পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৪৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88b সমক্ষে তার অনন্তসাধারণ ঈশ্বরামু প্রাণতার দাবী জাহির করিয়াছেন এবং মানবেতিহাসের প্রথমাবধি যুগে যুগে ঈশ্বর-প্রেরিত महांछानब्रां ७हे श्रेश्वब्रांशृ७थांभंडाञ्च गशिप्पा যেমন যুগধৰ্ম্ম প্রবর্তিত কম্বিয়াছেন, তিনি ও তাছার “প্রেরিত-মণ্ডলী।" সেইরূপই বর্তমান যুগের “নববিধানকে” প্রতিষ্ঠিত করিতে আসিয়াছেন, নানাদিকে ও নানাভাবে, এই এই মত প্রচার করিয়া গিয়াছেন। কিন্তু প্রাচীন শাস্ত্র ও পুরীগত গুরুপরম্পরাশিত সাধনমার্গ সকলকে অভ্রান্ত নয় বলিয়া সৰ্ব্ব७कttब्रञ्च ७थांभांभा-भर्षjiषt बछे कब्रिप्रl, নিজেদের উপদেশ ও সিদ্ধান্তের জন্ত সেই মৰ্য্যাদার দাবী করিলে, লোকে তাহ শুনিবে কেন ? মছরি এবং কেশবচন্দ্রের এই অনন্তসাধারণ ঈশ্বরীমুপ্রিাণতার দাবী ব্রাহ্মসমাজের কোনও কোনও সভ্য স্বীকার করিলেও, আধুনিক ভারতসমাজে এ পর্যস্ত श्रृंोक्नुज्र इम्न नाहे ? कथन७ cष रुहेरर, उॉब्र७ ८कांन७हे সম্ভাবনা নাই। সুতরাং দেশের ধৰ্ম্মজীবনে ও কৰ্ম্মজীবনে ব্রাহ্মসমাজ যে জটিল সমস্তাকে ফুটাইৱা তুলিয়াছেন, এ পর্যন্ত ব্ৰাহ্ম আচার্যগণ তায় কোনও মীমাংসার পথ দেখাইতে, পারেন নাই । তবে শিবনাথ শাস্ত্রী এবং তার সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজ যে পরিমাণে এই সমস্তাকে औभांश्नांब्र निऋक शहे ब्रां शिग्नांtझ्न, महर्षि कि९१ কেশবচন্দ্র যে তাছাও পারেন নাই,-জনসমাজের ঐতিহাসিক ৰিবৰ্ত্তনের প্রাচীন अङिछउॉब्र निद् निब्रां दिकांब कब्रिrग, ७कशां७ अवैौकाँग्न कब्र अगडब इहेtव । ফল যেমন পরিপূর্ণ পক্কতা প্রাপ্ত হইলে, বঙ্গদর্শন ১২শ বৰ্ষ, কীৰ্ত্তিক, ১৩১৯ আপনিই গাছ হইতে ধড়িয়া গিয়া, আবার নুতন ফসলের স্বত্রপাত করে ; সেইরূপ যে সকল চিন্তা, ভাব ও আদর্শের প্রেরণায় সমাজমধ্যে কোনও জটিল যুগসমস্তার উৎপত্তি হয়, সেই সকল চিস্তা, ভাব ও আদর্শ নিঃশেষরূপে ফুটিয়া উঠিয়া আপনারাই নিজেদের ভিতরকার সত্য ও অসত্য, যুক্তি ও যুক্ত্যাভাস, কল্যাণ ও অকল্যাণকে বিশদ করিয়া তুলে এবং তখনই প্রাচীন ও প্রচলিতের সঙ্গে নুতন ও অপ্রচলিতের একটা উচ্চতর সামঞ্জস্তের ভূমি প্রকাশিত হুইয়া, সেই যুগ-সমস্তার প্রকৃত মীমাংসার পথটা দেখাইয়া দেয়। এই সকল চিস্তা, ভাব ও আদর্শ আপনাদের যথাযথ পরিণতি লাভ করির পূৰ্ব্বে, কোনও কোনও দিকে তাহাদের অসঙ্গতি বা অমঙ্গল ফল দেখিয়া, যিনিই অকালে কোনও যুগসমস্তার মীমাংসা করিতে যাইবেন, তাহার সে মীমাংস যে অপূর্ণ ও অযৌক্তিক, উদভ্ৰান্ত ও উদ্ভট হুইবে, ইহা অনিবাৰ্য্য। প্রশ্নটা পারস্কাররূপে অভিব্যক্ত হইলেই তো তার সঙ্গুত্তর দেওয়া সম্ভব হয়। ইংরেজি.শিক্ষা ইংরেজের শাসন, য়ুরোপীয় সাধনার সংস্পৰ্শ, এই সকলে মিলিয়। আমাদের প্রাচীন ধ* জীবনে ও সমাজজীবনে যে সকল এন জাগাইয়া তুলে, মাধির কৰ্ম্মচেষ্টা বা কেশক চন্দ্রের জীবনযাত্রা সাঙ্গ হইবার পূৰ্ব্বে, তার সম্যক্ ও সম্পূর্ণ অভিব্যক্তি হয় নাই। झउग्रi१ भ६ि ६।। কেশবচন্দ্র যে এই জটিল প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেন নাই, ইহ কিছুই বিচিত্র নহে। ফলতঃ কেবল ব্রাহ্মসমাজের আচাৰ্য্যগণই যে ইহার সন্মুক্তর দিবরি