পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sృతి করিত, আমি গর্কের সহিত তাহার অনুরোধ রক্ষা করিতাম । তখন ইংরাজিসাহিত্যের মহিমায় উজ্জল হইয়া উঠিয় আমার স্ত্রীর প্রতিভাকে কি স্নান করি নাই ? স্ত্রীলোকের কমনীয়তার পক্ষে এই একটু इब्राब्र আচ্ছাদন দরকার, বাবা এবং বন্ধুবান্ধবেরা তাহ বুঝিতেন না—কাজেই আমাকে এই কঠোর কৰ্ত্তব্যের ভার লইতে হইয়ছিল। নিশীথের চন্দ্র মধ্যান্ধের স্বর্ঘ্যের মত इहेब উঠিলে দুইদও বাহবা দেওয়া চলে— কিন্তু তাহার পরে ভাবিতে হয়,ওটাকে ঢাকা দেওয়া যায় কি উপায়ে! আমার স্ত্রীর লেখা বাবা এবং অন্যান্ত "অনেকে কাগজে ছাপাইতে উদ্যত হইয়াছিলেন। মিথস্কিণী তাহাতে লজ্জাপ্রকাশ করিত—আমি তাহার সে লজ্জা রক্ষা করিয়াছি। কাগজে ছাপিতে দিই নাই, কিন্তু বন্ধুবান্ধবদের মধ্যে প্রচার বন্ধ করিতে পারা গেল না। । ইহার কুফল যে কতদূর হইতে পারে, কিছুকাল পরে তাহার পরিচয় পাইয়াছিলাম। তখন উকিল হইয়। আলিপুরে বাহির হই। একটা উইলকে লইয়া বিরুদ্ধপক্ষের সঙ্গে খুব জোরের সহিত লড়িতেছিলাম। উইলটি বাংলায় লেখা স্বপক্ষের অমুকুলে তাহার অর্থ যে কিরূপ স্পষ্ট, তাহ বিধিমতে প্রমাণ কুরিতেছিলাম, এমন সময় বিরোধিপক্ষের উকিল উঠিয়া বলিলেন—“আমার ৰিজাৰু বন্ধু যদি তাহার বিদুষী স্ত্রীর কাছে এই উইলটি বুঝাইয়া লইয়া আসিতেন, তবে এখন অস্তৃত ব্যাখ্যা দ্বারা মাতৃভাষাকে ব্যথিত ক্টরিয়া তুলিতেন না। . * * * , 'বঙ্গদর্শন । [*२ङ्ग दर्द, काकअभ চুলার আগুন ধরাইতে ফু দিণ্ঠে দিতে নাকের জলে চোখের জলে হইতে হয়; কিন্তু গৃহদাহের আগুন নেবানই দায়—লোকের ভাল কথা চাপ থাকে, ধার অনিউক্ষয় কথাগুলো মুখে মুখে হুহুঃশব্দে ব্যাপ্ত হইয়া যায়। এ গল্পটিও সৰ্ব্বত্র প্রচারিত হইল। গুয় হইয়াছিল, পাছে আমার স্ত্রীর কানে ওঠে। সৌভাগ্যক্রমে ওঠে নাই—অস্তত এ-সম্বন্ধে তাহার কাছ হইতে কোন আলোচনা কখনো শুনি নাই । - - একদিন একটি অপরিচিত ভদ্রলোকের সহিত আমার পরিচয় হইতেই তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, “আপনিই কি প্রীমতী নির্ঝরিণী দেবীর স্বামী ?” আমি কহিলাম, “আমি তাহার স্বামী কি না, সে কথার জবাব দিতে চাহি না, তবে তিনিই আমার স্ত্রী বটেন ৷”— বাহিরের লোকের কাছে স্ত্রীর স্বামী বলিয়৷ খ্যাতিলাভ করা আমি গৌরবের বিষয় বলিয়৷ জ্ঞান করি না । সেটা যে গৌরবের বিষয় নছে, সে কথা আমাকে আর-এক ব্যক্তি অনাবশ্যক স্পষ্টভাষায় স্মরণ করাইয়া দিয়াছিল। পূৰ্ব্বেই পাঠকগণ সংবাদ পাইয়াছেন, আমার স্ত্রীর জাঠতুত বোনেৰু বিবাহ হইয়াছে। তাছার স্বামীটা অত্যন্ত বৰ্ব্বর বৃত্ত। স্ত্রীর প্রতি তাহার অত্যাচার অসহ । আমি এই পাষণ্ডের নির্দয়াচরণ লইয়া অাষ্ট্ৰীয়সমাজে আলোচনা করিয়াছিলাম—সে কথা অনেক বড় হইয় তাহার কানে উঠিয়াছিল। ৩ সে তাহার পর হইতে আমার প্রতৃি লক্ষ্য করিয়া সকলের কাছে বলিয়৷ বেড়াইতেছে যে, निएछन्न श्राद्ध श्हेप्प्ठ श्राब्रउ कब्रिव्रा'दुरङ्गन्न