- (বঙ্গদর্শন চৈত্র,১২৭৯ l) বাঙ্গালী ভগ্নাংশ । - * * بوده و বিংশ ভাগ গণ্ডার সহিত তাহার কোন সাদৃশ্ব দৃষ্ট হয় না। -- ১ম প্রকার হিসাব। সামান্ততঃ কাঠায় কাঠায় গুণ করণান্তর গুণফল ৫গণ্ডা কি তাহার দ্বিগুণ ত্রিগুণ ইত্যাদি কোন সংখ্যা হইলে প্রত্যেক গণ্ডাকে এক কাঠার চতুর্থাংশ অর্থাৎ ১ পোয় গণ্য করিয়া, লিখিবার সময়ে পোয়ার অঙ্কপাত করিতে হয় এবং ৫এর নুন সংখ্যা ত্যাগ করিতে হয়। যথা চারি কাঠা প্রস্থ এবং ছয় কাঠা দীর্ঘ ভূমির কালি করিতে হইলে চারি ছয়ে ২৪ গণ্ডীর মধ্যে ৪ গণ্ড ত্যাগ করিয়া ২০ গণ্ডার স্থলে /১ এক কাঠ কালি গণনা করিতে হয়। আবার দীর্ঘ প্রস্থ পাচ কাঠ ও চারি কাঠ হইলেও সেই /১এক কাঠ কালি হয়। - ২য় প্রকার। এতদপেক্ষ সূক্ষ হিসাব করিতে হইলে গণ্ডী প্রতি, ৪কড়া গণনা করিয়া উপরিলিখিত ৫গণ্ডার চতুর্থাংশ অর্থাৎ প্রত্যেক ৫কড়ার স্থলে V০ এক ছটাকের অঙ্কপাত করিতে হয় এবং তদনন্তর কড়া প্রতি, ৪ তিল ধরিয়া ছটাকের অঙ্কের পরে শতিকার অঙ্কের দ্বারা সেই তিল লিখিতে হয় । যথা, দীর্ঘ প্রস্থ ছয় কাঠ ও চারি কাঠ হইলে శా কাঠ তিন ছটাক চারিতিল 8/هلا/ কলি হুইবেক । e . এস্থলে পাঠকবর্গ বুঝিড়ে পারবেন যে এই তিল, /, কাঠার ৩২০ ভাগের ১ ভাগ ; সুতরাং ৮০ তিলে যে ১ কড়া হয় সে তিলের সহিত এই তিলের কোন সম্পর্ক নাই। এই জন্য আমরা অনুমান করি যে উল্লিখিত শুভঙ্কর বচনে “দশ বিশ গণ্ড কাঠায় যান” এই পাঠই প্রাচীন এবং এস্থলে “গণ্ডা" শব্দ বচনোক্ত ধূল শব্দের প্রতিশব্দ মাত্র। আর এই পাঠ ধরিলে ধূল বা গণ্ড পরিত্যাগ করণ বিষয়ে যে প্রথার • উল্লেখ করা গিয়াছে তাহাও যুক্তিসঙ্গত হইতে পারে । ইদtনীন্তন ভূমির মূল্য বৃদ্ধি সহকারে সূক্ষমতর গণনা আবশ্যক হওয়াতে “বিশ গণ্ড৷ কাঠার প্রমাণ” এই পাঠান্তর ও তাহার আনুসঙ্গিক কড়া তিলের নিয়ম প্রচলিত হওয়া অসম্ভব নহে, তথাচ অনবচ্ছিন্ন রাশির তিলের সহিত কাঠার তিলের | ঐক্য রক্ষা হয় নাই। - যাহা হউক এতদ্বারা এই প্রকাশ হইতেছে যে কাঠার ভগ্নাংশ গণ্ডী, কড়া, তিলই হউক বা পোয় ছটাকই হউক, উভয় প্রকার রাশি লিখিবার জন্য কেবল পণ চৌকেরই ব্যবহার হইয়া থাকে। " এবং কাঠ কালির অন্তর্গত কড়া গণ্ডার কোন পৃথক চিহ্ন নাই। উপরিলিখিত পৰ্য্যার সমুহ ভিন্ন অন্য কোন মিশ্র রাশিতে পণ চেক প্রয়োগ হয় না। কেবল ভূমি সম্পত্তির স্বৰ বিভাগের নিমিত্ত মুদ্রা প্রকাশ করিবার পর্য্যায় 酸 蝎》 میگسستگسسیصد.جس-سسس-سسس-اس
