९२० हेबिब्लां - (ৰদৰ্শক্টৰ উ । “র্তাহার দ্বিতীয় পক্ষের পুত্র অবিনাশ, বয়স দশ বৎসর। আর একটি অন্ধ ভাগীনেয়।” আমি সম্মত হইলাম। পর দিন কৃষ্ণ দাস বাবু আমাকে রাম রাম দত্তের বাড়ী পাঠাইয়া দিলেন। আমি তাহার বাড়ী পাচিক হইয়া রহিলাম। শেষে কপালে এই ছিল । রাধিয়া খাইতে হইল । তৃতীয় পরিচ্ছেদ । প্রথমে মনে করিয়াম, যে আমার বেতনের টাকা গুলি সংগ্ৰহ করিয়া শীঘ্রই পিত্রালয়ে যাইতে পারিব।” কিন্তু মহেশপুর কোথায়, কেহ চিনে না— এমন লোক পাইলাম না ষে কোন স্নযোগ করিয়া দেয়। মহেশপুর কোন জেলা, কোন দিগে যাইতে হয়, আমি কুলবধু, এ সকলের কিছুই জানিতাম না, স্বতরাং কেহ কিছু বলিতে পারিল না । এই রূপে এক বৎসর রাম রাম বাবুর বাড়ীতে কাটিল। তাহার পর এক দিন অকস্মাৎ এ অন্ধকার পথে প্রদীপের আলো পড়িল, মনে হইল। শ্রাবণের রাত্রে •নক্ষত্র দেখিলাম, মনে হইল । এই সময়ে রাম রাম দত্ত আমাকে এক দিন ডাকিয়া বলিলেন, “আজ একটি o ੇਖੋ লোককে নিমন্ত্ৰণ করিয়াছি— ত্ত্বিনি আমার মহাজন, আমি খাদক .কি, আমি মাংসের পাত্র লইয়া একটু আজিকার পাক শাক যেন পরিপটি হয়। নহিলে বড় প্রমদ হইবে।” ... f. আমি যত্ন করিয়া পাক করিলাম । আহারের স্থান অন্তঃপুরেই হইল— স্বতরাং আমিই পরিবেশন করিতে প্রবৃত্তা হইলাম। কেবল নিমন্ত্রিত ব্যক্তি এবং রাম রাম বাবু আহারে বসিলেন । আমি আগ্রে অন্নব্যঞ্জন দিয়া আসিলাম —পরে তাহারা আসিলেন । তাহার পর ংস দিতে গেলাম। আমি অবগুণ্ঠনবতী, | কিন্তু ঘোমটায় স্ত্রীলোকের স্বভাব ঢাকা । পড়ে না । ঘেমটার ভিতর হইতে একবার নিমন্ত্রিত বাবুটিকে দেখিয়া লইলাম । দেখিলাম, তাহার বয়স ত্রিশবৎসর বোধ হয় । তিনি গৌরবর্ণ এবং অত্যন্ত, স্বপুরুষ ; তাঁহাকে দেখিয়াই | মনোহর বলিয়া বোধ হইল । বলিতে দাড়াইয়া রছিলাম, আর একবার তাহাকে : ভাল করিয়া দেখিলাম । আমি ঘোমটার डिङब्र इश्tङ उँीश८क थब्र मृछेिtउ ८मथिएडझिलांभ, aभङ नमtग्न डिनि भूथ তুলিলেন—দেখিতে পাইলেন যে আমি. ঘোমটার ভিতর হইতে র্তাগর প্রতি | তীব্র দৃষ্টিতে চাহিয়া আছি। পুরুষে | বলিয়া থাকেন, যে অন্ধকারে.প্রদীপের মত, অবগুণ্ঠন মধ্যে রমণীর কটাক্ষ |