* দ্বাদশ সংখ্যা। ] নৌকাডুবি। “«ә>
- 矶, ब्राक জীবনের শেবমুহূৰ্ত্ত পৰ্য্যন্ত অৗপनांब्र ब्रांजरु झांफ़िरङ 5ांब्र नt--४भ्नि भांब्रांब्र बकन ! शृंहिगैब्र ब्राछद डीफ़ांरब्र श्रांब्र ब्रान्न५८ब्र–शैवप्न अत्नरू छिमिय झाड़िएउ হইয়াছে—তবু ওটুকু সঙ্গে সঙ্গে লাগিরাই আছে। এই কর্তৃত্বটুকু প্ৰাণ ধরিয়া আর काँहां८ब्रां झां८ङ झांझिब्रt लिएउ भन नएद्र नां । मूर्तिलfहे उग्न झब्र,
কেহ তাহা উলটুপালটু করিয়া দেয়। পাছে রান্নার সময় কোথাও লেশমাত্র নোংরামি ঘটে । কিন্তু মরিতে বসিয়াও যদি এই हैं क्लिकँफ्द्रि लांबना गझेब्रl cवणा वश्ब्रिा याब्र, তবে অfর করিলাম কি ? তা মা, আজকের মত তুমিই রাধ—দুইচারদিন ২াক্—ক্রমে । সমস্ত ভার আপনিই তোমার হাতে পড়িবে —আমিও ভগবানে মন দিবার সময় পাইব । বন্ধন একেবায়েই ত কাটে ন—এখনো দুইकाब्रिनेिन यून 5श्sग ह हेब्रl थाकिcव –ङाज्जांद्र ঘরের সিংহাসনটি কম নয়।” এই বলিরা ক্ষেমঙ্করী, কি রাধিতে হইবে, কি করিতে হইবে, কমলাকে সমস্ত উপদেশ পূজাগৃহে চলিয়া গেলেন । •ক্ষেমঙ্করীর কাছে আজ কমলার ঘরকল্পার পরীক্ষা আরম্ভ হইল । কমল ভাহার স্বাভাবিকী তৎপরতার সহিত রন্ধনের সমস্ত আয়োজন প্রস্তুত করিয়া, কোমরে আঁচল জড়াইয়া, মাথায় এল্পোচুল ঝুটি করিয়া-লইয়। রাধিতে প্রবৃত্ত হইল । নলিনাক্ষ ৰাহির হইতে বাড়ীতে ফিরিলেই প্রথমে’তাহার মাকে দেখিতে যাইত। डांशद्र बाजूब्रिाकृनषरक क्लिड डाशरैक আমি যেমন করিয়া । সাজাইয়া-গুছাইয়। রাথিরাছি, পাছে আর . কখনই ছাড়িত না। আজ বাড়ীতে . প্রবেশ कब्रिवार्मार्ज • ब्रांब्राषट्ब्रह *क ७वर अक তাহাকে আক্রমণ করিল। মা এখন রাষ্ট্ৰীয় প্রবৃত্ত আছেন মনে করিয়া নুলিনাক্ষ রান্নাঘরের দরজার সাম্নে আলির উপস্থিত হুইল । ." - পদশধ্যে চকিত কমলা পিছন ফিরিয়া চাহিতেই একেবারে নলিনাক্ষের সহিত তাহার চোখে-চোথে সাক্ষাৎ হইয় গেল । তাড়াতাড়ি ছাতাট। রাখিয়া ঘোমটা টানিয়া দিবার বৃথা চেষ্টা করিল—কোমরে আঁচল জড়ান ছিল-টানাটানি করিয়া ঘোমটা যখন মাথার কিনারায় উঠিল, বিস্মিত নলিনাক্ষ তথন সেখান হইতে চলিয়া গেছে । তাহার পর কমলা যখন হাত তুলির লইল, তখন তাহার হাত কাপিতেছে । পুজা সকাল-সকাল সারিয়া ক্ষেমঙ্করী যখন রান্নাঘরে গেলেন, দেখিলেন, রান্ন। সারা৯ হইয়া গেছে। ঘর ধুইয়। কমলা পরিষ্কার করিয়া রাখিয়াছে – কোথাও পোড়া কাঠ বা তরকারির থোস বা কোনোপ্রকার । অপরিচ্ছন্নত নাই । দেখিয়া ক্ষেমঙ্করী মনে মনে খুসি হইলেন, কহিলেন, “ম, তুমি ব্রাহ্মণের মেয়ে বটে ।” নলিনাক্ষ আহারে বসিলে ক্ষেমঙ্করী তাহার সম্মুখৃে বসিলেন—আর একটি সঙ্কুচিত প্রাণী কান পাতিয়া দ্বারের আড়ালে দাড়াইয়া ছিল—উ কি মারিতে সাহস করিতেছিল ন-ভুরে মরিরা যাইতেছিল,—পাছে তাহার ब्राब्रl थांब्रा”,झ्श्ब्रा धारक । ক্ষেমঙ্কর জিজ্ঞাসা করিয়ূেন, "নলিন, আজ রান্নাটা কেমন হুইয়াছে ?”