পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

•434 হইয়াছিল যে, নবপ্রস্থত শিশুর অদিমজ্ঞানে জ্ঞাতার নিজের কোনো কর্তৃৰ থাকিতে পারে না ; কর্তৃত্ব থাকিবে কেমন করিয়া ? জ্ঞাতা নিজে এ বং সেই সঙ্গে তাহার জ্ঞান पृथन उधवाङ छ्जि, उर्थन छांनळक श्रदTख् হইতে ব্যক্ত করিয়া তোলা কেমন করিয়া তাঙ্কার নিজের ইচ্ছায় বা নিজের শক্তিতে বা নিজের কর্তৃত্বে সম্ভবসাধ্য হইবে ? তা ছাড়া, আর-একটি কথা আছে, তাহা এই ৪ – বৃক্ষের বিশেষণ এক নছে—বুক্ষের বিশেষণ অনেক ; বৃক্ষ স্থাবর, সজীব, বৃক্ষ উদ্ভিদ, বৃক্ষ নখর—এইরূপ নানা বিশেষণ । নানা .বিশেষণের যোগে এক বৃক্ষকে আমরা নানাভাবে দেখিতে পারি। বৃক্ষকে চাই আমরা স্থাবর বলিয়া অবধারণ করি, চাই সজীব বলিয়া অবধারণ করি, চাই উদ্ভিদ বলিয়া অৰধারণ করি—সে আমাদের ইচ্ছা ; স্বতরাং তাহার উপরে আমাদের কর্তৃত্ব চলে। পক্ষাস্তরে, আদিম জ্ঞানালোকের বিশেবণ একটিशब-कि ?” না, অস্তিপ্রত্যর বা বস্তু প্রত্যয়। কাজেই অদিমজ্ঞানের লক্ষ্য বস্তুতে অভিনৰ হাত সেই অবিকল্পিত একই-ধাচা'র বিশেষণটুি আরোপ করিতে অগত্য বাধ্য। সুতরাং শেষোক্তস্থলে জ্ঞাত এরূপ বলিতে औ:ङ्ग না যে, “উপস্থিত বিষয়টাফে—চাই । আমি বস্তু বলিয়া অবধার করি—চাই আমি জার-কিছু বলিয়া অবধারণ করি—সে আমার ইচ্ছা”। লক্ষ্য বিষয়টাকে বস্তু বলিয়া অবধায়ণ করিতেই হইবে। কেন না-লক্ষ্য বিষয়কে তুমি যে, বস্তু বলিয়া অবধারণ করিড়েছ, করিতেছ তাহা ঐশী শক্তির বলে— cजांनाङ्ग निर्रचब्र हेव्हांब वप्न नरश् । ". আদিমজ্ঞান যখন বয়ঃপ্রাপ্তির সঙ্গে সৰুে প্রকাশ হইতে প্রকাশে পদনিক্ষেপ করিতে করিতে অলক্ষিতভাবে বিকাশের , মঞ্চে आक्रा श्ब, उर्थन डाशब्र खिच्द्र श्दैङ নিজের কর্তৃত্ববোধ ফুটিয়া বাছির হয়। একটু প্রণিধান করিয়া দেখিলেই দেখিতে পাওয়া যাইবে যে, জ্ঞাতার সেই ষে নিজের কর্তৃত্ব, তাহা ঐশী শক্তিরই প্রতিধ্বনি। বৃক্ষের পুপ যদি বলে যে, “আমি বৃক্ষ হইতে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র; आभांद्र भधू आमाब्रहे भभू-उiश दूळकब्र নির্যাস নহে; আমার পাপূড়ি আমারই পাপড়ি —তাহা বৃক্ষের পল্লব নহে ; আমার গর্ভজাত ফল আমারই ফল—তাহ বৃক্ষের ফল নহে* ; তবে পুপটাকে বৃক্ষ হইতে উন্মলিত করিয়া দুইদিন পরে তাহাকে যদি বলি যে, “তোমার পাপড়ি কোথায়—তোমার মধু কোথায়— তোমা হইতে ফলোৎপত্তিরই বা সম্ভাবনা কি ?” তবে পুষ্প বলিবে বে, “মড়া’র উপর খাড়ার ঘা দিও না”। ইহাতেই প্রমাণ হই- ' তেছে যে, পুষ্পের যে মধু তাহ বৃক্ষের নির্যাসেরই মূৰ্ত্তিভেদ, পুষ্পের যে পাপুড়ি তাহ বুক্ষের পল্লবেরই মূৰ্ত্তিভেদ পুষ্পের যে গৰ্ত্তপুষ্ট বীজ তাহ বৃক্ষবীজেরই মুক্তিভেদ। তেমনি, মমুষ্যের জ্ঞানবিকাশের মধ্যে তাহার নিজের কর্তৃত্বশক্তি যাহা-কিছু দেখিতে পাওয়া যায়, তাহা ঐশী শক্তিরই মূৰ্ত্তিভেদ। বৃহৎ ব্রহ্মাণ্ডে যেমন করিয়া মস্থষ্য ভূতরাজ্য, উদ্ভিদরাজ্য ५वर खौवब्रांछा माफ़ाईब्रां नर्वि-नभछिबTांशं८ब्र মানবরাজ্যে উপনীত হইয়াছে, ক্ষুদ্রব্রহ্মাণ্ডেও তেমনি মন্থয্যের আত্মা প্রাণরাজ্য এবং भप्नांब्रांजा भाऊँोहेब ७थांभमन-नभङ्गिवाांशदब्र आनब्रांप्बा उगनैौउ रहेबांप्इ । श्रे च माहे