পাতা:বংশ-পরিচয় (সপ্তম খণ্ড) - জ্ঞানেন্দ্রনাথ কুমার.pdf/৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

マリ?-**マエ ክr ዓ পথে যাইতে যাইতে জীবন ভাবিতে লাগিল, কি অদ্ভুত লোক এই সনাতন । রাজচক্রবত্তী পৰ্য্যন্ত যে স্পর্শমণি পাইবার জন্য সর্বদা লালায়িত, যাহা লাভ করিলে পৃথিবীর ধনরত্বের দ্বার উন্মুক্ত হয়, সেই স্পর্শমণি স্পর্শ করা ত দূরের কথা, অতি অবহেলার সঙ্গে দেখাইয়া দিল ! নিশ্চয়ই তাহা হইলে সনাতনের নিকট স্পর্শমণি অপেক্ষা আরও উৎকৃষ্ট কোন রত্ন আছে। সেই রত্ন কি তাহ। আমি না জানিয়া ত স্বদেশে যাইতে পারি না । যে ব্যক্তি স্পর্শমণির লোভ হেলায় ত্যাগ করিতে BKLDDSLD BBB DBBDD BD LLDK S S BDB BDBDD DLDBD igg DBDS BBBB 0DD DBDD DS S DDBBDB DBDBB DDBDBD SDBBD বটেশ্বর নামক গ্ৰাম হইতে জীবন আবার বৃন্দাবনাভিমুখে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন করিল। বৃন্দাবনে পৌছিয়াই জীবন সনাতনের চরণযুগল ধরিয়া বলিল, “ঠাকুর । আমি অতি অধম, অতি হীন, আমাকে দয়া করিয়া উদ্ধারের পথ বলিয়া দাও।” সনাতন বলিলেন, “তোমাকে উদ্ধারের পথ আর কি বলিব ?” সনাতনের কথা শুনিয়া জীবন যমুনার সেই DBDBBDLY SDBBuBD DBKK DBDBDDS gDD BDDDS DBBDBDS জীবন সত্য সত্যই ত্যাগ করিতে শিখিয়াছে । তখন সনাতন জীবনকে আপন বক্ষে আলিঙ্গন করিয়া “কৃষ্ণ” “কৃষ্ণ” বলিতে লাগিলেন । মহালুব্ধ আজ কৌপীনধারী বৈষ্ণবে পরিণত হইল। তদবধি জীবনের ংশাবলী বৈষ্ণব-আচার প্রতিপালন করিয়া আসিতেছে। এদিকে কাশীধাম হইতে শ্ৰীচৈতন্য পুণ্যতীর্থ প্ৰয়াগধামে আগমন করিলেন । এখানে সনাতনের সহোদর রূপের সহিত র্তাহার সাক্ষাৎকার হইল। রূপ শ্ৰীচৈতন্যের পদ প্ৰান্তে পড়িয়া কিছু উপদেশ প্রার্থনা করিলেন । শ্ৰীচৈতন্য রূপকে ভক্তিতত্ত্ব সম্বন্ধে উপদেশ দিয়া নিজে নীলাচলাভিমুখে প্ৰস্থান করিলেন এবং রূপকে শ্ৰীবৃন্দাবনে যাইয়া ভক্তি