পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/২৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8१२ কাব্যের নামে চিত্ত-বিক্ষেপের মদিরায় হাৰভাব-বিলাসের আলঙ্কারিক বর্ণনায় জীৰনश्वांक्षांश्च दिष्व ख८न्वा । আরও ভয়ানক হইয়াছে, বিজ্ঞাপন । ঔষধের বিজ্ঞাপনে অশ্লীলতার প্রয়োজন থাকিঙে পারেন । কারণ রোগী রোগচিকিৎসা চার, কুৎসিৎ রোগ লুকাইতে চায় । রোগী ঔষধ-বিক্রেতার নিকট রোগের নিদান বর্ণনা, চিত্ৰযোগে নিদান ও পরিণাম প্রদর্শন চায় কি ? ভয় দেখাই ঔষধবিক্রয় অসাধুতা । যাহা চিকিৎসকের জ্ঞাতব্য, ভাহা চিকিৎসাবিষয়ক মাসিকপত্রে, গ্রন্থে, স্বচ্ছন্দে প্রকাশ কর। কেহ নিদান জানিভে চাছিলে, তাহার নিকট বিজ্ঞাপন পাঠাইও । কিন্তু যে জানিতে চায় না, তাহার নিকট নিল জতার বিজ্ঞাপন প্রেরণ কেন ? স্বগন্ধি বিক্রমের বিজ্ঞাপনেও ছতভাগ্য নিলজি ৰিক্রেতা বর্ণনার চটকে, পয়ারের জোরে, কুৎসিৎ নামকরণে গ্রাহক অন্বেষণ করিতেছে। / যাহা বার-নারীর দ্বারেও উপস্থিত করিবার অধোগ্য, তাছা সরকারী ডাকের সাহাযো ভদ্রপল্লীতে প্রেরণ করিতেছে । মাসিকপত্রেও বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয় । বুঝি না, বিজ্ঞ সম্পাদক দোষ গুণ বিচার না করিয়া নিজের পত্রে যে স বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেন কেন। যিনি পত্রের পৃষ্ঠা সুন্দর করিতে প্রয়ালী, যিনি প্রবন্ধ গোঁৱৰে নিজের পত্রের গুরুতাসম্পাদনে মনোযোগী, তিনি কেমন করিয়া পত্রের সঙ্গে কদাকার চিত্র এবং আকাশভেদী অতিশয়ৌক্তির ৰিজ্ঞাপনে শোভা কল্পনা করেন । চিত্রকলার নামে ಇದೆ೩ পুভুলের কর্কশতা শোভা পায় কি ? ধিনি बत्रभर्नर्म { ১৩শ বর্ষ, আশ্বিন, ১৩২• बिलाश्रम cश्न, डिनि कार्छद्र श्रृङ्गण७ cनन; কিন্তু দেন বলিয়া নিজের কাগজে ছাপিতে, श्हेप्रु कि ? " ... } পূৰ্ব্বে মাসিকপত্রে চিত্র থাকিত না । এখন প্রায় সকল পত্রে অস্তভঃ একটা দুইটা থাকে। কোন কোন সম্পাদক 'হাফটোন’ চিত্ৰ দিয়া, হাফটোন চিত্রকে অপূৰ্ব্ব পদার্থ জ্ঞান করাইয়া পাঠক ভুলাইতে চান । কিন্তু এই ভারতবর্ষেও ‘হাফটোন চিত্র দুলভ কি ? হাফটোন’ নামের গুণ কিছুই নাই, চিত্রই আসল ; তাহ ও ব্লকের দোষে ছাপার দোষে শেষে কাঠের পুতুলে দাড়াইতে পারে। শিশু কাগজে কালী, লাল নীল রং মাথাইরা মনে করে সুন্দর "ছবি" করিয়াছে। এদেশের চিত্রের রসগ্রহণ করিতে না কি আধ্যাত্মিক দৃষ্টি আৰশুক ! মানব-স্বভাবের উপরে উঠিয়া ছেলে-ভুলানো হাত-পা-শূন্ত কাঠের পুতুলে সৌন্দৰ্য্য দেখিতে হইবে। ঢাকের নাদে কর্ণকুহুর পরিতৃপ্ত হইতে পারে, তবে কি না যখন তখন ষে-লে মানুষের কর্ণে সেটা হয় না। হয় না সভা কথা। কেন হয় না, হsয়া উচিত, বলিলে পাঠক ন-চার। তাই বলি, যদি রস গ্রহণই না হইল, তৰে কষ্ট ও অর্থব্যয় কেন ? ইহাতে শিল্পীর দুঃখ হইতে পারে, কিন্তু জগতে দুঃখেয় কারণ অনেক আছে । প্রবন্ধ নিৰ্ব্বাচনেও অনেক সম্পাদক গুরুলঘু জ্ঞানের অভাব দেখান। এই, দর্শনের কুটতৰ, বিজ্ঞানের বিভীষিক, পাশেই তরলমত্তির চাপলা, পরে ইতিহাসের এক পৃষ্ঠা (বস্তুতঃ বহু পৃষ্ঠা , সঙ্গে সঙ্গে বিম্বপুষ্করিণীর । জলের অপচয়লংবাদ । প্রত্যেক। পাঠক ся o সব প্রবন্ধ नफ्रिवब*मन कश्व} बाहे । o भठिक o,