১২৩ दछनर्मि। ভার প্লাটা এতই প্রশস্ত যে, বহুকাল ভারবি, আৰ বা টিমের প্যারাডাইসন, খাটাইয়া লইতে পারেন। এতদিন ধরিয়া পক্তিতে জোর করির বসানাে হইয়া থাকে। ৭ম বর্ষ, আখ, ১৩১৪ এত লোকেত্ব হাত পড়ির কোথাও যে কিছুই তেড়াবাকা হয় না, তাহ বলিতে পারি না— কিন্তু মূল গঠনটার মাহাত্ম্যে সে সমস্তই • অভিভূত হইয়া থাকে। আমাদের রামায়ণ-মহাভারত, ‘বিশেষভাবে মহাভারত, ইহার দুষ্টান্তস্থল। এইরূপ কালে কালে একটি সমগ্রজাতি যে কাব্যকে একজন কবির কবিত্বভিত্তি আশ্রয় যথার্থ মহাকাবা বলা যায় । ভোক্তাকে তামি গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র প্রভূতি ননীব সঙ্গে তুলনা কবি। প্রথমে পৰ্ব্বতের নানা গোপনগুহা দুষ্টতে নানা ঝরণা একটা জায়গায় আসিয়া মোট নদী তৈরি করিয়া তোল । ভার পরে সে যখন আপনার পপে চলিতে থাকে, তখন মান দেশ হইতে নানা শপ নদী তাহার সঙ্গে মিলিয়া তাহার মধো আপনাকে ६ांज्ञटैिम्र ८झटत । কিন্তু ভারতবর্ষের গঙ্গা, মিশবের নীল ও চীনের ইয়াংসিকিয়াং প্রভূতির মত মহনী জগতে অল্পষ্ট আছে। এই সমস্ত নদী মতাব মত একটি বৃতং দেশেল এক প্রাঙ্গ হইতে লাল এক গুণন্তকে পালন কবিয়া চলিয়াছে। ইহার । একএকটি প্রাচীন সভ্যতার স্তম্প্রদায়িনী ধাত্ৰীৰ মত । তেম্ ন মহাকাব্যও আমাদের জানা সাছিতোর মধ্যে কেবল চারটিমাত্র আছে। ইলিয়ড, জডেসি, arারণ ও মহাভারত। অলঙ্কারপায়ের কত্রিম আইনের জোঁরই রঘুবংশ, • মীনা কাজ কবিয়াড়িলেন । তাহার পরে এখনকার, ছাপাখানার শাসমে মহাকাব্য গড়িয়া উঠিবার সম্ভাবনা পৰ্য্যস্ত লোপ হইয়া গেছে। t রামায়ণ রচিত হইবার পূৰ্ব্বে রামচরিতসম্বন্ধে যে সমস্ত আদিম পুরাণকথা দেশের জনসাধারণের মধ্যে প্রচলিত ছিল, এখন তাহাদিগকে আর খুজিয়া পাওয়া যায় না । কিন্তু তাঁহাদেরই মধ্যে রামায়ণের একটা পুৰ্ব্ব'সূচনা দেশময় ছড়াইয়া ছিল, তাহাতে কোনো ਸਾਲ਼ ਸੀ । - डtरुरुह* *ाeा छट्टैग्नांटछन, फँiङtन नि-5भहै জগড়েব ঠিত্বে জঙ্গ কোনো-না-কোনো অসীবামায়ণ রচিত্র হইবাব পদে দেশে রামচন্দ্রসম্বন্ধে সেষ্টরূপ একটা লোক্টশতি নিঃসকেণ্ঠষ্ট প্রচলিত চিল । ছিলেন এবং তাছার পত্নীহরণকারীকে বিনাশ প্তাহবি চরিত্ৰেৰ মতত্ত্ব প্রমাণ করে বটে, কিন্তু , যে অসাধারণ লোকহিষ্ঠ সাধন করিয়া তিনি রামায়ণে কেবল তাঙ্কায় অভিাল জাঙ্কে মাত্র। আর্থীদেৰ ভারত-জদিকারের পূৰ্ব্বে যে করিয়া এষ্ট দেশ দখল করিয়া বলিয়াডিল, डांशंब निष्ठांक अनछा झिण न । डांडांश আর্বাদের কাছে সহজে হার মানে মাই। ইহার चार्षप्रब बाल विा पsiश्च्,***रबtशाषांड
