পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/১৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- قاعستـعسك سعیسی- -------------تیت في جسديغييييييحيس. বাল্মীকি ও তৎসাময়িক বৃত্তান্ত । । ०११ বাজিল।ারীতে রীতে, পদাতিতে পদাতিতে, অশ্বে অশ্বে, গজে গজে, মল্লে | মাল্ল যুদ্ধ হইতে লাগিল। ধৰ্ম্মযুদ্ধ হইলে, যে দুই জনে যুদ্ধ হইতেছে, তাহাতে তৃতীয় ব্যক্তি হস্তক্ষেপ করিতে পারিবে না। রণে যে পৃষ্ঠ দিবে, তাহার হারি হইল, তাহার প্রতি আর কেহ আক্রমণ করিবে না । সেনাপতির পরাজয় যত শ্চিত । যুদ্ধকালীন পূৰ্ব্বকথিত অস্ত্র সকল যথাযোগ্য ভাবে ব্যবহৃত হইত। যদুচ্ছ যুদ্ধের নিয়ম নাই, ছলে কৌশলে যে যেরূপে পরিবে সে সেইরূপে আত্মপক্ষ সমর্থনের চেষ্টা করিবে। সমজাতীয় সৈন্যের মধ্যে যুদ্ধ হইলে অস্ত্রব্যবহার সময়ানুসারে যাহার যাহাতে সুবিধা তদনুসারী। উভয়দল অন্তরে থাকিলে শর, শিল, অগ্নি প্রভৃতি নিক্ষেপ দ্বারা যুদ্ধ, এবং সন্নিকটবর্তী হইয়া উভয় দলে মিশামিশি হইলে গদা খঙ্গ শূল পরশু প্রভৃতি দ্বারা যুদ্ধ হইত। প্রথমে ব্যুহ রচনা দ্বারা সৈন্য সমাবেশ হইত বটে, কিন্তু উভয়দল মিশামিশি হওয়ার পর আর তাহ রক্ষিত হইত না। বিপক্ষ দলের প্রধান চেষ্টা সৰ্ব্ব প্রথমে বৃহভেদ করা। যুদ্ধারম্ভেই যে পক্ষের ব্যুহভেদ হইত, সে যুদ্ধে তাহার আশা বড় অধিক থাকিত না। সেনাপতির বিবিধ মণি چـــــتخت= থাকিতেন, এবং তথা হইতে ধনুৰ্ব্বাণী ক্ষণ না হইবে, ততক্ষণ যুদ্ধের ফল অনি রাদি বীরসাজসহ ধারণ করিয়া ধ্বজ পতাকাশোভিত রথারোহণে সৰ্ব্বদাই । बि दाब अत्रत्र ऋक्द्र ८मनात्रडिब्र नई | যুদ্ধ করিতেন। উভয় সেনাপতি কখন কখন ভূতলে নামিয়া মল্লযুদ্ধেও প্রবৃত্ত হইতেন । ইহাদের পাশ্বে আরও রথ থাকিত, পূৰ্ব্ব রথ ভগ্ন হইলে অপর রথে আরোহণ করিতেন ; এবং সেনাপতি রণক্লান্ত ও মূচ্ছিত হইলে, সারথি আপন বিবেচনা অনুসারে পলায়ন দ্বারা রর্থীর । প্রাণ রক্ষা করিতেন। এই দুই কারণেই অনেক সময় রামের সহ যুদ্ধে রাবণের প্রাণ বাচিয়াছিল, এবং শেষোক্ত কারণ । হেতু সারথি গৰ্ব্বিত রাবণের নিকট অ’ নেক বার তিরস্কারও সহ্য করিয়াছিল। রামায়ণের সকল যুদ্ধের বর্ণনা দৃষ্টে উপরে ঐ সারাংশ সস্তুব বোধে সঙ্কলিত হইল, নতুবা রামায়ণের অবিকল বর্ণিত যুদ্ধ অদ্ভুত জিনিস। উহাতে বৃক্ষ পৰ্ব্বত পৰ্য্যস্ত অস্ত্রমধ্যে পরিগণিত হইয়াছে। একজন লক্ষ জনের লক্ষ শর নিবারক, । লক্ষজমের একজন বিনাশক, কোথাও বা একপক্ষে অসংখ্য সৈন্য, অপর পক্ষে একাকী একটি বীর। এসকল লোকে অসম্ভব, কবিকল্পনায়ও তাহাই, কেবল বাল্মীকির ন্যায় তেজস্ব কবিকল্পনাতেই সম্ভব। বাল্মীকি ঋষি, যুদ্ধ চক্ষে কখন দেখিয়াছিলেন কি না তাহা তিনিই জানেন, বোধ হয় জনশ্রুতি, অথবা কল্পনাই তাহার যুদ্ধবর্ণনের মূলমন্ত্র। বাল্মীকি নহি, কিন্তু তাহ কর্তৃক বর্ণিত অস্ত্ৰ শস্ত্র । । اعتصامتنش تس Wo বর্ণিত সংগ্রাম ক্রিয়ার উপর আমি এক | বিন্দুও বিশ্বাস স্থাপন করিতে প্রস্তুত 1;