পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১০ম সংখ্যা । ] : शॉर्डीर्षT ;-cषन ८कांन भदारथांशैौ **ांनভূমিতে যোগাসন বিস্তৃত করির দীর্ঘধ্যানে সমাধিমগ্ন,— ভয়ে সমীরণ পর্য্যন্ত সতর্ক পদবিক্ষেপে বিচরণ করিতে বাধ্য হইয়াছে । প্রাস্তরের অপর প্রান্তে একটি পুরাতন নগর বর্তমান ছিল ;–এখন তাহার নাম চব্বিশ-নগর । অধিবাসীর সংখ্যা দিন দিন হ্রাস প্রাপ্ত হইতেছে । কিন্তু শতবর্ষ পূৰ্ব্বেও গ্রামের অবস্থা এরূপ ছিল না । গ্রামখানির অধিকাংশ অধিবাসীই মুসলমানু। তাহীদের মধ্যে একজন শতবর্ষ পূৰ্ব্বে একটি মসজেদ নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিল । তাহা এখন ধ্বংসদশায় নিপতিত হইয়াছে । যে প্রস্তরলিপিতে নিৰ্ম্মাণ কাল লিখিত ছিল, তাহা গ্রামান্তরে নীত হইয়াছে । এখানে কতকাল হইতে মুসলমান অধিবাসীর প্রাধান্ত সংস্থাপিত হইয়াছে। তাছার কিছু কিছু নিদর্শন এখনও বর্তমান আছে। তাক অতি পুরাতন মসজেধ এবং দরগার ধবংসাবশেষ । একটি দরগার ধ্বংশাবশেষের মধ্যে এক থ ও প্রস্তরনিৰ্ম্মিত মন্দিরের স্বারের ভগ্নাংশ দৃষ্টিপথে পতিত হইল। তাছাতে কারুকার্য্যেয় আভাস প্লাগু হওয়া গেল। তfহ হয় ত দরগার সোপানরূপে ব্যবহৃত হুইত ; —সেই ভাষেই তাহ ভূগর্ভে অৰ্দ্ধ প্রোথিত হইরা রহিয়াছে। গ্রামের মধ্যে এরূপ পুরাতন প্রাসাদশিলার অভাব নাই । গ্রামবাসিগণে একস্থানে ইষ্টকাহরণের আশায় ভূমি খনন করিতে প্রবৃত্ত হইয়াছিল ; ভূমিতল হইতে বৃহদায়তনের প্রস্তরস্তম্ভ বাহির হইয়া পড়িয়াছে। গ্রামবাসিগণের সঙ্গে পদব্রজে গ্রামখানি পরিভ্রমণ করির, এই সকল পুরা বরেন্দ্ৰ-ভ্ৰমণ । 8*● . কীৰ্ত্তির নিদর্শন পৰ্য্যবেক্ষণ করিয়া আসিতে, সাহিত্যিকগণ গলদঘৰ্ম্ম হুইয়া উঠিলেন। অবশেষে গ্রামের শেষ প্রাস্তে আসিয়া, সকলে সবিস্ময়ে চাহিয়া দেখিলেল,—বহু “বিতত তল্প”—একটির পর একটি,—কত কিংবদন্তী অতল সলিলে চিরনিমগ্ন করিয়া রাখিয়াছে । ৰtহায়ও সোপানীবলী কাচপ্রলেপযুক্ত বিচিত্র ইষ্টকাবলীতে সুসজ্জিত ছিল ;–কাহারe তীয়ভূমিকে মন্দির-শোভা মুশোভিত করিয়া রাখিয়াছিল –এখন কেবল দেবমূৰ্ত্তির প্রস্তরবেদিক প্রান্তরভূমিতে পড়িয়া রছিয়াছে ! একটি “ভল্ল” সৰ্ব্বাপেক্ষ উল্লেখযোগ্য ; তাহ এ অঞ্চলের সুবিখ্যাত “তপূসহর” –যেমন বৃহৎ, সেইরূপ সুন্দর ;–যেন সরোবর নহে, একটি ক্ষুদ্র হ্রদ, তাহার স্বচ্ছ সলিলে সেকালের সৌভাগ্যগৰ্ব্ব এখনও প্রতিবিম্বিত কয়িয় রাধিরাছে ! “তপূসছর ছাড়িয়া আবার প্রান্তরভূমি; তাহারই অপর প্রান্তে মাড়ইল গ্রামের সীমা। এখানকার মন্দিরগুপ এবং তাহার জনশ্রুতি বরেন্দ্রভূমিকে এখনও শত বিভীষিকাম পুর্ণ করিয়া রাথিয়াছে। এখানে একটি প্রস্তরমন্দিরে এক রক্তভূষাতুরা দেবীমূৰ্ত্তি নরবলি গ্রহণ করিতেন। মন্দির এখন ভূগর্ভে নিহিত হইয়। রছিয়াছে —ষখন কিয়ৎ পরিমাণে टिtश्रीछद्म एवॆडि, उधन उाश्ांझ क्रक्षानि উদঘাটিত করিতে গিয়া, কতলোকে জীবন বিসর্জন করিয়াছে ! এখন কেহ আর তাহার স্থান অঙ্গলি নির্দেশেও দেখাইয় দিতে সম্মত হয় না । সাহিত্যিকগণ যেন এখানে পদার্পণ না করেন,-আসিবার नबघ्र श्रद्दनक अख:शृङ्ग इहेरउ ५क़्” अराफ्ङ