8ᎼᏬ “ততোধিক রমণীর অাছে কিবা মুখ রোগে শাস্তি দুঃখে দয়া শোকেতে সাত্বনছীয়৷ দিদি এই ধয়াতলে রমণীর বুক, ততোধিক রমণীর আছে কি বা মুখ। যেমতি অনল জল স্বজিলেন নারায়ণ স্বজি সেইরূপ দি!ি রোগ শোক দুখ স্বজিলা অনন্ত প্রেমপুর্ণ নারীবুক । স্থাছে আর কিবা সুখ হায়! এইরূপে যদি ঢলিয়া অমৃত মৃতে শান্তি যন্ত্রণায় রমণী-জীবনগঙ্গা বহিয়া না যায় !” এই কল্যাণময় রমণীষ্টীবনকে (১) কুমারী (২) সহধৰ্ম্মিণী (৩) জননী ও (৪) গৃহিণী এই চারিভাগে বিভক্ত করিয়া আমরা রমণী, জীবনের এই বিপুল কর্তৰ্যঃাশির বিস্তারিত আলোচনা করিতে চেষ্টা করিব। একজন প্রসিদ্ধ ইংরাজলেখক লিখিয়া (EN –The condition of its women is the truest test of a people's civilization. Her status is her country's barometer. ofa stfed onto অবস্থা সে জাতির সভ্যতার প্রকৃষ্ট পরিচয় । দেশের স্ত্রীলোকের অবস্থা দেশের বায়ুমান ৰন্ত্রের মত । এ কথা সম্পূর্ণ সত্য। দেশের স্ত্রীজাতি উন্নত না হইলে, দেশের উন্নতি সম্ভব হয় না। বঙ্গদর্শন [ ১২শ বৰ্ষ, অগ্রহায়ণ, ১৩১৯ l, কারণ, স্ত্রীলোকই জননীরূপে, সহধৰ্ম্মিণীরূপে, অভিভাবিকরূপে বহুলপরিমাণে পুরুষের চরিত্রকে গঠিত করিয়া তুলে। মহৎ-চরিত্রের মহত্ত্বের বীজ তাহার জননীর চরিত্রে নিহিত, এ কথা সৰ্ব্ববাদিসম্মত । যখন কুন্তীর মত পরদুঃখকাতরা, গান্ধারীর মত ধৰ্ম্মপরায়ণ, সীতার মত পতিব্ৰতl, সুভদ্রার মত জননী, বিজুলীর মত তেজস্বিনী, জনার মত স্বদেশপ্রিয়া, মৈত্রেীর মত ব্ৰহ্মবাদিনী বিদ্যমান ছিলেন, তখনই যুধিষ্ঠিরের মত ধৰ্ম্মপ্রাণের, অর্জনের মত বীরের, রামচন্দ্রের মত কর্তব্যনিষ্ঠের, অভিমন্ত্রার মত মু পুত্রের, প্রবীরের মত তেজস্বীর, বশিষ্ঠযজ্ঞবল্ক্যের মত জ্ঞানীর, কর্ণের মত দাতার, ভীষ্মের মত ভাগলীগের, ধ্ৰুবের মত ভক্তের উদ্ভব সস্তব হষ্টয়াছিল । * মাতৃজাতি যেদিন হইতে কৰ্ত্তব্যভ্রষ্ট, সস্তানের ও সেদিন হইতে অবনতি। আবার যদি জাতীয় উন্নতিসাধন প্রার্থনীয় মনে হয়, তাহা হইলে সৰ্ব্বাগ্রে রমণীজাতিকে কৰ্ত্তব্য१ब्र|ङ्ग१ ७ गग्न 5 कंfं पूणि्ड श्ं । রমণীজাতির উন্নতি না হইলে, দেশের উন্নতি কোন মতেই সম্ভব হইবে না । (ক্রমশ ) ঐযতীন্দ্রমোহন ।
- ভাই, না ভীষ্মাদির মত পুরুষ জন্মিতেগ বলিঙ্গাই ७ई मरुज अश्लिlब्र ऍक्ष्ष श्ब्राझिल ?-बः नः
