পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৩৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম-সংখ্যা | ] যদি রহিলেই, তবে এত করিয়া সাধাইলে কেন ? শেষকালে আমার স্বামীর কাছে ত हाब्र भांनिरुङ रुझेल ?” বিনোদিনী হাসিয়া কহিল, “ঠাকুরপো, অামি হার মানিয়াছি, না তোমাকে হার भांनांहेग्रांछि ?” মহেন্দ্র এতক্ষণ স্তম্ভিত হক্টরা ছিল ; মনে হষ্টতেছিল, তাহার অপরাধে যেন সমস্ত ঘর ভরিয়া রছিযছে, স্বাঞ্ছন যেন ওtহার সম্পূর্বাঙ্গ পরিবেষ্টন করিয়া ! অtশাধ সঙ্গে কেমন করিয়! সে প্রসন্নমুখে স্বাভাদিকভাবে কথা কহিবে ? একমুহূৰ্বের মধ্যে কেমন করিয়া সে আপনার বীভৎস অসংযমকে সহস্য চটুলতায় পরিণত করিবে ? এই পৈশাচিক ইন্দ্র জাল তাহার আয়ত্ত্বের বর্হিভূত ছিল । সে গম্ভীরমুখে কহিল— আমাfর ত চার হইয়াছে।” বলিয়া ঘর ইষ্টতে বাহির হইয়া গেল ; অনতিকাল পরেই আবার মহেন্দ্র ঘরের মধ্যে কির। বিনোদিনীকে কছিল “আমাকে মাপ কয় ।” বিনোদিনী কছিল- “অপরাধ fক্ষ ক বু. গছ ঠাকুরপো ।” মহেন্দ্র কছিল--"তোমাকে জোর করিয়; এখানে ধরিয়া রাfধবার অধিকাখ আমাদের नाई !” *, बित्नानिनौ शनिब्र কহিল—“জোর কই করিলে,羈 প্ত দেখিলাম না ! ভাল বাসিয়া ট্রালমুখেই ত থাকিতে বলিলে । তাহাকে কি জোর বলে ? বল ত ভাই চোখের-বালি, গায়ের জোয় আর ভালবাসা कि ७कठे छहेण f” . চোখের বলি । VHIV আশা তাহার সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত হইল্প কহিল, “কখনই না ?” বিনোদিনী কহিল--“ঠাকুরপো, তোমার ইচ্ছা আমি থাকি, আমি গেলে তোমার কষ্ট হইবে, সে ত আমার সৌভাগ্য ! কি বল তাই চোখের বালি, সংসারে এমন সুহৃদ কয়জন পা ওয়া যায় ? তেমন ব্যথার বার্থী, স্বথের সুখী, অদৃষ্টগুণে যদিই পাওয়া যায়, তবে আfমঠ বা তাহাকে ছাড়িয়া যাক্ট বার জন্ত বাস্ত হইব কেন ?” আশ। তাহfর স্বামীকে অপদস্থভাবে নিরুত্তর থাকিতে দেখিয়া ঈষৎ ব্যথিতচিত্তে কঠিল - “তোমার সঙ্গে কথায় কে পারিবে ভাই ? আমার স্বামী ত হার মলিয়াছেন, এখন তুমি একটু থাম !” - মহেন্দ্র আবার দ্রুত ঘর হইতে ৱাচ্ছি হইল । তখন রাজল স্ট্রি গল্প করিয়া বিহা- zकंद्र नकारम আসিন্তেড়িল । ম হাকে স্বারের সম্মুখে দেখিতে পাৰ শিয়া, উঠিল - “ভাই বিহারি, আম ত পাষণ্ড আর জগতে নাই ।” - এমন বেগে কহিল, সে কথ; ঘরের মধ্যে গিয়া পৌছিল । ঘরের মধ৷ হইতে তৎক্ষণাং শাহবান আসিল--"বিহারি-ঠাকুরপো ।” বিহারী কহিল-“একটু বাদে আস্চি বিনোদ-বোঠা’ণ ।” o }খনোদিনী কহিল –“একবার শুনেই যাও না ।” বিহার ঘরে ঢুকিয়াই মুহূর্তের মধ্যে একবার আশার দিকে চাহিল—ঘোমটার মধ্য হইতে আশার মুখ যতটুকু দেখিতে