পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৬০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বাদশ সংখ্যা। ] 蠟 নৌকাডুবি। (tSలి ब्रश्णि-•भाँब्र cनवl cण पञांब्र कicब्र! झतं८ऊ ছাড়িয়া দিতে পরিবে না –তা হাজার বারণ করি আর যাই করি – ওর সঙ্গে পারিয়া উঠিবে কে বল! কিন্তু ওল্প একটি গুণ আছে, রাত জাগুক্ অtয় যাই করুক, ওর মুখ দেখিয়া কিছু বুঝা যাইবে না—তার কারণ, ও কখনো কিছুতে অস্থির হয় না । श्राभांब्र ठेिक उiब्र खे-छे। मा, छूमि cबांष করি মনে মনে হাসিতেছ। ভাবিতেছ, নলিনেয় কথা আরম্ভ হইল, এবারে আর কথা থামিবে না । তা মা, এক ছেলে থাকিলে ঐ রকমই হয় । অার নলিনের মত ছেলেই বা কজন মায়ের হয় । সত্য ৰলিতেছি, আমি এক একবার ভাবি—নলিন ত আমার বাপ—ও আমার জন্তে যতটা করিয়াছে, আমি কি উহার জন্তে ততটা করিতে পারি। -ঐ দেখ, আবার নলিনের কথা । কিন্তু আর নর --যাও মা, তুমি শুইতে যাও । न न, cन किछू:उझे श्रङ *ांब्रिट्व नाতুমি যাও—তুমি থাকিলে আমার ঘুম আসিবে না । বুড়োমানুষ, লোক কাছে থাকিলেটু কেবল বকিতে ইচ্ছা করে ।” *. পরদিন কমলাই ঘরকন্নার সমুদয় ভার গ্রহণ করিল। নলিনাক্ষ পূৰ্ব্বদিকের বারা'নার এক অংশ খিরিয়া-লইয়৷ মাৰ্ব্বেল দিয়া বাধাইয়া একটি ছোটশ্বর করিষ্ঠ লইয়াছিল— ইহাই তাহার” উপাসনাগৃহ ছিল—এবং মধ্যাস্তুে এখানেই সে আসনের উপর বসিয়া অধ্যয়ন করিভ । সেদিন প্রাতে সে ঘরে নলিনাক্ষ প্রবেশ করিয়াই দেখিল—স্বরটি ধৌত, মুর্জিত, পরিচ্ছন্ন-ধুনা জালাইবার জন্ত একটি পিতলের ধুসূচি ছিল, সেটি २, आंछ cनांनाब बड ৰক্‌বক্ করিতেস্থ। শেলফের উপরে তাহার কয়েকখানি ৰই ও পুথি সুসজ্জিত, করিয়া বিন্যস্ত হইয়া2ছ । এই গৃহখানির স্বয়মার্জিত নিৰ্ম্মলতার উপরে মুক্তদ্বার দিয়া প্রভাতরৌদ্রের উজ্জ্বলত পরিব্যাপ্ত হইয়াছে—দেখিয়া স্বান হইতে সদ্যঃ প্রত্যাগত নলিনাক্ষের মনে বিশেষ একটি তৃপ্তির সঞ্চার হইল। কমলা প্রভাতে ঘটিতে গঙ্গাজল লইয়া ক্ষেমঙ্করীর বিছানার পাশে আসিয়া উপস্থিত হইল। তিনি তাহার স্নাতমূৰ্ত্তি দেখিয়া কহিলেন—“একি মা, তুমি একলাই স্বাটে शिब्रांकृिष्ण ? श्रांमि त्रांछ cडांब्र रुहेरङ তাবিতেছিলাম, আমার অসুখ, তুমি কাহার সঙ্গে মানে যাইৰে। কিন্তু তোমার অল্প বয়স, এমন করির একলা—” কমলা কহিল—“মা, আমার বাপের বাড়ীর একটা চাকয় থাকিতে পারে নাই, আমাকে দেখিতে কাল রাজেই এখানে আসিয়া উপস্থিত হইয়াছে । তাহাকে সঙ্গে লইয়া ছিলাম।” 蠟 ক্ষেমঙ্করী কহিলেন—“আহ, তোমার খুড়িমা বোধ হয় অস্থির হইয়া উঠিয়াছেন— চাকরটাকে পাঠাইয়া দিয়াছেন । তা বেশ হইয়াছে—সে তোমার কাছেই থাকৃ না— তোমার কাজে-কৰ্ম্মে সাহায্য করিৰে। কোথায় সে, তাহাকে ডাক না ।” কমলা উমেশকে লইয়া হাজির করিল। উমেশ গড় হইয়া ক্ষেমঙ্করীকে প্রণাম করিতে তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন—“তোর নাম কিরে ?” ‘. . সে কহিল—“আমার নাম উমেশ ৷”—