MSMeeeSMSMSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSTTSTTSTSTTSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS eeeSeeeeeeMMSeeeeSeeSeSeeSeSeeSeSeeSeSeeeSLSLSLLLLLSGGSLLLLLSLLLLSeeSeeSSS GAAASAASAASAASAASAASAAAS |95Rु[8ु eSeSeSeeAAASAASAASAASAASAASAAAS SAAAAAAASAAAALLLLLSAAAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS চতুৰ্ব্বিংশ পরিচ্ছেদ শিকার খেল তা তোষ বাবুর বমণ কাননেব পশ্চিম ভাগে একটি চতুক্রোশব্যাপী “রাখা জঙ্গল” ছিল । সারি সাবি শাল মউল ও পিয়াল তরু সুশোভিত স্থানে স্থানে উচ্চ ক্ষুদ্র পাহাড়ের ন্যায় রাঙ্গ মৃত্তিক-স্ত প। কোথাও প্রকৃতি দেবী স্বয়ং মনোহর বেশে সজ্জিত, কোথাও মানব চেষ্টায় বৃক্ষরাজিমণ্ডিত, আবার কোথাও ক্ষুদ্র নদী চাকচিক্যমান শ্বেত্র বালুক শর্য্যোপবি ঝির বিব করিয়া দক্ষিণাভিমুখে বড় নদীর দিকে যাইতেছে। একটু উচ্চস্থানে দাড়াইলে এই প্রকৃতি ছবির সুললিত বিচিত্রতা বিশেষ প্রকাশ পায়, কোন দিকে থরে থরে রঙ্গভূমির সোপানস্বরূপ, নবীন উজ্জল পত্রধারী নানাজাতীয় বন্য তরু দণ্ডায়মান। কোথাও মাধবী মালতি প্রাতুসমীরণে দোতুল্যমান। একদিকে উচ্চতর নিবিড় বন, একদিকে ক্রমান্বয়ে নিম্ন সুদূরবত্তী বালুকারাশি ব্যাপ্ত বড় নদীর কুল, তাহার পরেই রায় বাধ। তাহার বৃহৎ স্বচ্ছ দর্পণ স্বরূপ বারিব্যাপ্তি নয়নকে আকৃষ্ট করিতেছে, দেখিলে আবার দেখিতে ইচ্ছা হয়। বৃহৎ খৰ্ব্ব মরালদল, সেই জলে ভাসমান। কেহ শীলাতলশায়ী হইয়া একবারে স্বযুপ্ত, কেহ এক পদে মাত্র ভর করিয়া সান্ত্রির ন্যায় তুলিতেছে, তবু সজাগ। কেহ বধূসহ স্থির জলে সস্তরণ করিতেছে! পশ্চিম দিকে অনেকক্ষণ পর্য্যস্ত দেখিলে নীলাভ ক্ষীণ রেখাস্বরূপ ক্ষুদ্র পর্বতশৃঙ্গ আকাশপ্রান্তে চিত্রিত রহিয়াছে বোধ হয়, কিন্তু সে রেখা এত দূরে যে একবার নয়ন পথে আসে ত আবার তৎক্ষণাৎ অন্তস্থিত হইয়া যায়, সে রেখা প্রকৃত কি আঁখিভ্রম তাহা অনভ্যাসী জনের স্থির করা দুষ্কর। মৌল ফলের সময় কচিৎ ঋক্ষ ব্যাক্স কখন কখন কৃষ্ণসার হরিশদল প্রত্যুষে বিচরণ করিতে দেখিতে পাওয়া যায় (রক্ষকের গল্প করে)। রাশি রাশি
