(به ۹ « ,a, st}ه و চঞ্চল জগৎ । 1) సా\లి চঞ্চল জগৎ । সচরাচর মসুয্যের বোধ এই যে গতি, জগতের বিশেয অবস্থা; স্থিরতা জগতের স্বাভাবিক অবস্থা । কিন্তু বিশেষ অন্নধাবন করিলে বুঝা যাইবে, যে গতিই স্বী ভাবিক অবস্থা; স্থিরতা কেবল গতির । তাহারগতির রোধ হইলে, তাহার অবস্থাকে আমরা স্থিরতা বা স্থিতি ললি । যে শিল। খণ্ড, বা অট্টালিকাকে অচল বিবেচন । করিতেছি, বাস্তবিক তাহার মাধ্যাকর্য ণের বলে গতিবিশিষ্ট ; নিম্নস্থ ভূমি তাহার গতি রোধ করিতেছে বলিয়া তাঙ্গকে স্থির । বলতেছি। এ স্থিরতাও কাল্পনিক ; পৃথি । বীতলস্থ অন্যান্ত বস্তুর সঙ্গে তুলনা ক রিয়া বলিতেছি যে এই পৰ্ব্বত বা এই তা টালিকা, অচল, গতিশূন্ত --বস্তুতঃ উহার । কেহই অচল বা গতিশৃষ্ঠ নহে, পৃথিবীর উপরে থাকিয়া উহ। পৃথিবীর সঙ্গে আব র্তন করিতেছে। স্বল্প বিবেচনা করিতে গেলে জগতে কিছুই গতিশূন্ত নহে । কিন্তু সে কথা ছাড়িয়া দেওয়া যাক । যাহা পৃথিবীর গতিতে-গতিবিশিষ্ট তাহাকে চঞ্চল বলিবার প্রয়োজন করে না । থাপিও পৃথিবীতে এমত কোন বস্তু নাই, %ो भूक्ष्र्डस्नेछ हिन्नु । চরিপাশ্বে চাহিয়া দেখ, বায়ু বহিতেছে, *পত্র সকল নাচিতেছে, জল চলিতেছে, や- জীব সকল নিজ নিজ প্রয়োজন সম্পাদনার্থ বিচরণ করিতেছে । কিন্তু ইহার মধ্যেও কোন ২ বস্তু গতিশূন্য দেখা যাইতেছে। কিন্তু মাধ্যাকর্ষণে রুদ্ধ বাহিকগতি ভিন্ন, ঐ সকল বস্তুর অদ্য গতি আছে । সকল গতি আভ্যন্তরিক । বস্তু মাত্রেরই কিয়ং পরিমাণে তাপ আছে । যাহাকে শীতল বলি, তাহ বতাপ শূন্ত নহে । তাপের অল্পতাকেই শীতলত। বলি, তাপের অভাব কিছুতেই নাই। যে তুষারখণ্ডের স্পর্শে অঙ্গ চ্ছেদের কেশানুভব করিতে হয়,তাহাতেও তাপের অভাব নাই— অল্পতা মাত্র। যাহাকে তাপ বলি, তাহ পরমাণু গ ণের তালেদালন মাত্র । কোন বস্তুর পরমাণু সকল পরস্পরের দ্বারা আকৃষ্ট এবং সস্তাড়িত হইলে, তাহা তরঙ্গবং আন্দোলিত হইতে থাকে। সেই ক্রিয়াই তাপ । যেখানে সকল বস্তুই তাপযুক্ত, সেখানে সকল বস্তুর পরমাণুই অহরহ পরস্পর কস্তুক আকৃষ্ট, সস্তাড়িত, এবং সঞ্চালিত। অতএব পৃথিবীস্থ সকল বস্তুই আভ্যন্তরিক গতিবিশিষ্ট । আলোক সম্বন্ধেও সেই কথা। ইথর নামক লিশ্বব্যাপী আকাশীয় তরল পদার্থের পরমাণু সমষ্টির তরঙ্গবৎ আন্দোলনই আলোক। সেই গতিবিশিষ্ট পূরমাণু সকলের সেই ক
