পাতা:বঙ্গদর্শন-ষষ্ঠ খণ্ড.pdf/৫১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՓօՏ दणकंबि [ भाष. স্বরবর্ণ অ, l, ርጉ )و ë, هلا = وه

  • * * <”

ব্যঞ্জনবর্ণ ক, খ, গ, ঘ । চ ছ জ, ঝ, ঞ, । ট, ঠ, ড, ঢ, ণ। ত, থ, দ, ধ, ন । প, ফ ব ভ ম । য, র, ল, শ, ষ, স, হ। এই একত্রিশ এবং এই একত্রিশটির অঙ্গীকার = মিলিত হইয়া = ৬২ ( ) হসন্ত, ( ) অনুস্বার (:) বিসর্গ এবং ( ) চন্দ্রবিন্দু এই পাঁচটি = ৫ ক্ষ, জ্ঞ = এই দুইটি = २ ফলা , , , , এই পাঁচটি ফলা =৫ সৰ্ব্বশুদ্ধ ৮২টা অক্ষর রাখিলেই হয়। এক্ষণে দেখ, এদেশী বর্ণমালা সমূহের স্থানে রোমান বর্ণেব ব্যবহারের কথা হইতেছে তাহাতেও ৭৮ট অক্ষব রাখিতে হয় ২৬টি ক্যাপিটল, ১৬টা স্মল, ২৬টা ইটলিক, আমাদের উল্লিখিত বাঙ্গালা অক্ষরের অপেক্ষা চারটি অক্ষর কম মাত্র। কেহ বলিয়াছিলেন সংযুক্তবর্ণ লিখিবার সময় পূৰ্ব্বস্থিত ব্যঞ্জনবর্ণের নীচে ( ) হসন্ত না দিয়া যদি পূর্ববর্ণের পর অর্থাৎ সংযুক্ত বর্ণদ্বয়ের মধ্যে একটি ক্ষুদ্র হাইফেন ( - ) দেওয়া হয় এবং তাহাকে সংযোগের চিহ্ন বলিয়া মানা যায়, তাহা হইলে কম্পোজিটরদিগের আরও সুবিধা হয়। একথা সত্য কিন্তু আমরা বর্তমান সময়ে তাহার বাক্যের অনুমোদন করিতে পারিলাম না কারণ তাদৃশরূপে লিখিত বর্ণকে সংযুক্ত বলিয়া বোধ করিতে কিছু কালসাপেক্ষ করবে। সংযুক্ত স্থলে অক্ষর না থাকিলে এখনও পূর্ববর্ণে ( ) হসন্ত যোগ করিয়া লেখা হয় সুতরাং ইহা একপ্রকার স্বীকৃত পদ্ধতি।