ৰামৰ্শন। ৭ম ৰংজ্ঞ* এক (ই) কথা কালাপাল হ’ল কান। কলি জ্বস্থিতা— জ্ঞান জগতের জালে—সে আলোকে হইয়া বঞ্চিতা শিশুসম বাপিছে জীবন–শিশুতীর পরিহরি মহীয়সী নারী হবে মহত্ত্বে ধরণী আলো করি । শুন বৎস, তার পরে রচিল কবিতা কত শতবিষয় রিলে যার ভয় পাই মনে অবিরত। “নিশ্চয় করিতে হবে শিশুত্ববর্জন”—শ্লোক তারা অদলবদল। এই সব কবিতায় দিয়া স্বর গাহিত তাহার । মোর চিত্ত তাহে স্বধা-ভরপুর হইয়া উঠিত। শেষে সে করিয়া বহু আবদার মীয়া সখানি নিল যাচি যাচি নিকটে আমার, বারবার বাধাসত্ত্বে। তব পিতৃরাজ্যসীমান্তের সন্নিকটে আছে সে প্রাসাদ । সেইখানে নারীদের শিক্ষাতরে স্থাপিবে অভূততর বিশ্ববিদ্যালয়। তারি লাগি উন্মত্তসমান চলে গেছে । মহাশয় । জার কিছু নাহি বার্তা—এইটুকু শুনিয়াছি কথা মরমুখ তার দেখে না কথন—লয় না বান্নত সহোদর অরুণের—যে তাহারে প্রাণসম ভালবাসে । তাই আর নাহি ইচ্ছি কলহ পাঠায়ে তার বাসে শাস্তিভঙ্গ করি আপনার। বাধা আছি আমি প৭ে– ভাব কিন্তু যদি যুবরাজ, লিপি দির তব সনে । কিন্তু সত্য বলিতে কি—জড়াইয়ছ নিজ আশালতা অসভ্য-অবস্তু’-পরে ” 4. গ্নমিত্র কছিলেন কথা । মোলায়েম তন্ত্রতায় সত্যতঙ্গপ্রয়াসে তাহার বিরক্ত হইকু মনে। শত বাধা প্রাণে অনিবার ফুটায়ে তুলিল প্রেমুখ। পুম দুই বন্ধ লাখে -বাহিরিস্থ প্রিয়ার উদেশে। উত্তরের দ্বী-ৰাতে ফিরিয়া আসিন্ধু বহুক্রোশ। গিরি হতে হেরিলীৰ मम चांलांशृङ्गैौ । गकाग्र चक्ष्ण पब्रि मॉनिनांव
