পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/৪২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झञ म४न्, cનોઃ ४°४२ ।) কৃষ্ণকান্তের উইল । ይ » ማ নাইবা বলিলাম । না পারি আপনার টাকা আপনি ফেরৎ লইবেন। হর । ফেরৎ? তবে কি টাকা আগামী দিতে হবে নাকি ? রো । সব । হর । কেন, এত অবিশ্বাস কেন ? রেণ । আপনিই বা অামায় অবিশ্বাস করেন কেন ? হর। কবে এটা পারবে ? রেণ । আজিকেই । রাত্র তৃতীয় প্রহরে এইখানে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করিবেন। হরলাল বলিলেন, “ ভাল,” এই বলিয়া তিনি রোহিণীর হাতে হাজার টীকার নোট গণিয়া দিলেন । চতুর্থ পরিচ্ছেদ । ঐ দিবস রাত্র ৮টার সময়ে কৃষ্ণকান্ত রায় আপন শয়ন মন্দিরে পর্যাঙ্কে বসিয়া উপাধীনে পৃষ্ঠ রক্ষা করিয়া শটকায় তামাক টানিতে ছিলেন, এবং সংসারে একমাত্র ঔষধ!—মাদক মধ্যে শ্রেষ্ঠ ! অহিফেণ ওরফে আফিমের নেসায় মিঠে রকম ঝিমাইতেছিলেন । ঝিমাইতে ঝিমাইতে খেয়াল দেখিতেছিলেন যেন উইল খানি হঠাৎ বিক্রয় কোবালা হইয়া গিয়াছে। যেন হরলাল তিনটাকা তের আনা ছকড়া ছত্রান্তি মূল্যে র্তাহার সমু দায় সম্পত্তি কিনিয়া লইয়াছে। আবার যেন কে বলিয়া দিল, যে না এ দানপত্র নহে, এ তমস্থক। তখনই যেন দেখি লেন যেন ব্ৰহ্মার বেট। বিষ্ণু আসিয়া । বৃষভারূঢ় মহাদেবের কাছে এক কোট ; আফিম কর্জ লইয়া এই দলিল লিখিয়া | দিয়া এই বিশ্বব্ৰহ্মাও বন্ধক রাখিয়াছেন —মহাদেব গাজার বেীকে ফোরক্লোজ করিতে ভুলিয়া গিয়াছেন। এমত সময়ে, ; রোহিণী ধীরে২ সেই গৃহমধ্যে প্রবেশ । করিয়া বলিল, “ঠাকুরদাদা কি ঘুমাই- | য়াছ t” * কৃষ্ণকান্ত রায় ঝিমাইতে বিমাইতে | কহিলেন, “ কে নন্দী ? ঠাকুরকে এই- . বেলা ফোরক্লোজ করিতে বল ।” রোহিণী বুঝিল,যে কৃষ্ণকান্তের অফি- - মের আমল আসিয়াছে । হাসিয়া বলিল, “ঠাকুরদাদা, নদী কে ?” কৃষ্ণকান্ত ঘাড় না তুলিয়া বলিলেন, “হু মূ-ঠিক বলেছ। বৃন্দাবনে গোয়াল বাড়ী মাথম খেয়েছে—আজও তার কড়ি দেয় নাই ।” রোহিণী খিল্‌ খিল্‌ করিয়া হাসিয়া ! উঠিল । তখন কৃষ্ণকান্তের চমক হইল, । মাথা তুলিয়া দেখিয়া বলিলেন, “কে ও, ; অশ্বিনী ভরণী কৃত্তিকা রোহিণী ?” রোহিণী উত্তর করিল, “ মৃগশিরা আৰ্দ্ৰ পুনৰ্ব্বস্ব পুষ্য ।” - কৃষ্ণ । রো। ঠাকুরদাদা আমি কি তোমার কাছে জ্যোতিষ শিখতে এয়েছি! কৃষ্ণ । তাইত। তবে কি মনে করিয়া? আফিঙ্গ চাই না ত ? * . রে। যে সামগ্রী প্ৰাণধর্যে দিতে অশ্লেষ মঘী পূর্বফল্গুনী । । வில்ைைகை 函 কঙ্কয়ে கற -ആ*