రtుశి দেওয়া, আর, সেই বৈচিত্র্যের মধ্যে যে এক নিরবচ্ছিল্প যোগসুত্র বিতত হইয়া সংবিতের একত্ব প্রতিপাদন করে, সেই “ যোগস্থত্রটা বুদ্ধির দেওর । কাণ্ট দেশকালের বৈচিত্রাকে ইন্দ্রিয়ের ফাটকে আটক করির রাখিবার মানসে সেই প্রবল অশ্বটাকে বুদ্ধিক্ষেত্র হইতে বলপূৰ্ব্বক টানির রাখিতে কত-না চেষ্টা পাইয়াছিলেন । কিন্তু ছৰ্দান্ত অশ্বট কিছুতেই বাগ মানিল না । কন্টের অভিপ্রায়-মতে দেশকাল গোড়ায় ছিল form of the senses #focos ojos-CoA, ETCR şRM pure intuition fāবৃত্তির অধ্যবসায়-ক্ষেত্র । ইহাতে স্পষ্টই বুঝিতে পারা যাইতেছে যে, কাণ্ট ইন্দ্রির এবং বুদ্ধির মধ্যে অলঙ্ঘনীয় প্রাচীর সংস্থাপন করিতে প্ররiস পাইল্লাছিলেন যথেষ্ট ---কিন্তু তাহতে তিনি কৃতকার্য্য হইতে পারেন নাই । এই এই স্থলে কাণ্ট ভেদবুদ্ধিয় পক্ষ গ্রহণ করিয়া অভেদজ্ঞানের বিরুদ্ধে দওণয়মান হইল্লাছেন ; আর, সেই দোষেই অক্ষান্ত স্থলে তিনি ভেদবুদ্ধিকে পরাজয় করিয়া প্রকৃত সত্যে পৌছিতে প্রাণপণ চেষ্টা করিয়াও অভীষ্টফলে বঞ্চিত হুইল্লাছেন । ভেদবুদ্ধি ভাল বই মন্দ নহে ; কেন না, গোড়ায় তাহাঙ্গ অবিস্ত্যক । কিন্তু তাহ যে-ক্ষেত্রে বে-পরিমাণে আবস্তক, সেই ক্ষেত্রে সেই পরিমাণে ভাল, তাহার অধিক পরিমাণে ভাল নহে। তা ছাড়া, তাহা গোড়ায় ভাল, কিন্তু চরমে তাল নহে। ভেদবুদ্ধিকে সোপান করিয়া অভেদ-জ্ঞানে উখান করিতে হইবে—এটা যখন স্থির, তখন কাজেই সোপানের ব্যবস্থা-পারিপাট্যের জম্ভ বঙ্গদর্শন । f ৩য় বম্ব, ফাঙ্কন ভেদবুদ্ধি খুবই ভাল । ভেদবুদ্ধিকে সোপান করা ভাল, কিন্তু গম্যস্থান কর। ভাল নহে । ভেদবুদ্ধিকে সোপুনি করির বওঁমান বৈজ্ঞানিক বুগ বা কলকারখানার যুগ ব। কলীয় যুগ বা কলিযুগ এ-যাবৎ-কাল উন্নতিলাভ করি। আসিয়াছে ; এক্ষণে, ভেদবুদ্ধিকে গম্যস্থান করিয়৷ দুৰ্গতির দিকে পদনিক্ষেপ করিতে আরম্ভ করিয়াছে। অধুনা তন স্ব সভ}ম্মদ্য সমাড়ে উচ্চ-নীচের প্রভেদ, ধনি-দরিদ্রের প্রভেদ, পণ্ডিত-মুখের প্রভেদ, আধ্যাত্মিক-আধিভৌতিকের এভেদ, মাত্র। ছাড়াইয়। সপ্তমে উঠিয়াছে । মিথ্য। এবং কৃত্রিমতার বালির বাধের উপরে fন লজ্জভাবে মাথ। উচা করির দ।ড়াইয়। রহিয়াছে । - ব্রাহ্মণ-সভ্যতা গিয়াছে, ক্ষত্রিয়*5J守5] সভ্য ভ1 ) গিয়াছে, এক্ষণে আসিরাছে বৈস্ত-সভ্যতা ( Mercantile সভ্যতা ) । ইহার পরে হয় তে। আtiসবে শুদ্র-সভ্যতা—সেই পামরিণী সভ্যতা, যাহার মূল মন্ত্ৰ হ’চেচ শক্তের দ্বাসত্ব এবং অশক্তের উপরে প্রভুত্ব । . তাহার পরে "পুৰ্ব্বদিকে যখন ব্ৰাহ্মণ-সভ্যতার অরুণ-জ্যোতি দেখা দিবে, তখন কলির রাfত্র পোহtহবে—ইছ বিধির লিখন । বfললাম “ব্ৰাহ্মণ-সভ্যতা” । পাঠক হয় তো মনে কfরবেন যে, মঙ্গর আমলের সভ্যতা’র প্রতি লক্ষ্য করিয়া তাহাকেহ বল হইতেছে ব্রাহ্মণ-সভ্যতা । পাঠক আমাকে ऋभी कब्रि८वन-भूरणझे ना ! भन्नरब्र गभ८ब्र ব্রাহ্মণ-সভ্যতার অস্তিমদশ বনাইয়া মালিয়াছিল, তাহ অব্রাহ্মণোচিত বিধানব্যবস্থাতেই সপ্রকাশ। শূন্দ্রের প্রতি মৰ্ম্মাপ্তিক বিদ্বেষ ব্রাহ্মণত্বের লক্ষণ মাছ। পূজের কৰ্ণে বেদ نCE} یک گی ( chivalric
