8રંર r कौडि-रेशंद्र बन्नवाडा बाबानी, हेशबनक्-ि ७\ह\रु र\छ\ह्रो \ বরেন্দ্র অনুসন্ধান-সমিতি কার্য আরম্ভ করিয়াছেন। ইতিমধ্যেই বাঙ্গালী জাতির ইতিহাসে তোলপাড় কাও আরম্ভ হইয়াছে। বাঙ্গালীর ইতিহাস যে , লক্ষ্মণবৃেনের পলায়নের ইতিহাস নয়, কিন্তু ঘুে সময়ে উত্তর ভারত বিদেশীর আক্রমণে বিধ্বস্ত, সেই সময়ে বাঙ্গালীই সগৰ্ব্বে সামাজ্যস্থাপনের জন্ত মস্তক উত্তোলন করিয়া দণ্ডায়মান—এই ইতিহাস সেই গৌরবজনক ইতিহাস . বাঙ্গালী কোন ও কালেই যে ষষ্ঠাংশ দিয়াই আপনার রাষ্ট্রবিষয়ক কৰ্ত্তব্য শেষ করে না, কিন্তু সেই অন্ধকার-যুগেও অরাজক ভার সময়ে স্বনিৰ্ব্বাচিত স্নাজা লইয়া অগ্রসর হইয়াছিল এবং যুরোপ মে সময়ে ধৰ্ম্ম লইয়া কাটাকাটি করিতেছিল, বাঙ্গালী সেই সময়ে ধৰ্ম্মবিষয়ক স্বাধীনতা দিয়া রাষ্ট্র চালাইতেছিল -আমরা সেই ইতিহাস শুনিতে পাইতেছি । অন্তদিকে সমিতি যে সমস্ত গ্রন্থ সংগ্ৰহ করিয়া , তাছার প্রচারকার্য্যে ব্ৰতী হইয়াছেন, তাহা দ্বারা ভারতের ধৰ্ম্মৰিকাশের অনেক অন্ধকারাচ্ছন্ন কোঠা আলোকিত হইবে। কি করিয়া বৌদ্ধধৰ্ম্ম তান্ত্ৰিক ধৰ্ম্মে পরিণত হইয়াছে, তাঙ্কার , ইতিহাস - তন্ত্রে প্রাপ্ত হওয়া বাইবে । কিন্তু সে কথা বলিবার সময় এখনও আসে নাই । . আঞ্জ কেবলমাত্র তক্ষণ ও ভাস্কর শিল্প-বিষয়ক সংগ্রহের কথাই বলিন” এবং এ তাহাও অতি সংক্ষেপে । .विश्वब . नििश्, বাঙ্গুলী পাঠক . ১০১৯ সালের কাৰ্ত্তিক ; মাসের ‘সাহিত্যে . প্লাপ্ত श्हुन । ... . ..., নান দিকে शल्लङ्गअिन 嫌 [ ১৩শ বর্ষ, ভাত্র, ১৩২০ বরেন্দ্র-অনুসন্ধান-সমিতি রাজসাহীতে ধে স্থাপন করিয়াছেন, তাহা দশন করিবার সৌভাগ্য আমার ঘটিয়াছিল। কৌতুহলবশ ; দেখিতে গিয়াছিলাম, হৃদয়ের চিরদিনের পোষিত আ কাজক্ষণ মিটিবে -এ ধারণাই তখন ছিল না। কত দুল্লভ গ্রন্থ সংগৃহীত হইয়াছে, কত শিলালিপি, কত প্রস্তরমূৰ্ত্তি ! ধাতু ও দারুনিৰ্ম্মিত সংগ্রহও আছে । কিন্তু প্রস্তরমূৰ্ত্তিগুলি দেখিয় যে আনন্দ উপভোগ করিয়াছিলাম, তাই বৰ্ণনাতীত। এরূপ নৃদর মুঠাম মূৰ্ত্তি আর কোথায়ও দেখিয়াছি বলিয়া মনে হয় না। যবদ্বীপে কতক গুলি মুষ্ট্রি পাইয়ু পণ্ডিতগণ মঙ্গ1সমস্তায় পড়িয়াছিলেন - এগুলির স্বাদশ কোথা হইতে আসিল ? কিন্তু ভরসা হয়, বরেন্দ্র-অমুসন্ধান সে সমস্তার মীম{ংসার জন্ত যথেষ্ট আয়োজন করিয়াছেন । স্বৰ্য্যমূৰ্ত্তি, অৰ্দ্ধনারীশ্বরমূৰ্ত্তিতে বাঙ্গালীর সামাজিক জীবনের কত কথা যে খোfদ ভ ইছয়া রহিয়াছে, তাহ চক্ষুষ্মান খুজিয়া বাহির করবেন। আমি মাত্র একটি মুক্তির কথা ৰলিয়। এই ক্ষুদ্র প্রবন্ধের উপসংহার করিব । মূৰ্ত্তিটা বিষ্ণুর বাহন গরুড় । ইহা ধে বাঙ্গালীর হস্তরচিত, তাছার ,অভ্যস্তরীণ প্রমাণ ঐ মুষ্ট্রিটর মধ্যেই রহিয়াছে । বিষ্ণু যেন স্বীয় বাছনের উপর ইচ্ছা কৰিয়াই একটু চাপ দিয়া
- বসিয়াছেন, গরুড় সে চাপ অগ্রাহ করিয়া
উড়িবার উপক্রম করিতেছে, हेशहे মূৰ্ত্তিটার . বাহুদৃগু । কিন্তু, শিল্পীর সমস্ত শিল্প-চাতুর্য্য প্রকাশিত হইয়াছে গরুড়ের মুখে। শিল্পী আপনার প্রাণংন চলিৰ দিয়া তন্ময়ভাবে একটা মহান আধ্যাত্মিক ভাবকে মুৰ্বি প্রদান ৰুরিয়াছেন । ভগবান, সৰ্ব্বদাই ,তৃক্তক্ষে
