পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/১৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VeV) বংশ-পরিচয় যেন বিশ্বরূপ আসিয়াছেন । পুরা শচীমাতাকে নিমাইয়ের কথা জিজ্ঞাসা করিলেন, শচীমাতা বলিতে পারিলেন না। তখন পরমানন্দের আশা নৈরাতো পরিণত হইল। পরমানন্দ বিষন্নমুখে বসিয়া আছেন, এমন সময় নিত্যানন্দের প্রেরিত লোক নীলাচল হইতে ফিরিয়া আসিয়া সংবাদ দিল যে, প্ৰভু দক্ষিণাঞ্চল হইতে নীলাচলে প্ৰত্যাগমন করিয়াছেন । তখন নবদ্বীপের ভক্তগণের মধ্যে সাজ সাজ রব পড়িয়া গেল, সকলেই প্ৰভুকে দর্শন করিবার জন্য নীলাচল-যাত্রার উদ্যোগ করিতে লাগিলেন। কিন্তু পরমানন্দ পুরীর আর বিলম্ব সহিল না। তিনি কমলাকান্ত নামে প্রভুর একজন ভক্ত ব্ৰাহ্মণকে সঙ্গে করিয়া নীলাচল যাত্ৰা করিলেন । শ্ৰীক্ষেত্রে যাইয়া প্ৰথমে শ্ৰীজগন্নাথের মন্দির পরমানন্দের নয়নগোচর “ হইল ; পরমানন্দ কিন্তু মন্দিরের দিকে ফিরিয়াও তাকাইলেন না । তিনি যে আসিয়াছেন মহাপ্ৰভুকে দর্শন করিবার জন্য । তাই তিনি মন্দিরকে উদ্দেশ করিয়া বলিলেন “আগে না দেখিয়ে প্ৰভু তোমার চায়ণ । গৌরচন্দ্ৰ দেখিবারে করি আন্বেষণ । ইথে মোর যদ্যপি হইল অপরাধ । তাহা ক্ষমি জগন্নাথে করিবে প্ৰসাদ । তুমি সে সর্বজ্ঞা জান সবার অন্তর। মোর উৎকণ্ঠার কথা তোমার গোচর । উৎকণ্ঠাতে লয়ে যায় কি করিব আমি । ইহা জানি মোর অপরাধ ক্ষম তুমি।” KEBDY DBBDDBDDt DBDB DBD D gig DBDS DDLBLYBDS LBB S সময় দেখিতে পাইলেন, মন্দিরের সম্মুখে জনতা, আর সেই জনতার মধ্যে একজন দীর্ঘাকৃতি সন্ন্যাসী-এত দীর্ঘ যে সেই জনতা ভেদ করিয়া ,