পাতা:বঙ্গদর্শন-ষষ্ঠ খণ্ড.pdf/১০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বববিজ্ঞান প্রস্তাবে সঙ্গীতশাস্ত্র অনুসাবে স্ববসাধন প্রণালী সমুদয় লিপিবদ্ধ কবিয়াছি। এক্ষণে এই প্রস্তাবে রাগবাগিণী সম্বন্ধে স্কুল স্কুল বিবরণ লিখিতে প্রবৃত্ত হইলাম । গীত, বাদ্য, নৃত্য, এই তিনেৰ নাম সংগীত। তন্মধ্যে গীত প্রধান। প্রথমোনিবি গীত বলিতে হইলে তাহাব মূল কাবণ যে নাদ, তাঙ্গা না বলিলে বা না বুঝিলে গীতের ভাব ও শীব কোনক্রমেই হৃদয়ঙ্গম ঠয না । এই জন্য প্রথমত: নাদ কাহাকে বলে, সংগীত নারায়ণ তাহাব নিরূপণ করিতেছেন— ভর প্রথমোদিষ্টস্য গীতস্ত বক্ষ্যমাণ হাল্লাদ বিনা তদনুপপত্তে: প্রথম ভমে বাহ তৰ্ভুক্ত – श्र"झू: fद दम माँट*४प्र* प्रम: ८४द्र झडमनः । aেঠ স্থং বহ্নিম? স্থি স প্রেরন্থতি মারুতং । ইত্যাদি । শরীরসংস্থান ও শারীবিক পদার্থ বলা হইয়াছে। তন্মধ্যে আত্মা একটি স্বতন্তু পদার্থ। সেই আত্মার ইচ্ছা নামক এক গুণ আছে । আস্থার সে গুণের উদ্ভব হইলে মনুয্যের চেষ্ট জন্মে। আত্মার তাংশ ইচ্ছা যখন কিছু বলিবার নিমিত্ত উদ্ভব হয়, তখন, সেই ইচ্ছা প্রথমত: মনকে সঞ্চালিত করে, ( মনের চেষ্ট হয় ) মন দেন্তস্থ তেজকে সঞ্চালিত করে, তেজ দৈহিক বায়ুকে প্রেরণ করে । সুতরাং নাভিস্থানের আকাশে অর্থাং অবকাশময়স্থানে প্রাণ বায়ু ও জাঠরাগ্নির সংঘর্ষ উপস্থিত হইলে তত্ৰত্য নাড়ীকলাপ কম্পিত হুইয়া কোনও না কোনও শব্দের উৎপত্তি করে । সেই উৎপন্ন শব্দটিকে নাদ বলে। ঐ নাদ কতকগুলি সূক্ষ্ম ধ্বনির সমষ্টি মাত্র। তাতার প্রত্যেক সূক্ষ্ম ধ্বনিগুলির নাম প্রতি। প্রতি ২২টর অতিরিক্ত নহে । 爱 স, রি, গ, ম, প, ধ, নি, এই স্বরের উৎপত্তি, পরিমাণ, কাল প্রভৃতির জ্ঞান জন্মান শ্রুতির ফল, অর্থাৎ কাৰ্য্য। প্রতি ৭টি স্বরের উপাদান কারণ যথা— “न्तःि शाङ्कितः क्रिष्नानं कठिन१ि कणशिषड९ ॥"