পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৩৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

శ్రీt হয়। তাছার ফলে আমাদের ধৰ্ম্মের বিকাশ, झुरुि ७ अङ्घनम्न श्ञ । बनिरु बस्न, मान,, তপস্য প্রভৃতি কৰ্ম্মম্বারা আমাদের ধৰ্ম্ম এইরূপে বিকাশিত ও বৰ্দ্ধিত হইয়া আমাদের अङ्कानब्र कब्राइ, ७कांद्र१ डांश थई। ७३ বৈদিককৰ্ম্মকে ধৰ্ম্ম বলিবার প্রকৃত কারণ কি ? মৃত্যুতে ত মানুষের . শেষ হয় না। মামুষের পরকাল আছে। যেমন ইহকালে সুখভোগ মানুষের বাঞ্ছিত, তেমনই পরকালে সুখভোগও তাহার অভৗসিত। তাহাই অনেকের পুরুষার্থ। সুতরাং যে কৰ্ম্মম্বারা ইহপরকালে সেই সুখভোগ সম্ভব হয়, যাহা . দ্বারা ইহপরকালে মানুষকে সেই মুখ ও ভোগের অবস্থায় ধারণ করিয়া রাখে, তাহাও মানুষের ধৰ্ম্ম। বৈদিককৰ্ম্মম্বারাই ইহকালে এবং প্রধানত পরকালে এই সুখের অবস্থা, এই ক্লাভু্যদয় সম্ভব হয়, এইজন্যই বৈদিককৰ্ম্মকে প্রধানত ধৰ্ম্ম বলে। ইহা কাৰ্য্যধৰ্ম্ম । আর বাহা হইতে এইরূপ কৰ্ম্মে প্রবৃত্তি হয়, তাহাও ধৰ্ম্ম। এইজন্য পূৰ্ব্বমীমাংসা অমুসারে— ' “চোদনীলক্ষণোইর্থে ধৰ্ম্মঃ ।” বৈশেষিকদর্শনেও উল্লিখিত হইয়াছে, “যতোহভূদিয়নিঃশ্রেসসিদ্ধি: স ধৰ্ম্ম:।” ইহ পরে বিবৃত হইবে । हैशं दाउँौऊ शकई श्रांब्र७ व्ाइनरु श्रtर्थ दादरुङ श्हेब्र थांप्क । श्रीभब्रा ७श्रण खुशब्र ছুইন্দ্ৰকটিমাত্র উল্লেখ করিব। শাস্ত্র হইতে জামরা জানিতে পারি যে, মান্বষের শক্তি ब्रिविथ । बांशदब्र छांनश्वङि श्रां८छ्, कर्मूलखि আছে, মখহঃখাহভূতিশক্তি আছে। "মানুষ জ্ঞাত কর্তা ও ভোক্তা। ইহা পূর্ণ বিকাশ বঙ্গদর্শন। [ ৭ম বর্ষ, কাৰ্ত্তিক, ১৩১৪ - বস্থা—সচ্চিদানন্দময় অবস্থা। প্রকৃতির সহাঙ্গে আমাদের এই ত্ৰিবিধ শক্তির বিকাশ হয়। প্রকৃতির গুণ বা শক্তি ত্রিবিধ। প্রকৃতির প্রকাশভাব, চঞ্চল বা কাৰ্য্যভাব এবং আবরণ বা মোহ বা জড়ভাব আছে। এই তিন ভাব বা গুণ—সত্ত্ব, রজ ও তম নামে অভিহিত । তদনুসারে আমাদের জ্ঞানবৃত্তি, কৰ্ম্মবৃত্তি ও সুখদুঃখানুভূতিবৃত্তি—প্রকাশ বা মুখস্বভাব হইতে পারে, চঞ্চল বা দুঃখস্বভাব হইতে পারে, অথবা অভিভূত বা মুগ্ধস্বভাব হইতে পারে। আমাদের প্রকৃতিধৰ্ম্মের ক্রম-আপুরণে যখন এই সকলু বৃত্তি প্রকাশশীল বা নিৰ্ম্মল ও সুখস্বভাব হয়,—তখনই আমাদের ধৰ্ম্মের প্রকৃত বিকাশাবস্থা হয়, এইজন্য আমাদের অন্তঃকরণের এই সাত্ত্বিক বা বিকাশভাবকে আমরা ধৰ্ম্ম বলিতে পারি। ইহা উল্লিখিত কারণধৰ্ম্ম বা গুণধৰ্ম্মের অন্তর্গত। আর যে অমুশীলনদ্বারা আমাদের এই চিত্তবৃত্তির এইরূপ ফুৰ্ত্তি ও পরিণতি হইতে থাকে, তাহাকেও ধৰ্ম্ম বলা যায়। বঙ্কিমবাবু ইহাকে অনুশীলনধৰ্ম্ম বলিয়াছেন। ইহা কাৰ্য্যধৰ্ম্মের অন্তর্গত। আর এক কথা । আমরা জ্ঞাত, কর্তা ও ভোক্তার ভাবে বিষয়ের সহিত সম্বন্ধযুক্ত হইলে, বিষয় জ্ঞেয়, কাৰ্য্য ও ভোগ্য হয়। এই বিষয়সম্বন্ধে আমাদের জ্ঞান প্রভৃতি বৃত্তির ষেরূপ তাব হয়, তাহারা যেরূপে পরিচালিত ও নিয়মিত হয়, তদনুসারে আমাদের ধৰ্ম্ম কিরূপ বিকাশিত হইয়াছে, তাহ বুঝিতে পারা যায়। সুতরাং এই বিকাশের বিশেষ অবস্থাকে ধৰ্ম্ম বলে। আমাদের জ্ঞেয় প্রভৃতি বিষয়-ঈশ্বর, श्रांच्च ७ छफुखौदभग्न छत्रां९ । ५हे ८ऊब्रविषग्नगवाक जांभाळलग्न रिङङ्ग जबहिांदि८नष८क प*