পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১০৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बष्किम ब्राफ़नाबदगौं ষেরােপ মনষ্যেচরিত্র দেখিবেন, সেরাপ মনষ্যচরিত্র সকল সমাজে, সকল কালেই বিদ্যমান। আধনিক বাঙ্গালী সমাজ, এই গ্রন্থুের বিশেষ লক্ষ্য বটে; কিন্তু তৎস্থিত কোন ব্যক্তিবিশেষ বা শ্রেণীবিশেষ তাহার BDBD DBSS D DBD DBBDB BB BDBDS DBB BDBDB DBDDS DB BDBB DBBBDS DD DBDD DDB মনেই রাখিবেন। প্রকাশে তাঁহার গৌরব বদ্ধির সম্ভাবনা দেখি না। ऊ ऊँ विविक्ष अबक्षी প্রথম ভাগ। বিজ্ঞাপন ইতিপকেবা কতকগালি প্রবন্ধ “বিবিধ সমালোচনা” নামে আর কতকগলি৷ “প্রবন্ধ পান্তক’ নামে প্রকাশিত করা গিয়াছিল। এক্ষণে উভয় গ্ৰন্থই অপ্রাপ্য। দইখানি পথক সংগ্রহ নিম্প্রয়োজন বিবেচনায়, এক্ষণে ঐ প্রবন্ধগলি এক পাস্তকে সঙ্কলন করিয়া “বিবিধ প্ৰবন্ধ” নাম দেওয়া গেল। যে সকল প্ৰবন্ধ পন্ধেব “বিবিধ সমালোচনা” এবং “প্রবন্ধ পােস্ত ক" প্রকাশিত করা গিয়াছিল, তাহার মধ্যে কোন কোন প্রবন্ধ এবার পরিত্যাগ করা গিয়াছে। এই সকল প্রবন্ধ অনেক বৎসর পর্বে বঙ্গদর্শনে প্রকাশিত হইয়াছিল। কোন কোন বিষযে এক্ষণে আমার মত পরিবৰ্ত্তিত হইয়াছে; কোন কোন স্থানে ভ্রম সংশোধন করা গিয়াছে। কিন্তু অনেক স্থােন বিশেষ কারণবশতঃ প্ৰবন্ধ যেমন ছিল, তেমনি রাখিতে হইয়াছে। দ্বিতীয় ভােগ । বিতচাপন যে সকল প্রবন্ধ এই সংগ্রহে পনিমাদ্রিত হইল, তাহার অধিকাংশ বঙ্গদর্শনে প্রকাশিত হইঘাছিল; 巴°外可引 2町可日 ১২৭৯ সালে আমি বঙ্গদশন প্রকাশ আরম্ভ করি। চারি বৎসর আমি উহার সম্পাদকতা নিববাহ করি। ঐ চারি বৎসরের বঙ্গদর্শন আর পাওয়া যায় না। কিন্তু ঐ চারি বৎসরের বঙ্গদর্শন, বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাসে-যেমন সামান্যই হউক, একটা স্থান লাভ করিয়াছে। এজন্য অনেকে উহা পাইবার অভিলাষ করেন। অনেকে আমাকে সে জন্য পত্র লেখেন; কিন্তু যাহা নাই তাহা আমি দিতে পারি না। অনেকে পরামর্শ দেন যে, বঙ্গদর্শন পনিমাদ্রিত কর। কিন্তু বঙ্গদর্শনের আমি একমাত্র লেখক ছিলাম না। অন্যের রচনা আমি কি প্রকারে পনিমাদ্রিত করব ? যাহা পারি, তাহা করিয়াছি। আমার নিজের রচনার অধিকাংশই ইতিপকেব পািনমন্দ্ৰিত করিয়াছি। যাহা বাকি ছিল, তাহার মধ্যে কতকগালি এই প্রবন্ধে *नभानऊ कब्रिलाभ। সকলগলি পানমন্দুিত করিবার যোগ্যও নহে। যাহা এ পৰ্যন্ত পনিমাদ্রিত হয় নাই, তাহা হইতে বাছিয়া বাছিয়া কয়েকটি মাত্র পনিমাদিত করিলাম। ইহার সঙ্গে প্রচার নামক পত্রে প্রকাশিত কয়েকটি প্রমািনর্মািদ্রত করলাম। অবশিষ্ট প্রবন্ধগলি পািনর্মাদ্রিত করিব কি না, তাহা এক্ষণে বলিতে कीं । যাহা পনিমাদিত হইল, তাহার মধ্যে কতকগালি পনিমাদ্রিত কলা উচিত হইয়াছে কি না, এ বিষয় বিচারের স্থল। “বঙ্গদেশের কৃষক” তাহার মধ্যে একটি। যে সকল কারণে ঐ প্রবন্ধ পনিমাদ্রিত করিলাম, তাহা ঐ প্রবন্ধের শিরোভাগে কতক কতক লিখিয়াছি। কিন্তু ঐখানে সকল কথা লিখিবার স্থান কমিতে পারা যায় নাই। আমি সেখানে স্বীকার কারিয়াছি যে, ঐ প্রবন্ধে অর্থশাস্ত্রাঘটিত বিচারে কতকগালি ভ্ৰম আছে। ভ্রমগালি সংশোধিত না করিয়া প্রবন্ধটি পনিমাদ্রিত করার একটি কারণ সেইখানে লিখিয়াছি। আর একটি কারণ নিদিষ্ট করিবার উপযক্ত স্থান এই। ঐ প্রবন্ধটি বঙ্গদর্শনে যেমন বাহির হইয়াছিল, তেমনই পনিমাদিত করিতে চাই। ষে মানষি খ্যাতি লাভ করে, তাহার দোষ গণ আমরা দই-ই দেখিতে ইচ্ছা করি। এই প্ৰবন্ধটিও খ্যাতি লাভ করিয়াছিল; অনেক পাঠক ঐ প্রবন্ধটিও দোষ গণ সমেত দেখিতে छेश कर्गझcऊ °ाटaन । এরপ বিবেচনা করিয়াও বহুবিবাহবিষয়ক প্রবন্ধটি অখণ্ড প্যানমন্দ্ৰিত করিতে পারিলাম না। বিদ্যাসাগর মহাশয় এক্ষণে সবগারাঢ়, তীৱ সমালোচনায় তাঁহার আর কোন ক্ষতিবদ্ধি নাই। কিন্তু তাঁহার জীবদ্দশায় কত্ত ব্যানরোধে তাঁহার গ্রন্থ যেরূপ তীব্রতার সহিত সমালোচনা করিয়াছিলাম, এখন আর তাহা পারা যায় না। কেন না, এখন তাঁহার শোকে আমরা সকলেই কাতর। যাঁহায় জন্য সকলেই রোদন করিতেছি, তাঁহার কোন ত্রটির সমালোচনা এ সময়ে সাধারণ সমীপে উপস্থিত করিতে পারা যায় না। অতএব যেটকু তাঁহার গ্রন্থের সমালোচনা, এবং যাহা মল্লিখিত প্রবন্ধের তীব্রাংশ, তাহা পরিত্যাগা Qobot