দশম সংখ্যা। ] আশা করিয়া সে জাগিয়া উঠে, এখানে এমন क्लब्रिज्ञा বদ্ধ হইয়া থাকিলে কি তাহা সিদ্ধ হই বার কোনো সম্ভবনা আছে ? কমলার এখন অল্পবয়স, এখনো কতদিন তাহাকে বাচিতে হুইবে কে জানে,-কিন্তু তাহার बनिष्टे खौबनि॥ अय८ङारु विनश् यतःि ५म्न করিয়া সকাল হইতে রাত্রি পর্য্যন্ত কাটিতে থাকে, তবে আর কেন ? কিন্তু মরিতেও কিছুতে প্রবৃত্তি হয় ন—এতদিন সে যে এত দুঃখে বাচিয়া আসিয়াছে, তাহার সার্থক পরিণাম হইতে যদি সে বঞ্চিত হয় ! নবীনকালী যে কমলাকে ভালবাসিতেন ল, তাহী নহে, কিন্তু সে ভালবাসার মধ্যে রস ছিল না । স্থই একদিন অসুখ-বিমুখের সময় তিনি কমলাকে যত্নও করিয়াছিলেন, কিন্তু সে যত্ন কৃতজ্ঞতার সহিত গ্রহণ করা বড় কঠিন। বরঞ্চ সে কাজকৰ্ম্মের মধ্যে থাকিত ভাল, কিন্তু যে সময়ট নবীনকালীর সখীত্নে তাহাকে যাপন করিতে হইত, সেইটেই তার পক্ষে সবচেয়ে দুঃসময় । কর্তা মুকুন্দলালবাবু প্রত্যহ সকালে শিথিল একখানি তেলধুতি পরির রৌদ্রে রাস্তার ধারে এক মোড়া লইয়া বসিতেন এবং প্রায় ঘণ্টা-দুয়েক ধরির একজন হিন্দুস্থানী চাকর তেল মাখাইতে মাখাইতে তাহার স্থল-কৃষ্ণ দেহকে নানাপ্রকারে সুশৰে গলম, মর্দন, डास्त्रन कब्रिड -ग¥श्व आब्र একটা মোড়ার উপর তাহার গড়গড়া থাকিত, তাহারই নলটু মুখে লাগাইয়া তিনি ধীরে ধীরে ধূম অাকর্ষণ , कब्रिप्ङम-थरे विब्राहे इशः ७कबिन ब्रांखाब्र লোকে দেখিতে পাইল না। সেদিন সকাল ৰেল মৰীমকালী কমলাকে ডাকিয়া কছিলেন,” ● নৌকাডুরি। | (\9); “७cण, ७ दाबूनळांकक्रन, जांब कडीब्र• भद्रौब्र बङ्ग 'डौश माझे, श्रांज उोङ इहे८व न, আজ রুটি। কিন্তু তাই ৰলিয়া একরাশ ঘি शहे८ग्नां न ! छानि उ cठांभांब्र ब्रांब्राब्र टै), উহাতে এত বি কেমন করিয়া খরচ হইবে, তাহা ত বুৰিতে পারি না। এর চেয়ে সেই ষে উড়ে-বামুনটা ছিল ভাল—লে ৰি লইত বটে, কিন্তু রান্নায় বিয়ের স্বাদ একটুআধটু পাওয়া যাইত।” কমল। এ সমস্ত কথার কোনো জবাবই করিত না-- যেন শুনিতে পায় নাই, এস্নিভাবে নিঃশব্দে সে কাজ করিয়া যাইত । আজি অপমানের গোপনভারে আক্রাস্তহৃদর হইয়া কমলা চুপ করিয়া তরকারি কুটিতেছিল –সমস্ত পৃথিবী বিরস এবং জীবনটা দুঃসহ বোধ হইতেছিল, এমন-সময় গৃহিণীর স্বর হইতে একটা কথা তাহার কানে আলিয়। কমলাকে একেবারে চকিত করিয়া তুলিল। . নবীনকালী তাহার চাকরকে ডাকিয়া ৰলিত্তেছিলেন, “ওরে তুলসি, বা ত, সহর হইতে নলিনাক্ষ-ডাক্তারকে শীঘ্ৰ ডাকিয়া আন । বল, কর্তার শরীর বড় খারাপ।” নলিনাক্ষ-ডাক্তার । কমলার চোখের উপরে সমস্ত আকাশের আলো আহতবীণার স্বর্ণতন্ত্রীর মত কঁাপিত্তে লাগিল । সে তরকারিকোটা, ফেলিয়া দ্বারের কাছে আসিয়া দাড়াইল। তুলসী নীচে নামিয়া আসিতেই কমলা জিজ্ঞাসা করিল, “কোথায় যাইতেছিস তুলসি ?” সে কহিল, *नणिञांक्रডাক্তারকে ডাকিতে বাইতেছি।” কমলা কছিল—“লে জাৰায় কোন ডাক্তার ?” - - -
