శిలిe खांब्रङदर्देौंद्र शूबांबूख । (ধরুশল,ভূট, ১২৭৯ নন্দির জন্ম হইবে। তাহার সময় হইতে | মতানুসারে কুসুমপুর বা পাটলীপুত্র, ক্ষত্রীয় ভূপালগণের অবনতি ও ক্রমে২ অজাত শত্রুর পৌত্র রাজা উদয় ভারত রাজ্য শূদ্র নৃপবর্গের কর কমলস্থ কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল, কিন্তু মহাহইবেক । তিনি স্বীয় অসাধারণ শৌৰ্য্য বংশের বর্ণনানুসারে উদয়, অজাত শত্রুর বীৰ্য্য প্রভাবে একছত্র ধরণীমণ্ডলে অ- পুত্র ছিলেন। এই নগরী শোণ বা ধীশ্বর হইয়া দ্বিতীয় ভাগবের স্থায় হিরণ্যবাহু নদীতীরে স্থাপিত ছিল, ক্ষ রাজ্য শাসন করিবেন। তাহার স্থমাল্য স্বতরাং আধুনিক পাটনা, প্রাচীন পাটপ্রভৃতি অষ্টপুত্র জন্মগ্রহণ করিয়া এক | লীপুত্র নামের অপভ্রংশ মাত্র। প্রথমশত বৎসর পৃথিবী শাসন করিবে। বস্থায় চন্দ্র গুপ্ত পঞ্জাবে অবস্থিতি করিকৌটিল্য নামক জনৈক ব্রাহ্মণের ক্রোধ- তেন, ও এই প্রদেশে তক্ষশিলানিবাসী হুতাশন প্রদীপ্ত হইয় এই নব নন্দবংশ চাণক্য পণ্ডিতের সহিত তাহার সৌহার্দ ধ্বংস হইবে এবং তৎকর্তৃক ময়ুরীয় : হইয়াছিল। চন্দ্রগুপ্ত অগণ্য হিন্দু নৃপতিনৃপতি চন্দ্রগুপ্ত পটলীপুত্রের সিংহাসন , গণের সহযোগে আলেকজণ্ডারের গ্রীক প্রাপ্ত হইবেন। বৃহৎকথা নামক গ্রন্থে ; সৈন্যগণকে এককালে ভারতবর্ষের শেষ পাটলীপুত্রের ও যোগানন্দের বিবরণ, সীমা হইতে দূরীভূত করিয়া দিয়াছিলেন। সংগৃহীত হইয়াছে। এই গ্রন্থ ১০৫৯ ; হিন্দুভূপালবর্গের একতানিবন্ধন আলেকখ্ৰীঃ অঃ সোমদেব ভট্ট কাশ্মীরাধিপতি জণ্ডারের স্থায় দিগ্বিজয়ী বীর ভারতবর্ষের হর্ষদেবের পিতামহীর মনোরঞ্জনার্থ কোন প্রধান নগরাধিকার করিতে পারেন রচনা করেন। বিশাখদত্ত মুদ্রারাক্ষস নাই। কেবল পঞ্জাবের কিয়দংশ মাত্র নামক নাটকে, চাণক্য পণ্ডিতের অসী জয় করিয়াছিলেন। চন্দ্রগুপ্ত পাটলীধারণ বুদ্ধিপ্রভাবে চন্দ্র গুপ্তের পাটলী ; পুত্রের সিংহাসনারোহণ করিলে চাণক্যকে পুত্রের সিংহাসনারোহণ ও নন্দবংশের | প্রধান অমাত্য পদাভিষিক্ত করেন। ধ্বংস এবং রাক্ষসের প্রভুপরায়ণতার | তাহার উপদেশ ভিন্ন সহসা কোন কার্ঘ্যে অতি উত্তম বর্ণনা করিয়াছেন। চন্দ্রগুপ্ত ; হস্তক্ষেপ করিতেন না। মহাবীর আলেমহানন্দের মুর নাম্বী নীচজাতীয় ની સ્વઃ মৃত্যুর পর তাহার প্রধাৰ গর্ভে জন্ম গ্রহণ করেন। মগধদেশস্থ ; সেনাপতি সিলুকি সিরিয় হইতে বহু পাটলপুত্র নগরী ইহঁর রাজধানী ছিল। সৈন্ত সমভিব্যাহারে চন্দ্রগুপ্তৰে দমন মুদ্রাহ্মসে পটলপুত্রের অপর নাম করুণার্থ মগধাভিমুখেৰাত্রাকদিছিলেন। কুলগুল লতি আছে। বায়ুপুরাণের | কিন্তু চন্দ্রগুপ্ত জীম পাঞ্চ সকারে
