প্রাপ্তগ্রন্থের সংক্ষিপ্ত সমালোচনা। মেশন સ્વ, و ۹۰ و ছেন, তাহার গ্রন্থের সমালোচনার জী: মরা প্রবৃত্ত হইলাম না। . - উৎকল দর্শন। মাসিক পত্রিকা। বালেশ্বর। শ্ৰীবৈকুণ্ঠনাথ দের দ্বারা প্রকাশিত । এ খানি উড়িয়া ভাষায় প্রচারিত। কতিপয় কৃতবিদ্য যুবকের দ্বারা লিখিত হইয়া উক্ত ধনাঢ্য দেশের উপকারার্থে ইহা প্রকাশিত হইতেছে। সহজেই আমরা সাদরে ইহাকে অভ্যর্থনা করিতেছি। দেশীয় এবং পাশ্চাত্য বিজ্ঞান হইতে সঙ্কলন পূৰ্ব্বক উৎকলদেশে তাহা প্রচারিত করা পত্রিকার সঙ্কল্প, প্রার্থনা করি সঙ্কল্প ফলবান হউক। বালেশ্বরে এক খানি সাপ্তাহিক পত্রিকা ও গবর্ণমেণ্টের সাহাৰ্য্যে প্রকাশিত হয়। এ জেলার বিদ্যোল্পতি পক্ষে এবং সদালোচনার উৎসাহ দানে শ্ৰীযুত বিম্স সাহেব সম্যক রূপে थछदांम ठांछन रुईब्रां८छ्न । হিন্দু আচার ব্যবহার, প্রথম ভাগ । ক্রমনোমোহন বস্ব প্রণীত । কলিকাতা মধ্যস্থ যন্ত্র। পূৰ্ব্বকালের হিন্দুদিগের আচার ব্যবহার বর্ণনা ইহার উদেশু। এক্ষণে আফ্রিকা, আমেরিকা, বা সাগর মধ্যস্থ বহুদূরস্থিত .ীপনিবাসী অশ্রুতনাম অসভ্যজাতিদিগের আচার ও ব্যবহার জানিতে পারিতেছি, | করিলাম। সপ্ততিৰৎসর বয়স্ক সন্ধ্যা জাহিক পরায়ণ বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ দেখিতে পাইলেই মনে করি, পানিনি, পতঞ্জল, কপিল গৌতম, কালিদাস ভবভূতির সমকালিক লোকেরা এই চরিত্রেরই ছিলেন। অথচ অনুসন্ধান করিয়া দেখিলে পূৰ্ব্বকালিক হিন্দুদিগের সহিত বরং আধুনিক ইউরোপীয় জাতিদিগের সাদৃশু লক্ষিত হইবে, তথাপি এক্ষণকার হিন্দুদিগের সহিত সাদৃপ্ত দেখা যাইবে না। সে দিন বাৰু রাজেন্দ্রলাল মিত্র প্রমাণ করিয়াছেন, যে আমাদের পূৰ্ব্বগামী হিন্দুগণ গোমাংস ভোজন করিতেন। পণ্ডিত শ্রেষ্ঠ রাজেন্দ্র বাবু আবার সে দিন যেরূপ শ্ৰীকৃষ্ণাদির উপভুক্ত পিকনিকের বিবরণ লিখিয়াছেন, তাহাতে যছবীর গণকে সাহেব বলিতেই ইচ্ছা করে। } বাস্তবিক, আধুনিক অবনতির পথারূঢ় নিস্তেজ হিন্দুদিগের আচার ব্যবহার এবং প্রাচীন তেজস্বী, জাতিশ্রেষ্ঠ, আৰ্য্যদিগের বিশিষ্ট হইবে তাহার সন্দেহ নাই, আমরা তাহার আলোচনায় পরায়ুখ বলিয়াই সে প্রভেদ অনুভূত করিতে পারি না। সেই সন্ধানে যাহার প্রবৃত্ত হইতে ইচ্ছুক, মনোমোহন বাবুর এই গ্রন্থ র্তাহাদিগের ज९मश्षांग्रौं cन जक्क आँधब्रो भएमोटमाश्न बांबूब निरुझे मशकटन झउडाउां चैौकांब्र
