ડરના ] বলিলাম আমি-"পূর্ণ জোয়ারে এখন, কে জানে ভাটায় কোথা হইবে পতন ' রমণীর অভিমানে ভরিল বদন , দলিত ফপিনী মত বলিলে তখন— "অবিশ্বাস ভালবাসা পদ্মপত্র জল । uहे भांtइ, uहे नाहे, निब्रांशी ८रुवण ।' কর হতে করপদ্ম করিয়া মোচন, অভিমানে প্রবেশিলে কুহুম কানন। অভিমানে বেলাভূমে রহিমু গুইয়া, সিদুর কলসী গেল সমূত্রে ভরিয়া। পশিয়া কুসুম বনে দেখি একাকিনী গাধিতেছ এই মালা বসি বিষাদিনী । নীলোৎপল ভ্ৰষ্ট মুক্ত চুধি রক্তোৎপল শিক্ত করিতেছে চারু কুসুমের দল। অলক্ষিতে থাকি চিত্র দেখিতে দেখিতে, মোহিত হইল প্রাণ। এ সংসার ভূলি লষ্টন্থ প্রতিমাখানি নিজ হাঙ্কে তুলি। बलिष्ण-‘छांन न, धां★ ! कऊ कहेकब्र ङद अदिशानि । दूरु गझेब्रा बांभांtद्र এ প্রতিজ্ঞা কর আজি, প্রণয়ে আমার হেন অবিশ্বাস নাহি করিবে আবার ' “তথাস্ত' বলিয়া বুকে লইলু ধেমন সচুম্বন কণ্ঠে মালা করিলে অর্পণ। নৈশ চজাতপে দেখা দিল শশধর, উভয়ে রহিমু চাহি মোহিত অস্তর। लिखानिर्ण–'८कोशी अधि दण स्थाप्नंदग्न ?’ এ হৃদয়ে–‘স্বর্গে জামি' করিলে উত্তর । প্রত্যাখ্যাল 644 藏 আজিও গগনে ভাসে সেই শশধর । ८गहे निलि, ७ई मिशि-कडहे अछब्र !” X 9 যুবতী বলিল—"নিশি হলো কি প্রহর, দেও অবশিষ্ট মালা যাই ফিরে ঘর।" भनिन डूछत्र दिष बूबांब्र बख्tद्र । সমপিল শুষ্ক মালা যুবতীর করে। “চলিলাম”—স্থির কণ্ঠে কহিল কামিনী— “ফুরাইল, এই শেষ প্রণয় কাহিনী । সব তীব্র আমুতাপ ; কিন্তু যেন আর ঘৃণিত বদন পুনঃ না দেখি তোমার ” চলিল বিদ্যুংবেগে বিদ্যুৎবরণী । বিদ্যুতে আহত যেন দাড়ায়ে আমনি চাহিয়া রহিল যুবা। মুহূৰ্ত্ত দেখিল। নৈশ স্থষ্টি নেত্র হতে সরিতে লাগিল । বলিল চীৎকার ছাড়ি—"প্ৰাণেশ্বরি প্রাণ ! কোন অপরাধে বল এই প্রত্যাখ্যান ? সে সমূদ্র ভালবাসা শুকাল কেমনে ? কেমনে এ "ণ" কথা আনিলে আননে ? চির উপাসকে তব একবার চাও। একবার মুখখানি দেখাইয়া যাও। আমার সর্বস্ব "--যুবা ছিন্ন তরু মত, পড়িল ভূতলে দীর্ঘ, জীবন বিগত । এখন সে বাধা ঘাটে, সেই বাউমূলে, একটি সমাধি শোভে সেই নদীকূলে। মূদ্রিত রয়েছে বক্ষে কঠিন প্রস্তরে— *রমণী প্রণয় লেখে জলের উপরে ”
