১২৮৮ ) পরেই “কুমারীর ডাল হইতে সেই শ্লোক শ্লোকের গল্পষ্টতা আর পূর্বমত বোধ হইল্প ম, কেবল স্বর জার ছন্দ শুনা গেল, 'ंव मण्ाङ्ग झौि ॰कौ बाङ्ग ५र्रणैङ्गं নিকট মাথা নাড়িয়া এই চ্ছন্মে আস্ফালন করিতে করিতে অগ্রসর হইতেছে, পক্ষিণী ছাহাকে ভান মারিয়া সরিয়া যাইতেছে, কখন কখন অন্য ডালে গিয়া বসিতেছে । এবার আমার জাস্তি দূর হইল, আমি মন্দাক্রান্তীচ্ছঙ্গের একটিমাত্র শ্লোক জানিতাম ; ছদটী উচ্চারণ মাত্রেই শ্লোকটি আমার মনে আসিয়াছিল, সঙ্গে সঙ্গে কর্ণেও জাহার কার্ষ্য হইয়াছিল, আমি তাহাই শুনিয়াছিলাম “রাধে মন্থাং।”কিন্তু পক্ষী বর্ণ উচ্চারণ করে নাই কেবল চ্ছন্দ উচ্চারণ করিয়াছিল। তাহ যাহাই হউক আমি অবাক হইয়া পক্ষীর মুখে সংস্কৃত চ্ছন্দ শুনিতে লাগিলাম। প্রথমে মনে হইল যিনি “উদ্ধৰ দূত" লিখিয়াছেন, তিনি হয়ত এই জাতি পক্ষীর নিকট ছন্দ পাইয়াছিলেন ? শ্লোকটির সঙ্গে এই “কুঞ্জকীরায়বাদের” বড় সুসঙ্গতি হইয়াছে । শ্লোকটী এই— - - রাধে মন্থাংপরিহর হরিং পাদমূলড়বারং। खांडर टेक्बा मथळून मिनर बांब्रट्यक६चत्वत्र ॥ ७उॉनांकब्रिनि अब्रवम् कूअर्कौब्राष्टबांम* । নেভি ক্ররৈধর্মমবিরক্তং ৰঞ্চিতাঃ বঞ্চিতাংস্ক রাধার স্কুঞ্জে উপস্থিত ৰইলে গোপীগণ । পালামে । }\రిక আপনাদের দুঃখের কথা ভঁাহার নিকট বলিতেছেন, এমত সময়ে কুঞ্জের একটা পক্ষী বৃক্ষশাখা হইতে বলিয়া উঠিল, “রাধে আর রাগ করিও না । চেয়ে দেখ, স্বয়ং হরি তোমার পদতলে । দৈবাৎ যাহা হইয়া গিয়াছে একবার তাহা ক্ষমা কর।” গোপীরা এতবার এই কথা রাধিকাকে বলিয়াছে যে কুঞ্জ পক্ষীরা তাহা শিথিয়াছিল যাহা শিখিয়াছিল অর্থ না বুবিয়া পক্ষীরা ভাহা সৰ্ব্বদাই বলিত । গোপীর উদ্ধবকে বলিলেন, “শুনলে— কুঞ্জের ঐ পাখি কি বলিল—শুনলে ? একে বিধাতা আমাদের বঞ্চনা করেছেন, ‘আবার দেখ পোড়া পক্ষীও কত দগ্ধাচ্ছে।” পক্ষী আবার বলিল “রাধে মুন্যং পরিহর হরিপাদমূলে তবায়ং” তাহাই বলিতেছিলাম বিহঙ্গচ্ছন্দে বিহঙ্গের উক্তি বড় সুন্দর হইয়াছিল। চ্ছন্দ কি গীত শিখাইলে অনেক পক্ষী তাহাশিখিতে পারে; কিন্তু চ্ছন যে কোন পক্ষীর স্বরে স্বভাবিক অাছে ভাহা আমি জানিতাম না, স্বতরাং বন্য পক্ষীর মুখে চ্ছন্দ শুনিয়া বড় চমৎকৃত হইয়াছিলাম । পক্ষীটীর সঙ্গে কতই বেড়াইলাম, কতবার এই চ্ছন্দ শুনিলাম, শেষ সন্ধ্যা হইলে । তাবুতে ফিরিয়া আসিলাম। পথে আসিতে আসিতে মনে হইল যদি এখানে কেহ ডারউইন সাহেবের ছাজ থাকিতেন তিনি ভাবিতেন নিশ্চয়ই এ পক্ষীটী রাধাকুঞ্জের শিক্ষিত্তপক্ষীর বংশ, বৈজিক কারণে পূর্ব পরুষের অভ্যন্ত গোকু ইহার কণ্ঠে
