বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/১৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ᎼᎽᏔᏱ বঙ্গদশন । [ শ্রাবণ । হইবে। এই কয়টি প্রমাণ হইতে বুঝা যাইতেছে, একসময়ে পুরাণ আৰ্য হিন্দু গণের অবশ্যপাঠ্যমধ্যে পরিগণিত fছল ।” লেখক বলেন—“খুষ্টীয় ৫ম ও ৬ষ্ঠ শতাব্দী হইতেই ব্রাহ্মণ্যধৰ্ম্মের আবার প্রভাব লক্ষিত হয়। সম্ভবত এই সময়েই ব্রাহ্মণগণ প্রাচীন পুরাণসমূহ সংগ্রহ ৰ৷ প্রচলন করিতে থাকেন।” ইতিমধ্যে বৈদিককাল হইতে নুতন পৌরাণিক কালের মাঝখানটাতে প্রাচীন সাহিত্যের যে ধারা চলিয়া আসিয়াছিল, তাহা কোথায় বিনষ্ট হইয়া গেল ! সে সাহিত্য যে স্বমহৎ ছিল, তাহ রামায়ণ-মহাভারত হইতে অনুমান করিতে পারি। বিশ্বসাহিত্যের মধ্যে মহাভারতকে অসঙ্কোচে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ স্থান দেওয়া যায়,-সেই মহাভারতের শ্রেষ্ঠতা , আকস্মিক হইতে পারে না। পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী সাহিত্যে তাহার উপযুক্ত ভিত্তি ছিল। যেমন মঙ্গল ও বৃহস্পতির মধ্যস্থলে কোন একটি গ্রহ না থাকিলে জ্যোতিষিগণের হিসাবে মিলিত না, অবশেষে সেই জায়গায় সাড়ে চার শো খণ্ডগ্রহ আবিষ্কৃত হইয়াছে—তেমনি মহাভারত ও বেদের মধ্যৰৰ্ত্তী স্থানের সাহিত্যহিলাৰ মিলিতেছে না ; সেই স্থানের ছোটবড় সাড়ে চারিশত পুরাণ কি কোন দিন আবিষ্কৃত হইবে ? সাহিত্যহিসাবে বর্তমান পুরাণগুলির শ্রেষ্ঠত নাই। স্পষ্ট বুঝা যায়, সেগুলি প্রয়োজনের অনুরোধে শাস্ত্রকায়গণের রচনা—মহাপুরুষদের মহিমায় ভাৰাবিষ্ট কবির রচনা নহে । সমাজহিতৈষী রাজগণের আদেশে পণ্ডিতদের দ্বারা সেগুলি সঙ্কলিত । লেখক প্রাচীন জৈন পুরাণের যে বিবরণ দিয়াছেন, তাহা ८कोङ्कश्णछनक ।। ७हे टेखन s cबोरु পুরাণগুলির সম্যক্ আলোচনা ব্যতীত আমাদের দেশের ইতিহাস বিশুদ্ধ श्हेप्ड श्रोप्द्र म । प्टेखन ७ cबोकामन्त्र निकफे आधूनिरु श्लूिषर्ष ७ नयांब tष নানারূপে ঋণী, তাহাতে সন্দেহ নাই। জৈন ও বৌদ্ধ শাস্ত্র আলোচনা করিলে, তবেই আধুনিক হিন্দু অভিব্যক্তির ধারাস্বত্রটি পাওয়া যাইবে । আজকাল ঐযুক্ত সতীশচন্দ্র বিদ্যাভূষণের ন্যায় হই এক জন ৰাঙালী পণ্ডিতকে বৌদ্ধশাস্ত্র আলোচনা করিতে দেখিয়া জামরা আশান্বিত হইয়া উঠিয়াছি।