পাতা:বঙ্গদর্শন-দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাতিভেদ । ఫ్రీ ভিন্ন প্রকার। ১ শ্রোত্রীয় পাত্রে কন্যাদাতা। ২ বংশজ কস্তা গ্রাহী (গৌণকুলীন করাগ্রাহীদিগের অনুরূপ) ৩ ভঙ্গকুলীন কাগ্রাহী (বংশজ কন্যাশ্রাহীর অনুরূপ।) বংশজ ও ভঙ্গকুলীন দিগের উৎপত্তির মধ্যে প্রভেদ এই যে, প্রথম কল্পে গৌণকুলীনের শ্রোত্রীয় দিগের সহিত সংযুক্ত হইয়াছিলেন; কিন্তু ভঙ্গকুলীনদিগের সময়ে বংশজের শ্রোত্রীয় শ্রেণীতে লীন হয়েন নাই। ইহার হেতু এই যে ভঙ্গকুলীনের পান্টি ঘরের নিয়মে পৈত্রিক মেলবন্ধের বিধি কথঞ্চিৎ রক্ষণ করিতেছেন । কিন্তু এই নিয়ম অতিক্রান্ত হইয়া যে শ্রেণী উৎপন্ন হইতেছে, তাহারা কালসহকারে বংশজের মধ্যেই পরিগণিত হয়। অতএব দেবীবরের নিয়মানুসারে কুলীন বংশ হইতে বংশজ পৰ্য্যন্ত গমন করিতে কিছু কাল दिनत्र श्ञ ७ई भांख न्ङन इईल । • যদি বল্লালসেন অথবা দেবীবর ঘটক মুখ্য কুলীন শ্রোত্রীয় এবং গৌণকুলীন ও বংশজের মধ্যে সকলপ্রকার বিবাহ নিষিদ্ধ করিতে পারিতেন, তাহা হইলে বংশজ এবং ভঙ্গ কুলীনের উৎপত্তি হইত না এবং কুলীনদিগের আর কিছু না থাকুক কুলমৰ্য্যাদা লাজল্যমান থাকিত । 壽 পরস্তু বিশিষ্ট রূপে অনুধাবন করিলে বল্লালসেন ও দেবীবর ঘটকের কীর্তি এবং ठरांत्रे श्रनग्न नश्ङि ७वान्नैौब छाडिट्ठा রিম এবং তাহ হইতে যে সকল ঘটনার উৎপত্তি হইয়াছে, তন্মধ্যে অনেক সাপ্ত गउि श्हेत्वक । سیستتتاح অনেকে মনে করেন যে সঙ্কর বর্ণ সকল অতিশয় ঘৃণার পাত্র। বোধ হয় তাহদিগের এইরূপ ধারণ আছে যে উহার জারজ বংশ । বস্তুতঃ ইহা সত্য নহে। অকুলোম ও প্রতিলোম বিবাহ মতে অসবর্ণ জাতি হইতে যে সন্তান উৎপত্তি হইত তাহারাই বর্ণসঙ্করের আদি। সুতরাংযেমন | ভঙ্গকুলীন কিম্বা বংশজ বলিলে জারজত্ব দোষ স্পর্শে না, সেইরূপ সঙ্করবর্ণ দিগের ও উক্ত প্রকার কোন গ্লানি নাই। কলিযুগে অসবর্ণ বিবাহ নিবারিত হওয়াতে সঙ্করবর্গোৎপত্তি ক্ষান্ত হইয়াছে, ইহাতে কোন সংশয় নাই । সম্প্রতি শ্ৰীযুক্ত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এই কথা সপ্রমাণ করিতে চেষ্টা করিয়াছেন যে পূৰ্ব্বকালে অমুলোম প্রণালী ব্যতীত বহুবিবাহ হইত না এবং অসবর্ণ বিবাহ রহিত হওয়াতে বহুবিবাহও শাস্ত্র বিরুদ্ধ হইয়াছে। আমরা কৌলীন্য প্রথার প্রতি দৃষ্টি করিয়া এই অনুমান করি যে কলিকালের পূৰ্ব্বে যখন অসবর্ণ বিবাহ নিষিদ্ধ হুয় নাই তখন বোধ হয় বহুবিবাহ এবং অন্যান্য | কোন২ অত্যাচার প্রচলিত ছিল । ইহার প্রতিকারার্থ অসবর্ণ বিবাহ নিবারণ, অথবা প্রতিলোম বিবাহ অন্তলোম বিবাহের সহিতু তুল্য রূপে প্রচলিত করণ, এই দুই উপায় ছিল। কিন্তু শেষোক্ত উপায়ের দ্বারা বহুবিবাহ নিবারিত হইলেও সঙ্কর বর্ণের ংখ্যা বৃদ্ধি হইবেক, তাহা শাস্ত্রকার দিগের অভিপ্রেত হইতে পারে না । অতএব তাহাদিগের বিবেচনামতে বহুবিবাহ আদি لتقتت تنتقت تكتتشتتة