পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৬০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বাদশ সংখ্যা। ] द्धिबडूब्र । 4సిన রাজাইতেছে ।...তাহার পর, হঠাৎ অতর্কিত •नूर्ति कडकखणि रॉीकानि श्रांब्रख रहेण, किड़ डांशंद्र थs७ ७थरका” यूङ्कर्डदब्रস্থায়ী। সেই সময় “গি তার”-তন্ত্রীগুলি স্বার-পর-নাই সজোরে কম্পিত হইতে থাকে এবং টমটম্গুলি হইতেও তখন গম্ভীর চাপ আওয়াজ বাছির হইতে থাকে । কোন ফাঁপা মাটির উপর গুরুপদক্ষেপে হাতী চলিয়া গেলে স্বেরূপ শব্দ হয়, উহার সেইরূপ শব্দ ; অথবা কোন গৃঢ়মার্গ আন্তর্ভৌম জলপ্রবাছনিঃস্থত কল্লোলের দ্যায়–কিন্তু শীঘ্রই সমস্ত প্রশমিত হইল। আবার সেই পূৰ্ব্বৰং নিঃশব্দপ্রায় বাদনক্রিয়া । একজন ব্রাহ্মণযুবক —যার চোখদুটি অতি স্বন্দয়—সে ভূমির উপর আসনবদ্ধ হইয়া বসিয়া আছে ; তাহার জাস্থর উপর একটি জিনিথ রহিয়াছে । অন্যান্ত দ্রব্যাদি ষেরূপ মুশোভন এ স্বরুচিস্থচক, এ জিনিষটা ঠিক তার, বিপরীত। ইহা নিতান্ত রূঢ় গ্রাম্যধরণের। একটা সামান্ত মাটির হাড়ি, তাহার মধ্যে কতকগুলো মুড়ি । হাড়ির বৃহৎ মুখট তাহার নগ্ন স্বৰক্ৰ বাক্ষর উপর স্থাপিত ঐ মুখের কিয়দংশ যে পরিমাণে খুলিয়া রাখিতেছে কিংবা বুকে চাপিয় বদ্ধ করিতেছে, তদহসারে তন্নিঃস্বত শব্দেরও তারতম্য হইতেছে। এবং * জুলীর দ্বারা সেই ছাড়িট এর্ত তাড়াতাড়ি বাজাইতেছে ৰে, দেখিলে আশ্চৰ্য্য হইতে হয়। উহার শব্দ কখন লঘু, কখন গভীর, কখন খট্‌খটে। এক-এক সময়ে যখন মুড়িগুলা নড়িয়া উঠে, তখন শিৰাবৃষ্টির স্থায় পটুপটশষ শ্রত হয়। পূৰ্ব্বোক্ত শঙ্কময়.নিস্কন্ধত ভেদ করিয়া যখন কোন একটি গিতার হইতে স্বতন্ত্রভাৰুে তাণ • উখিত হয়, তখন,কোন স্বর হইতে স্বরান্তরে গড়াইয়া যাইবার সময় ধ্বনিটা যেন আৰ্ত্তনাদ করিয়া উঠে। সেই আবেগময় তানটি সজোরে পূর্ণশ্বরে বাদিত হয় এবং তীব্র যাতনায় যেন একেবারে অধীর ও সংক্ষুদ্ধ হইয়া উঠে। তখন টম্টমৃগুলির বাস্ত এই কম্পমান আৰ্ত্তনাদকে অীকৃত না করিয়া, একপ্রকার রহস্যময় তুমুল শব্দ বাহির করিতে থাকে। উহা মানবহৃদয়ের দুঃখষাতনার পরাকাষ্ঠী এরূপ তীব্রভাবে প্রকাশ করে -যাহ আমাদের উচ্চতম পাশ্চাত্যসঙ্গীতের সাধ্যাতীত ।. ---“হস্তীরা আসিয়া পৌছিয়াছে”— একজন বলিয়া উঠিল। আমি মুগ্ধ হইয়া সঙ্গীত শুনিতেছিলাম—এই বাক্যে আমার সেই নোহ ছুটির গেল।...হাতী আবার কোথা হইতে আসিল ?—ও ! মনে । পড়িয়াছে ; ...ভারতীর সাজসজ্জায় সজ্জিত হাওদা-সমেত একটি হস্তী দেখিবার জন্ত আমি ইচ্ছা প্রকাশ কুরিয়াছিলাম ; এবং তদনুসারে আমার জন্ত রাজার হস্তিশাল৷ হইত্তে হস্তী সজ্জিত করিয়া আনিবার আদেশ হয় । সঙ্গীত থামিয়া গেল। কেন না, হাতী দেখিবার জন্ম,এখন আমাকে ঘরের বাহির হইতে হইবে । বাড়ীর দ্বারদেশ পার হইয়াই হঠাৎ দেখিলাম—আমার সম্মুখে তিনটা বড় বড়ু হস্তী দণ্ডায়মান। . অস্তমান “স্বর্য্যের আলোকে উদ্ভাসিত এই তিনটা হাতী দ্বারদেশের সন্নিকটে আমার জন্ত এতক্ষণ অপেক্ষা করিতেছিল। উহাদের সর্বশরীর