পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

": বঙ্কিমচন্দ্র । * & శి::Pసాళs్వక বারবৎসর অতীত হইল, বঙ্কিমচন্দ্র র্তাহার গুৗমাঙ্গিনী জননীর অঙ্কদেশ শূন্ত করিয়া চলিয়া গিয়াছেন ; কিন্তু এতদিন আমরা কাহার স্বতির সম্মানার্থ কোনরূপ আয়োজন আবগুক বোধ করি নাই। হেমচন্দ্রের শিঙা নিদ্রিত ভারতের প্রবোধনকার্য্যে সমর্থ হয় নাই, তাহার স্বপ্নভঙ্গ করিয়া নীরব হইতে বাধ্য হইয়াছিল। . বঙ্কিমচন্দ্রের প্রতি আমাদের কৰ্ত্তবাবুদ্ধি যে এতদিন জাগে মাই, তাহ আমাদের অবস্থার পক্ষে স্বাভাবিক। বারবৎসর পরে যদি সেই কৰ্ত্তবাবুদ্ধি জাগিয়া থাকে, সেই প্রবুদ্ধিসাধনে আমাদের কৃতিত্ব বিচাৰ্য্য বিষয়। বঙ্কিমচন্দ্র স্বয়ং কোন উপোলোকে বা মহলোকে বা সত্যলোকে অবস্থিত হইয়াও মর্ত্যলোকের ধূলিধূসরিত র্তাহার দুঃখিনী জননীকে আজও ভুলিতে পারেন নাই –সেইখানে বসিয়া , তিনি বৈদেশিক রাজপুরুষের নিষ্ঠুরহস্তপ্রেরিতশল্যপ্রয়োগে জননীর হৃদয় বিদীর্ণ হইতে দেখিয়া ‘কে বলে মা তুমি অবলে বলিয়া কাতরকণ্ঠে গান গাহিতেছেন ;– আর মানবের অশ্রুতিগোচর সেই সঙ্গীত রঙ্গমাতার সপ্তকোটি সন্তানের নিদ্রাভঙ্গ করিয়া সপ্তকোটি কণ্ঠে কলকলনিনাদ উত্থাপিত করিয়া বঙ্গভূমিকে জাগ্রত করিয়াছে। আমাদের কৰ্ত্তবাবুদ্ধি খুব যদি ৪ জাগিয়া থাকে, স্বয়ং ৰদিমাত্ৰই আমাদিগকে জাগাইয়াছেন, জামাদের উদ্ধৃতে কোন কুস্তিত্ব নাই। বঙ্কিমচন্দ্রের স্মৃতির' উপাসনার জন্ত আজিকার সভা আহত হইয়াছে ; এবং যাহারা এই উপাসনার আয়োজন করিয়াছেন এবং এই উপাসনাকৰ্ম্মকে সম্ভবত সাংবৎসরিক অনুষ্ঠানে পরিণত করিতে ইচ্ছা করেন, তাহার, কি কারণে জানি না, আজিকার অনুষ্ঠানের প্রধান ভার আমার উপর অর্পণ করিয়াছেন । আমার প্রতি র্তাহাদিগের এই অহৈতুকী শ্রদ্ধার পরিচয় পাইয়া ও বঙ্কিমচন্দ্রের প্রতি আমার ভক্তিপ্রকাশের অবসর লাভ করিয়া আমি যুগপৎ গৰ্ব্ব ও আনন্দ অনুভব করিতেছি, কিন্তু যোগ্যতর পাত্রে এই ভার অর্পিত হইলে উপস্থিত ভদ্রমণ্ডলীকে বঞ্চিত হইতে হইত না । কেবল যে সময়োচিত বিনয়প্রকাশের জন্য আমি এ কথা বলিতেছি, তাহা নহে ; বঙ্কিমচন্দ্র যে বিস্তীর্ণ বঙ্গীয়সাহিত্যের ক্ষেত্রে নেতৃত্বগ্রহণ করিয়া তাহার সহবস্ত্রী ও পরবর্তী অনুচরগণের পথপ্রদর্শক হইয়া গিয়াছেন, আমিও সেই বঙ্গীয়সাহিত্যের ক্ষেত্রের এক প্রান্তে একটি সঙ্কীর্ণপথ আশ্রয় করিয়া মন্দগতিতে ধীরে ধীরে পদক্ষেপে সাহসী হইয়াছি ; ইহাই আমার জীবনের কাজ ও ইহাই আমার জীবিকা; কিন্তু বঙ্কিমচন্দ্র ৰ্তাহার প্রতিভার অত্যুজ্জল আলোকবৰ্ত্তিক হস্তে করিয়া সাহিত্যক্ষেত্রের যে যে অংশ প্রদীপ্ত করিয়াছিলেন, সেই সেই অংশে আমার “প্রবেশ নিষেধ”। আমি দুর হইতে , সেই আলোকের উজ্জলদীপ্তিতে . —ær— 豔 ** श्र#*** tsज cनामबाब्र ब्राiमिद् ब्रजभा* बकिमकाश्चाब्र ऋछिनङांग्र बैंपूल ब्रांप्भटाइमब्र जिtवृी भश^ब्र . wow •{#si *