রাজতপস্বিনী । ہوگئےہ:یہکےحیکھ<4 জীবনীপ্রসঙ্গ ] সেকালে ইংরেজ রাজপুরুষের সন্ত্রাস্ত জমিদারগৃহে দর্শন দিলে উভয়পক্ষে বাস্তবিক যে জাস্তরিক শ্রদ্ধা ও বিশ্বস্তভাবের আদানপ্রদান হুইত, গত বিশবৎসরের ভিতর দেখিতে দেখিতে তাহ অন্তৰ্হিত হইয়াছে । কারণ বাহাই হউক, সম্ভাববিনিময়ের সেরূপ সুযোগ ও উপলক্ষা এখনকার দিনে অন্তত পর্শ্বেকাল মত আর আপ্যায়ন এবং উৎসাহের সঞ্চার করে ক্লা । মহারাণী শরৎকুন্দরী দেবী নিজের অলৌকিক দানশীলতা এবং চরিত্রগুণে গভমেন্টের সন্মানলাভ করিয়াছিলেন,- কখন তাহার ভিখারী ছিলেন না । সরকারের দত্ত खनार्दैङ डबिङ হইয়া কিরূপ অনাসক্তভাব তিনি প্রদর্শন কৰিয়ছিলেন, তাহার পরিচয় একাধিকবার আমরা দিয়াছি । অতএব রাজপুরুষদের অনুকূলঙ্গষ্টির জন্ত কখন তিনি ব্যস্ত ছিলেন না । কিন্তু দেশীয় প্রকৃত ভাললোকদের প্রতি র্তাহার যেমন ত্বকপট শ্রদ্ধা ছিল. সজ্জন বিদেশী রাজকৰ্ম্মচারীদিগকেও তেমনি তিনি মাঙ্গ করিতেন। তাহার পটিয়ায় আসিলে মল্লারাণী আত্মীয়সমাগমতুল্য &ীতিলাভ করিতেন । সন্ত্রাস্তবংশীয় রাজপুরুষদের কেহ কেহ ভেন। গ্রেী কোর্টের প্রসিদ্ধ জঙ্গ সাৰু
- bכי
মোডিমন ওয়েলসের ভ্রাতৃ-পুত্র ওয়েলসসাহেব রাজশাহীর মাজিষ্ট্রেট-কলেক্টর হষ্টয়া আসিলে একবার স্বীয় সহধৰ্ম্মিণী সহ পুটিয়ায় আগমন করেন। " এই মহিলা চবিশপরগণার তৃতপূৰ্ব্ব কৰ্ত্তব্যনিষ্ঠ জজ নাটোরসাহেবের কঙ্গ এবং দয়াদাক্ষিণrাদি গুণে লোকের চিত্ত অাকর্ষণ কবিয়াছিলেন । বালবিধবা মহারাণীৰ সহিত সাক্ষাং করিয়া তাহার কথায়-বাৰ্ত্তীয় ইনি পরম আপ্যায়িত হষ্টয়াছিলেন । তখন মাতার বয়ঃক্রম বিশবৎসরের অনধিক । মেমসাহেব তাহার কমনীয়মূর্তি এবং মধুৰ চরিত্রে এরূপ প্রীত হইলেন যে, হৃদয়াবেগ সংবরণ কৰিতে না পারিয়া বলিয়া বসিলেন—“বাণীসাহেব, আপনি কেন বিবাহ করুন না - হাসিয়া মহারাণী তাহার অপার্থিব মাধুর্গা এবং সায়ল্যের সহিত গুহাগত৷ বিদেশিনীকে বুঝাষ্টয়া দিলেন যে, হিন্দুমহিলার পক্ষে সে চিন্তাও ধৰ্ম্মবিরুদ্ধ । রেভিনিউ বোর্ডের ভূতপূৰ্ব্ব মেম্বর স্বৰ্গীয় গৃশ্নলিসাহেব মহাবাণীমাতাকে যথেষ্ট শ্রদ্ধাভক্তি করিতেন এবং সৰ্ব্বদা সুখে-দুঃখে তাঙ্গরি সংবাদ লইতেন। কুমারের মৃত্যুতে এবং মহারাণীর পরলোকগমনের পর তিনি বেরূপ শোকপ্রকাশ করিয়াছিলেন, তাহ পৱনীদ্বীয়ের পক্ষেই সত্বৰ। জেলার কলেক্টর
