यअझभञि t eवीं य4 و ه&
- না দেখি আপন চক্ষে বিশ্বাসি পরের বাক্যে পিতা হয়ে কন্যাটিরে সপিলাম দুঃখ নীরে হায় মোর কেন হেন দুৰ্ম্মতি ঘটিল।”
কিন্তু আর কি হইবে, বিবাহ হইয়া গিয়াছে, কন্যা পতির আলয়ে, মুখেই হউক দুঃখেই হউক, কালযাপন করিতে লাগিল। কিছুকাল পরে এক দিবস প্রাতে কন্যাটির দেহ এক পুষ্করিণীর জলে ভাসিয়া উঠিল। ভগিনীর মৃত্যু হওয়ায়, বিশেষত: অপঘাত মৃত্যু হওয়ায় ভ্রাতা এই গ্রন্থে বিলাপ করিতেছেন। যদি এই গ্রন্থে বিলাপ প্রকৃত ঘটনামূলক হয় তবে ইহা মুদ্রাঙ্কন না করিলেই ভাল হইত। ইহা রুচিবিরুদ্ধ। বিশেষতঃ শোক পবিত্র, তাহা যত্নে গোপনে রাখাই ভাল। আপনাব শোকের কথা মুদ্রিত কবিয়া সকলেব হাতে হাতে দিলে প্রথমেই বুঝায় যে তোমরা সকলে দেখ আমি কেমন শোক কবিয়াছি ! এস্থলে শোক অপেক্ষা বাতাদুরি অধিক দেখান হয়। গ্রন্থকাব বলিতে পাবেন বিলাপ দেখাইবার নিমিত্ত ভগিনীবিলাপ লিখিত হয় নাই, অন্য উদেশ্ব আছে । সে উদ্দেশ্য বোধ হয় বাল্যবিবাহ প্রথাকে তিবস্কাল করা । এবং সেই জন্য সমীরণ, বিহঙ্গ, স্রোতস্বতী, সুধাংশু, সুন্দবা, নিশাদেবী প্রভৃতি সকলকে ডাকিয় কবি বলিতেছেন ;– ጬ ጫ Vジみ “সন্ধ্যা সমীরণ ! এই যে পরশ দানে, স্রোতদ্বতি ! চুবনবাহিনি ! তুমি ধবে তুষি'ছ তাপিত মন, সঞ্চালি পল্লবগণ, আনি দিবে ঘরে ঘরে, রঃ রাজি ভারে ভারে রাথ এক কথা, বলি ধরিয়া চরণে , বঙ্গবাসী জনে সবে যতনে কহিবে – কুসুম সম্পদ হুরি, সৌরভে আমোদ করি’ “তোদের দুর্দশ যত, নিশ্চয় হইবে গত, পশিবে জগতে যবে, সবার শ্রবণে কৌমার বিবাহ প্রথা যদি দূর হয় ; কৌমার বিবাহ গুণ কহি ও যতনে । নতুবা মজিবে দেশ, নাহিক সংশয় ।” ○t* 8 } ওহে বিহঙ্গমকুল, এই যে বসিয়া, নিশা দেবি ! * অবশেষে নিবেদি তোমায় ধরি’ছ মধুর তান, কড়িয়া লইছ প্ৰাণ, অসিত বরণে ঘন, করি' সব আবরণ, কল্পোলিনী কল কল সাথে মিলাইয়ু, পশিবে জগতে যবে করি, তমোময় ; মোর এক কথা মান, যখন করিয়া গান, বঙ্গ কাল কুলাঙ্গারে, কহিও যতন করে, জাগাবে জগত জনে, করিয়া যতন, ८कोभाद्र विवांtए इग्न, वन भककाब ; কহিও সকলে, বাল্যবিবাহ কেমন প্রচার করিও সবে, এই সমাচার ।”
