১৮২ সূৰ্য্যমুখী তাছাকে পরামর্শের কথা সব বলিলেন। শুনিয়া কমল খুলী হইলেন। হীরা বলিল, “সব পারিৰ, কিন্তু শুধু | ঢাকাই নিবন! ৷” সু। “কি নিবি?” কমল বলিল “ও একটি বর চায় । ওর একটী বিয়ে দাও।” সু। “আচ্ছ। তাই হবে—ঠাকুর- । জামাইকে মনে ধরে ? বল, তা হলে কমল সম্বন্ধ করে ।” হী । “তবে দেখবো । কিন্তু,আমার মনের মত ঘরে একটি বর আছে।” সূ । “কেলে ?” ॐी । “शभ ।” विषबूत्र । | ষ্ঠীরকে বলিলেন, “আfর পারিস ত . মাগীকে দুটে বাবলার কাটা ফুটিয়ে i দিয়ে আসিস্ ।” | g { बन्नभर्नन, अtः, s२१* সোপান । সোপান প্রস্তরবৎ ইষ্টকে নিৰ্ম্মিত, অতি প্রশস্ত এবং পরিষ্কার । তাহার দুই ধারে, দুইটি বইফালের বড় বকুল গাছ। সেই বকুলের তলায়, সোপানের উপরে কুন্দনন্দিনী, অন্ধকার প্রদোষে একাকিনী বসিয়া, স্বচ্ছ্বসরোবর হৃদয়ে প্রতিফলিত নক্ষত্রাদি সছিভ আকাশ প্রতিবিম্ব’ নিরীক্ষণ করিতে - ছিলেন । কোথাও কতকগুলিন নাল ফুল অন্ধকারে অস্পষ্ট লক্ষ্য হইছেছিল। দাধিকার অপর ভিন পাশ্বে, আম, কঁঠাল, জাম, লেবু, লচু, নরিকেল, কুল, বেল, প্রভূতি ফলবান ফলের গাছ, ঘনশ্রেণীবদ্ধ হইয় অন্ধকারে অসমশীর্ষ প্রাচীরবৎ দৃষ্ট হইতেছিল । কদাচিৎ তাহার শাখায় বসিয়া মাচড় পাখি বিকট রল করিয়া সরোবরের শব্দহীনতা ভঙ্গ করিতেছিল । শীতল বায়ু, সরোবর পার পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ । _ “ন יין i সেই দিন প্রদোষ ক'লে, উদ্যান মধ্যস্থ বাপীতটে বসিয়া, কুন্দনন্দিনী। এই দীর্ঘিকা অতি সুবিস্তৃত; তাহার জল অতি পরিষ্কার, এবং সর্বদা নীলপ্রভ । পাঠকের স্মরণ থাকিতে পারে, এই পুষ্করিণীরু পশ্চাতে পুষ্পদ্যান । পুষ্পাদ্যান মধ্যে এক শ্বেতপ্রস্তররচিতহৰ্ম্ম লভামণ্ডপ ছিল । সেই লতাম গুপের সম্মুখেই, পুষ্করিণীতে অবতরণ করিবার | হইয়া, ইন্দ্বীবরকোরককে ঈষন্মাত্র বিধুত করিয়া, আকাশচিত্রকে স্বল্পমাত্র কম্পিত করিয়া, কুন্দনন্দিনীর শিরস্থ বকুলপত্রমালায় মৰ্ম্মরশব্দ করিতেছিল। এবং নিদাঘপ্রস্ফুটিত বকুল পুষ্পের গন্ধ চারি দিকে বিকীর্ণ করিতেছিল—বকুল পুষ্প সকল নিঃশব্দে কুন্দমন্দিনীর অঙ্গে এবং চারিদিকে ঝরিয়া পড়িতেছিল। পশ্চাৎ হইতে মল্লিক, যুথিকা, এবং কামিনীর স্বগন্ধ আসিতেছিল । চারিদিগে, অন্ধকারে, খদ্যোতমালা স্বচ্ছৰা