* ৭ম সংখ্যা ] $d%, उथन पञांभब्रां खक इहेब्रां वाहे । ८मनिक छी-नॉन जब्रनूब्रिब्रां, व्रण८शांझांब्र शांन हहे८ड যখন বায়রণের উদ্দেশে দ্বিজেন্দ্রলালের উচ্ছাস পড়ি, তখন মনে করি, এ কি সেই কৰি ? ধে কবি বাস্ত্ররণকে বলেন,— “উঠনি জ্যোৎস্নার মত তুমি ; উঠেছিলে তীব্র বিদ্যুতের ছটা প্রার্ট আকাশে ; চতুর্দিকে তব, ঘোর কুৎসা-কৃষ্ণ ঘনঘটা তোমায়ে ঘেরিয়াছিল ; তুমি চালাইয়াছিলে তব রশ্মিরথ उांहांब्र खै*ब्र निब्रl, कब्रिब्र চকিত স্তন্ধ বিস্মিত জগৎ । তুমি গাছ নাই গীত, বসন্তের পিক-সম ললিত উচ্ছাসে কুঞ্জযনে ; গেয়েছিলে তুমি কবি, পাপিয়ার মত নীলাকাশে, প্রবল মধুর স্বনে । তোমার সঙ্গীত একাকী ইংলও নহে, আয়লও, স্কটুলও, ফরাস, জৰ্ম্মণী, রোম, বিমুগ্ধ বিস্ময়ে শুনেছিল তাহা ; অfর যে যেখানে ছিল, করি তব কাব্য পাঠ তোমারে মানিয়াছিল, একবাক্যে সবে, কাব্যজগতে সম্রাটু।” সেই কৰিই কি হাসির গান-রচয়িতা ? যে কৰি তাজমহলের সম্মুখে দাড়াইয়া ভাবোত্মত্ত, যাহার কণ্ঠে এই বাণী— “স্থার অতুল হর্গ্য ! হে প্রস্তরীভূত প্রেমাশ্র । হে বিয়োগের পাৰাণ-প্রতিমা ! মর্শ্বরে রচিত দীর্ঘনিঃশ্বাস ! আপ্লত জনস্ত আক্ষেপে, গুঞ্জ হে মৌন-মহিমা! . dર૧ এত শুভ্ৰ, এত সৌম্য, এত স্তন্ধ স্থির, এত নিষ্কলঙ্ক, এত করুণা মুন্দর छूमि cरु कदब्र ! श्रांखि छूमि मञांखगैब्र স্মৃতি সঞ্জীবিত কর এ বিশ্ব ভিতর, কিন্তু যবে ধূলি-লীন হুইবে তুমিও, কে রাখিবে তব স্মৃতি ? হে সমাধি ! চিরস্মরণীয় ।” তিনিই কি “আষাঢ়ে” লিখিয়াছেন ? “হিমালয়”, “নবদ্বীপ” “সমুদ্রের প্রতি” প্রভৃতি কবিতায় কবি এক বস্তকে বহু দিক্ হইতে দেখিয়াছেন । এই সকল কবিতার মধ্যেও ;দের দেশের উচ্চ আদর্শের কথা জ্বলন্ত ভাষায় বর্ণিত হইয়াছে। দিল্লীর ও জাগ্রার মোগল-বিলাসের পাশ্বে আৰ্য্যদের জীবনের চরিত্র বড় মুনার । কবি বলিতেছেন,— “বিলাসের চরম করিয়া গেছে ভবে মোগল । গুলাব মান মৰ্ম্মর-মাগারে ; উজ্জ্বল বসন, পূর্ণ আতর সৌরভে পোলাও কালিয়া খাদ্য ; মথমল ঝাড়ে মণ্ডিত ভূষিত কক্ষ । ময়ুর আসন ; উস্তান, নিৰ্ব্বর, প্রভাতে সন্ধ্যায় দূরে মধুর ন’বৎ বাদ্য ; নূপুর-নিৰুণ, সারঙ্গ, বিভ্রম নৃত্য, নিত্য অস্তঃপুরে, মরণেরও জন্ত চাই স্ব প্রশস্ত কক্ষ, মরণের পর স্বৰ্গ, তাও সেই রূপসীর বক্ষ । আর আর্য্যজাতি ? ঠিক তার বিপরীত রূপ-প্রকৃতির শোভা ; রস-পৃথিবীর ; স্পর্শ–স্নিগ্ধ বায়ু; শব্দ–নিকুঞ্জ-সঙ্গীত ; গন্ধ-যা বহিয়া আনে উস্তান-সমীর । পুণ্য-নদীজলে স্নান—অঙ্গে শুভ্রবাস ঃ আহার—তণ্ডুল স্বত ; শয্যা—ব্যাঘ্ৰচৰ্ম্ম ; জাবাল-কুটীর-কক্ষ : চরম বিলাস
