাল সংসার অতীব শাস্তি ও শৃঙ্খলার সহিত চলিতেছে। রায় বাহাদুরের ছয় পুত্র ও তিন কন্যা । পুত্ৰগণের নাম ( ১ ) যোগরঞ্জন ( ২ )। শৈলেশরঞ্জন (৩) কমলেশরঞ্জন ( ৪ ) অরুণেশরঞ্জন ( ৫ ) কুমারোশরঞ্জন ( ৬ ) সীতেশ রঞ্জন ওরফে “রাণী” । DTDBDDSDDDB DBDSSS sODB BBBDB DBBD BBBSSSSODDB দেবলা দেবী ( ৩ ) শ্ৰীমতী মীরা দেবী । বাঙ্গালা ১৩২৯ সালে বাগেরহাট মহকুমার অন্তৰ্গত মরেলগঞ্জ গ্রামনিবাসী শ্ৰীমান অনিল কুমার দাশ গুপ্তের সহিত শ্ৰীমতী ষোড়শী বালার বিবাহ হইয়াছে । অন্য দুইটি কন্যা এখনও অল্প বয়স্ক । রায়বাহাদুরের সর্ব জ্যেষ্ঠ পুত্ৰ যোগ রঞ্জন ১ বৎসর বয়সে পরলোক গমন করে । সর্ব কনিষ্ঠ পুত্র রাণ রায় বাহাদুরের বড় আদরের ছিল । রাণার হাস্যকলরবে রায় বাহাদুঘরের গৃহ সদা সৰ্ব্বদা মুখরিত হইত। রায় বাহাদুর সেই সদা প্ৰফুল্ল বালককে লইয়া সর্বদা ক্রীড়া কৌতুক করিতেন। রাণী ফরিদপুর সহরে ১৩৩৭ সালের ২৭শে মাঘ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় জন্ম গ্ৰহণ করে । নিয়তির
