পাতা:বঙ্গদর্শন-চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এজন ধর্ম কাঃ, ১২৮২ 1) বৌদ্ধ মত ও তৎসমালোচন। जखानैौ হেতুক ফলভাব সল্লিশ্রয় অধিকরণ | छोद 、粤 অঞ্জীব ভোগ্য আশ্রব বিষয় প্রবৃত্তি । সংবর যম লিয়মাদি মির্জর প্রায়শ্চিত্ত বন্ধ কৰ্ম্ম মোক্ষ কৰ্ম্মনাশ অস্তিকায় তত্ত্ব বা পদার্থ ঘাতিকৰ্ম্ম শ্ৰেয়ঃ প্রতিবন্ধক ভঙ্গিনয় যুক্তিরীতি ইত্যাদি বুদ্ধদেব স্বয়ং কোন গ্রন্থ রচনা করেন নাই, তাহর মৃত্যুর পর (৫৪৩ খৃঃ জন্ম গ্রহণের পূৰ্ব্বে) তদীয় কাশ্যপ নামক ব্রাহ্মণ শিষ্য অভিধৰ্ম্ম, তাহার ভ্রাতুষ্পপুত্র আনন্দ স্বত্র, এবং উপালী নামক শূদ্র বিনয় নামক বৌদ্ধধৰ্ম্মগ্রন্থ রচনা করেন। | এই “ রত্ন ত্রয়ে” শাক্যসিংহের সমুদায় বাক্য গৃহীত হইয়াছে, ইহাই প্রাচীন বৌদ্ধদিগের মূল ধৰ্ম্মগ্রন্থ এবং ইহাতেই বুদ্ধদেব সংসার মধ্যে সজীব রহিয়াছেন, এই গ্রন্থ ত্রিতয়ের প্রত্যেক বাক্য ভগবানের মুখনিঃস্থত বাক্য বলিয়া সাদরে ভিক্ষুমণ্ডলী গ্রহণ করিয়া থাকেন। বৌদ্ধাচাৰ্য্য বুদ্ধ ঘোষ কহেন “এসকল বুদ্ধবচন, এজন্য ইহার সকল অংশই অপরিবর্তনীয় কেন ন বুদ্ধদেব ইহার মধ্যে একটী বাক্যও বৃথ। ব্যবহার করেন নাই ।” এই “ রত্নত্ৰয়” স্বত্র, নিয়ম, 温拉、 தேற்ற் ws: ৫০৩ - , অভিধৰ্ম্ম, ত্ৰিবিধ গ্রন্থকে ত্রিপিটক কহে, পালিভাষার উহার নাম “ তিপিটকম্ " তিলুসাস্তৃপ গ্রন্থকার কনিংহ্যাম সাহেব কহেন বিনয় ও সুত্রপিটকে শ্রাবক ও সাধারণ বুদ্ধমণ্ডলীকে সম্বোধন করিয়া উপদেশ দেওয়া হইয়াছিল এজন্য উহ প্রাকৃত এবং অভিধৰ্ম্মপিটক বোধিসত্ত্বগণকে বলা হইয়াছিল, উহা সংস্কৃত ভাষায় রচিত হয় ; কিন্তু আমাদিগের বিবেচনায় সমুদায় পালেয় বা পালী । ভাষায় লিখিত হইয়াছিল, কেননা বুদ্ধ দেব মাগধী ভাষা ভিন্ন অন্য কোন ভাষায় উপদেশ প্রদান করেন নাই । তিনি ভিক্ষুবৃন্দকে সম্বোধন করিয়া কহিয়া- , ছিলেন “ আমার বাক্য সকল সংস্কৃতে অনুবাদ করিও না, তাহা হইলে বিশেষ অপরাধী হইবে । আমি যেমত প্রাকৃত ভাষায় উপদেশ দিতেছি, ঠিক সেইরূপ : ভাষাগ্ৰস্থাদিতে ব্যবহার করিবে।” সুতরাং , ইহা নিঃসংশয় স্থির হইতেছে ত্রিপিটক । পালি ভাষায় রচিত হইয়াছিল এবং ইহার টীকাকারও কহেন “বুদ্ধবাক্য সকল সক ণিরুত্তি অর্থাৎ প্রাকৃত ভাষায় রচিত।” । মহাবংশের লিখনানুসারে স্থভূতিনামক সিংহল দেশীয় বৌদ্ধাচাৰ্য্য অনুমান ক- ! রেন ত্রিপিটক শ্রুতির ন্যায় পূৰ্ব্বে সক- , লের কণ্ঠস্থ ছিল তৎপরে অনুমান খৃষ্ট জন্মের ১০ • একশত বৎসরের পূৰ্ব্বে ভট্ট গমনীর রাজ্যকালে গ্রন্থবদ্ধ হইয়া লিখিত ও প্রচারিত হইয়াছিল। ৩০৭ খৃঃ পূঃ মহারাজ মহেন্দ্র ত্রিপিটক ও তাহার অর্থ