| বঙ্গদর্শন, শ্রীঃ ১২৮২) । جستابيلييپينييم to too
نساجیبیایی بسیج
- উঠিল নগরে সখি! ভীম কোলাহল । ভূমধ্য সাগর যেন তীর অতিক্ৰমি প্লাবিল মিশর ত্রস্তে বাতায়ন পথে । দেখিলাম-নহে সিন্ধু-সৈন্য সিজারের, লুঠিতেছে হতভাগ্য—নগর আমার । , অপূৰ্ব্ব সিজার গতি! চক্ষুর নিমিষে । ঘেরিল সমস্ত পুরী,—সমাধি আমার; পড়িকু ব্যাধের জালে আমি কুরঙ্গিণী! কিন্তু ও কি, সহচরি! সমাধির তলে! ওই শয্যার উপরে। মুমূযু এণ্টনি !! চাহিলাম ঝাপ দিতৃে শয্যার উপরে, তুমি ধরিলে অমনি । তুলিলাম নাথে সমাধি উপরে ;–হায়! সমাধি উপরে! এই ছিল লেখা সখি কপালে আমার, কে জামিত! প্রাণ নাথ বলিলা তামারে সেই স্বর, প্রিয় সখি! অস্ফুট দুৰ্ব্বল!-- ‘মৈশরি! ভবের লীলা ফুরাইল আজি এণ্টনির ; পৃথিবীতে, প্রেয়সি! আমার আর নাহি প্রয়োজন! ফুয়াইল কাল, আমি যাই অস্তাচলে। এই অস্ত্রলিখা প্রিয়ে হৃদয়ে আমার,–নহে শক্রদত্ত ; > হেন সাধ্য কার? নাহি এই ভূমণ্ডলে | এণ্টনি বিজয়ী,-বিন ক্লিওপেট! আজি এণ্টনির করে গ্রিয়ে! আহত এণ্টনি । আসিয়াছি,—শেষ স্বর পাত্র করি পান তব সনে, প্রণয়িনি!—লইতে বিদায়; দেও, প্রিয়তমে! যাই-বিদায় চুম্বন।” “ মুরা করিলাম পান, চুম্বিকু চুম্বন। শুনিহ অঙ্কুট স্বরে, জন্মের মতন— « است؛ f-آسیایی!f sttه প্রাণনাথ! আমি । অসংখ্য সমর ক্ষেত্রে, কিরণ যাহার । | ছিল বিভাসিত যেন মধ্যাহ তপন ; ৷ অকস্থাৎ তীরবেগে, বসিয়া শয্যায়,— | ক্লিওপেটু অভাগিনী –বলি উচ্চৈঃস্বরে, } । আঁটিয়া হৃদেশে সখি! ধরিত্ন স্থদয়ে । দেখিলাম ক্রমে ক্রমে যুগল নয়ন— । জ্যোতিতে যাহার রোম আছিল উজ্জ্বল, খেলিত বিদ্যুৎ মত সৈন্যের হৃদয়ে । উত্তেজিয়া রণরঙ্গে :--নিবিল ক্রমশঃ । মানব গৌরব রবি হলো অস্তমিত । । ‘প্ৰাণেশ্বর!—প্রাণনাথ!--এন্টনি আমার। | ডাকিলাম বারম্বার উন্মাদিনী প্রায় ; | ‘প্ৰাণেশ্বর!—প্রাণনাথ!—এণ্টনিঅমীর ।’ ] শুনিলাম উত্তরিল, সমাধি ভবন । શઃ-સત્ર –લાવા-–” আহা ! সহিল ন! আর ; অবশ মস্তক ভার গ্রীব দুঃখিনীর পড়িল ভাঙ্গিয়া, বামা পড়িল ভূতলে;— ব্যাধ শরে বিদ্ধ যেন বন কপোতিনী! । অতি ত্রস্তে সখীদ্বয় ধরাধরি করি, তুলিল শয্যায় শ্বেত প্রস্তর পুতুলী ; উরবাস, কটিবন্ধ, করিয়া মোচন, । শীতল তুষার বারি, উরসে, বদনে, বরষিল, কিন্তু নাহি পাইল চেতন o অভাগিনী! তবু নাহি মেলিল, নয়ন চ | সহচরীদ্বয় দুঃখে রসিয়া নিকটে। t কাদিতেছে ভস্ত্ৰী-শোকে, হৃদয় বিকল । । মুষ্টি-বন্ধ कद्वबंग्र ,—বিস্তত नबन्,তীব্র জ্যোতি পরিপূর্ণ! চাহি শূন্য পানে | উন্মত্ত, বিকৃত কণ্ঠে, বলিতে লাগিল। } “পরিণয়-পরিণয়!—তুচ্ছ পরিণয় .
