ФУ99 সুবর্ণ গোলক । (ৰদৰ্শন اه بوده و تا کن | হাসিয়া, বলিলেন, “ মরণ আর কি, বুড়ো বয়সে মিন্সের রস দেখ ? আমার চাকর— আবার তুমি কিসে হতে গেলে ?” উদ্ধব অবাক হইল, মনে করিল “আজ কি পাগলের পাড়া পড়িয়াছে নাকি ?” উদ্ধৰ বিস্মিত হইয়া রামাকে ছাড়িয়া দাড়াইল । এমত সময়ে বাড়ীর গোরক্ষক গোবদ্বন ঘোষ সেইখানে আসিয়া উপস্থিত হইল। সে তরঙ্গের স্বামী । সে তরঙ্গের অবস্থা ও কাৰ্য্য দেখিয়া বিস্মিত হইল—তরঙ্গ তাহাকে গ্রাহও করিল না। এদিগে কৰ্ত্তামহাশয় গোবৰ্দ্ধনকে দেখিয়া ঘোমটা টানিয়া এক পাশে দাড়াইলেন। গোবৰ্দ্ধনকে আড়ে আড়ে দেখিয়া চুপি চুপি বলিলেন, “ তুমি উহার ভিতর যাই h ওনা ’ গোবৰ্দ্ধন তরঙ্গের আচরণ দে | I খিয়া অত্যন্ত রুষ্ট হইয়াছিল—সে কথা | তাহার কাণে গেল না; সে তরঙ্গের চুল | ধরিতে গেল। “ নচ্ছার মাগি, তোর হয়। নেই” এই বলিয়া গোবৰ্দ্ধন অগ্রসর হইতেছিল, দেখিয়া, তরঙ্গ বলিল, “ গোবরা তুইও কি পাগল হইয়াছিস না কি ? যা গোরুর জীব দিগে যা।” শুনিয়া গোব- দ্বন, তরঙ্গের কেশাকর্ষণ করিয়া উত্তম মধ্যম আরম্ভ করিল। দেখিয়া নীলরতন বাবু বলিলেন, “ যা! পোড়া কপালে মিন্সে কর্তাকে ঠেঙ্গিয়া খুন করলে।” মারিতে আরম্ভ করিল। তখন একটা বড় গোল যোগ হইয়া উঠিল। শুনিয়া পাড়ার প্রতিবাসী রাম মুখো- | ধ্যায় ও গোবিন্দ চট্টোপাধ্যায় প্রভৃতি আসিয়া উপস্থিত হইলেন। রাম মুখোপাধ্যায় একটা সুবর্ণ গোলক পড়িয়া আছে দেখিয়া গোবিন্দ চট্টোপাধ্যায়ের হস্তে | দিয়া বলিলেন, “ দেখুন দেখি মহাশয় এটা কি ?” কৈলাসে পাৰ্ব্বজ বলিলেন, “ প্রভো! আপনার গোলক সম্বরণ করুন—ঐ দেখুন ! গোবিন্দ চট্টোপাধ্যায় বৃদ্ধ রাম মুখোপাধ্যায়ের অন্তঃপুর মধ্যে প্রবেশ । করিয়া রামের বৃদ্ধ ভাৰ্য্যাকে পত্নী সম্বো- } ধনে কৌতুক করিতেছে। আর রাম মুখোপাধ্যায়ের পরিচারিকা, তাহার আচরণ দেখিয়া তাহাকে সম্মার্জনী প্রহার করি | তেছে। এদিগে বৃদ্ধ রাম মুখোপাধ্যায়, আপনাকে যুবা গোবিন্দ চট্টোপাধ্যায় মনে করিয়া, তাহার অন্তঃপুরে গিয়া তাহায় ভাৰ্য্যাকে টপ্পা শুনাইতেছে। এ গোলক আর মূহুৰ্ত্তকাল পৃথিবীতে থাকিলে গৃহে২ বিশৃঙ্খলা হইবে । অতএব আপনি ইহা সম্বরণ করুন।” মহাদেব বলিলেন, “ হে শৈলস্বত্বে । । আমার গোলকের অপরাধ কি ? এ কাণ্ড । कि यांब न्ङन भूरिशैौएउ इईल ? छूमि कि নিত্য দেখিতেছ না যে বৃদ্ধ যুব সাজি । তেছে, যুব বৃদ্ধ সাজিতেছে; প্ৰভু ভূত্যের ।
